ওয়েব ডেস্কঃ ব্যক্তিকে সহজেই হত্যা করা যায়, কিন্তু আদর্শকে হত্যা করা যায় না। বড় বড় রাজ্য ভেঙে গুঁড়িয়ে গেছে কিন্তু আদর্শ টিকে থেকেছে ঠিকই।” আজ শহিদ স্মরণে জীবন মরণে শ্রদ্ধা ভগৎ সিংহ( ১৯০৭- ৩১)। পাঞ্জাবের এক জাঠ পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। যৌবনে মার্কসবাদ ও বিপ্লববাদের প্রতি তাঁর আকর্ষণ। জীবনের পথে একবার নিজেকে আত্মনিবিষ্ট করতেই, তাঁর স্বদেশমায়ের পরাধীনতা মোচনে পদার্পণ। এরপর তিনি আর সরে থাকেন নি। বার বার এগিয়ে চলেছেন জীবন মৃত্যুকে পায়ের ভৃত্য করে প্রতি পদে পদে।
তারপর তিনি হিন্দুস্থান রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশননে আত্মনিয়োগ করেন।তারপর নিজেই “নওজওয়ান ভারতসভা ” সংস্থার সাথে যোগদান করেন। কিন্তু জীবনের মোর ঘুরে যায় তাঁর, কারণ পুলিশের লাঠিতে আহত হয়ে মারা যান লালা লাজপত রায়। আর প্রতিশোধের আগুণ জ্বলে ওঠে তাঁর মধ্যে। লালা লাজপতের মৃত্যুর ভগৎ সিং ও বটুকেশ্বর দও পুলিশ ইনস্পেক্টর স্যান্ডার্সকে দায়ী করেন আর সেন্ট্রাল অ্যাসেম্বলি ভবনে বোমা নিক্ষেপ করেন। শুরু হয় বিচার। অবশ্য সময় বটুকেশ্বর দও কে সাথ দেয় আর ভগৎ সিংহ- য়ের ফাঁসি হয়।