Home আপডেট Calcutta University: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট বৈঠকে আপত্তি, চিঠি দিল উচ্চ শিক্ষা দফতর

Calcutta University: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট বৈঠকে আপত্তি, চিঠি দিল উচ্চ শিক্ষা দফতর

Calcutta University: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট বৈঠকে আপত্তি, চিঠি দিল উচ্চ শিক্ষা দফতর

[ad_1]

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের (‌ইসি)‌ বৈঠক ডাকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে কড়া চিঠি দিয়েছিল রাজ্য সরকার। আর এবার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট বৈঠক নিয়ে আপত্তি জানাল উচ্চশিক্ষা দফতর। মঙ্গলবার সিন্ডিকেট বৈঠক ডাকা হয়েছিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। তবে উচ্চশিক্ষা দফতরের তরফে চিঠি দিয়ে বলা হয়েছে, এই বৈঠক করা হলে তা আইন ভঙ্গ করা হবে। এই অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষা দফতরের কাছে বৈঠকের জন্য আবেদন জানিয়েছে। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়কে এখনও পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনও উত্তর জানায়নি উচ্চশিক্ষা দফতর। এই নিয়ে নতুন করে চর্চা শুরু হয়েছে।

আরও পড়ুন: আইন ভেঙে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসির বৈঠক, কড়া চিঠি উচ্চশিক্ষা দফতরের

শিক্ষা দফতরের তরফে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে যে চিঠি পাঠানো হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, আগামী ৭ নভেম্বর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী উপাচার্য শান্তা দে সিন্ডিকেটের যে বৈঠক ডেকেছেন তা আইন বিরোধী। তিনি স্থায়ী উপাচার্য নন। তিনি একজন অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য। ফলে সেক্ষেত্রে তিনি সিন্ডিকেটের বৈঠক ডাকতে পারেন না। এই বৈঠক ডাকা হলে তা অবৈধ। তাছাড়া তিনি বৈঠক ডাকার জন্য রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দফতরের কাছে অনুমতি নেননি। 

উল্লেখ্য, শনিবার বিকেলে ভার্চুয়াল মাধ্যমে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের বৈঠক ডেকেছিলেন। আইন ভেঙে ইসি’‌র বৈঠক ডেকেছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ। এই অভিযোগ তুলে বিশ্ববিদ্যালয়কে চিঠি দিয়েছিল রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দফতর। সেখানে উল্লেখ করা হয়, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী উপাচার্য নেই। আর অস্থায়ী উপাচার্য ইসি’‌র বৈঠক ডাকতে পারেন না। এক্ষেত্রে রাজ্যের ‘সম্মতি’ নেওয়া হয়নি। আর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রেও তেমনটাই জানাল উচ্চশিক্ষা দফতর।

রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু ইতিমধ্যেই বলেছেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী ইসির বৈঠক ডাকার কোনও অনুমতি নেই অস্থায়ী উপাচার্যের। তারপরেও বৈঠক হলে বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের গোচরে আনা হবে।’‌ প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছিল রাজ্যপাল আর অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ করতে পারবেন না। এতদিন পর্যন্ত রাজ্যপাল যাঁদের অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ করেছেন, তাঁরা আর কোনও সুযোগ সুবিধা পাবেন না। তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here