শাস্তি **************** প্রতিরাতে ধর্ষিত দেহমন.. তবু জোর করে বেঁচে থাকা তৃনার জঠরে কেউ আশ্রয় নিয়েছে, তাতেও কি তার রেহাই মিলেছে? পাষণ্ডটা কান দেয়না কোনো বারণে.. বেঁচে থাকার লড়াই নতুন কুঁড়ির কারনে ছোটো হয়ে আসছে তৃনার দিন, খুঁজছে মুক্তি যন্ত্রণাহীণ। শেষে চিরকুটে লিখে রেখে গেলো.. "শরীর ছুঁয়েছো ছোঁওনি মন, পেটে যে ছিলো সে ছিলোনা কখনোই তোমার আপনজন"। শাস্তি এভাবেও দেওয়া যায়.. যখন মনের সাথে লড়াই থেমে যায়। মৌসুমী রায় ~ 22/06/2017