ওয়েব ডেস্কঃ আমাদের চারদিকে যা দেখছি তাই পরিবেশ। কিন্তু শব্দটা যে এতো ছোট্ট তা কিন্তু নয়। কারণ ভৌত, জৈব, অজৈবের উপাদান মিল তো থাকবেই। কিন্তু এতো বইয়ের সাবলীল সুষম পরিবেশের সংজ্ঞা হলো তাই না? আর প্রশ্ন আসাটা এমন দূরহ নয় যে উপাদান কি? কেন, সূর্যালোক, বায়বীয় সবই, শুনে এমন মনে হচ্ছে তাই না? যে এক অঙ্গের বিবিধ রূপ। আর তার সামজ্ঞস্য হলে তবেই দেহের সৈন্দর্য আর পরিবেশ হলে তার উপাদান। এবার নিশ্চয় আর বুঝতে অসুবিধা নেই। তবে এখন এটার সাথে যেটা একান্ত চিন্তার সেটা হলো “দূষণ “। কারণ একের পর এক মানুষের মৃত্যুর সবটাই এই দূষণের বিষয় বেশ ভাবতে হবে। কিন্তু একটা কথা বলি এই দূষণ কেন হয়? বিস্তৃতি পড়তে কারোর ভালো লাগে না, তাই সকলের জন্য কলম তুলে একটা সার্ভে করে ফেলি এই দূষণ উৎস কি? তবে আসুন দেখে নি তার নির্দিষ্ট দেহ।
১) জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি ।
২) বৈষম্য, যুদ্ধ, শোষণ ।
৩) বিষাক্ত কীটনাশকের ব্যবহার ।
৪) অপরিশোধিত বর্জ্য পদার্থ ।
৫) শিল্প প্রতিষ্ঠানের পারদ শ্রেণীর যৌগ ।
৬) রাসায়নিক বিক্রিয়াপ্রসূত ধাতব কণা ।
৭) কলকারখানা থেকে নির্গত উওপ্ত জল ।
৮) শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র থেকে নির্গত গ্যাস – সালফার ডাই – অক্সাইড, নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড।
৯)লরি, মোটর থেকে নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড, সালফার ডাই – অক্সাইড।
১০) ফোম, স্ফ্রে, বিমানে ব্যবহৃত এরোসল।
১১) রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত ক্লোরোফ্লুরোকার্বন ।
১২) পলিথিন প্লাস্টিক, ব্যাগ, চাদর।
১৩) দ্রুতগামী বিমানের উড়ানের ফলে ক্ষতিকারক শব্দতরঙ্গ ” সনিক বুম।
১৪) জীবাণু বহনকারী জঞ্জাল।
১৫) ধোঁয়া ও সূর্যের আলোর সংমিশ্রণে ফোটো কেমিক্যাল স্মগ।
১৬) রঙীন খাদ্যদ্রব্য, ও লাউড স্পিকার, ঢাক ইত্যাদি উচ্চগ্রামের শব্দ।
এতো গেলো পরিবেশ দূষণের কারণ। কিন্তু এর কি প্রতিকার নেই, আছে নিশ্চয়। যেমন? থ্রেশোল্ড লিমিট ভ্যালু, সোর্স পাথোওয়ে সিঙ্ক কনসেপ্ট। এখন প্রশ্ন আসতে পারে, কি এই গুলি? হু, নিরাপদ মাত্রা, যা অতিক্রম করলে জীবের উপর প্রতিক্রিয়া করে। আর এই বিরুদ্ধ আরোপে সতর্ক করে কে? সোর্স পাথোওয়ে সিঙ্ক কনসেপ্ট। তবে তো সচেতন হওয়াই যায়, তাই না? সতর্ক করব এবং সতর্ক হবো এই অঙ্গীকারে আজকের সচেতনায় ” পরিবেশ দূষণ রোধ “……