∆ দিল্লি :-
১ম ইনিংস
২৪০/১০
( জন্টি সিধু ৮৫)
২ য় ইনিংস :-
৩০১/১০
( সুবোধ ভাটি ৬২)
∆ বাংলা :-
১ম ইনিংস
২২০/১০
( সুদীপ ৫৬)
২য় ইনিংস :-
৩২২/৩
( ঈশ্বরন ১৮৩*)
ঐতিহাসিক বলুন স্বপ্নের জয় বলুন যাই বলুন না কেন একটুও অত্যুক্তি হবে না । নতুন বছরে বাংলার এবছরের রন্জ্ঞি অভিযান যেন জোগান পেল নতুন অক্সিজেন । ইডেনে রঞ্জির ম্যাচে রেকর্ড ৩২২ রান তাড়া করে দিল্লিকে সাত উইকেট হারাল মনোজরা ৷ এইমূহুর্তে ৭ ম্যাচে বাংলার সংগ্রহ ২২ পয়েন্ট৷ শেষ ম্যাচে ইডেনে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে ৬ পয়েন্ট পেলে কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে পারে বঙ্গবিগ্রেড।
অভিমন্যু ঈশ্বরণের দুরন্ত সেঞ্চুরিতে রঞ্জি ট্রফিতে সর্বাধিক রান তাড়া করে ঐতিহাসিক ম্যাচ জিতল বাংলা ৷ এর আগে রঞ্জি ট্রফিতে বাংলা সর্বাধিক ৩০৭ রান তাড়া করে জিতেছিল ২০০৬-০৭ মরশুমে কর্নাটকের বিরুদ্ধে ।
দ্বিতীয় ইনিংসে দিল্লির ৫ উইকেট নিয়ে এবং ম্যাচে ৯ উইকেট নিয়ে বাংলাকে ম্যাচে ফেরান দিন্দা ৷ দুই ওপেনার অভিষেক রমন ও ঈশ্বরণ ১২১ রানের ওপেনিং পার্টনারশিপে ‘দিল্লি জয়ের’ ভীত গড়ে দেন। সেই ভীতের উপর দাঁড়িয়ে ঈশ্বরণ ও অনুষ্ঠুপ মজুমদার জুটি বাংলাকে কাঙ্খিত জয় এনে দেয় ৷ ১৮৩ রানে অপরাজিত থাকেন ঈশ্বরণ৷ প্রথমশ্রেণির ক্রিকেটে ৯ম সেঞ্চুরি ঈশ্বরণের৷ অভিষেক রমন ৫২ রান করেন ৷ মাত্র ১৬ রানের ব্যবধানে সুদীপ চট্টোপাধ্যায় ও মনোজ তিওয়ারির উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলা৷ অনুষ্টুপ ৬৯ রান করেন।