Home আপডেট ED charge sheet: হাওয়ালার মাধ্যমে ৩০০ কোটি টাকা দুবাইয়ে!ইডির চার্জশিটে অভিযোগ বিশ্বজিতের বিরুদ্ধে

ED charge sheet: হাওয়ালার মাধ্যমে ৩০০ কোটি টাকা দুবাইয়ে!ইডির চার্জশিটে অভিযোগ বিশ্বজিতের বিরুদ্ধে

ED charge sheet: হাওয়ালার মাধ্যমে ৩০০ কোটি টাকা দুবাইয়ে!ইডির চার্জশিটে অভিযোগ বিশ্বজিতের বিরুদ্ধে

[ad_1]

কলকাতায় বিশেষ ইডি আদালতে শুক্রবার রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে তৃতীয় অতিরিক্ত চার্জশিট জমা দিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। এই দুর্নীতিতে অভিযুক্ত ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ দাস এবং তাঁর বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় সংস্থার বিরুদ্ধে এই অতিরিক্ত চার্জশিট জমা দিয়েছে তদন্তকারী সংস্থা।

চার্জশিটে দাবি করা হয়েছে, ২০১৪-১৫ সালে রেশন দুর্নীতির ৩৫০ কোটি টাকা দুবাইয়ে পাঠানো হয়েছে।  বাংলাদেশ হয়ে হাওয়ালার মাধ্যমে এই টাকা পাচার হয়েছে বলে ইডির অভিযোগ। তারা আরও দাবি করেছে, এই মামলায় ১০কোটি টাকা মূল্যের ১১ টি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

একাধিক অভিযোগ

ইডি চার্জশিটে বিশ্বজিতের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশ হয়ে হাওয়ালার মাধ্যমে টাকা পাচার করতেন তিনি। এর আগেও এই অভিযোগ তোলা হয়। যদিও তাঁর আইনজীবী অভিযোগ অস্বীকার করেন। তাঁর দাবি করেছিলেন, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নিয়ম মেনে আমদানি-রফতানির ব্যবসায় বাংলাদেশের টাকা আরব আমিরশাহি হয়ে দেশে আসে। এক্ষেত্রে তার মক্কেল কোনও বেআইনি কাজ করেননি।

আরও পড়ুন। পঞ্চায়েতে দুর্নীতির অভিযোগ, TMC প্রার্থীর বিরুদ্ধে FIR-এ দেরি, ওসিকে শো কজ HC-র

মিডলম্যানের কাজ

বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্যের কর্মচারী ছিলেন বিশ্বজিৎ দাস। তার পর তিনি সেই কাজ ছেড়ে দেন। ইডির দাবি, রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের (বালু) টাকা শঙ্করকে পৌঁছে দিতেন বিশ্বজিৎ। শঙ্করের কাছে বালুর যে টাকা পৌঁছত, তা হাওয়ালার মাধ্যমে বিদেশি মুদ্রায় বদলে ফেলে পাচার করে দেওয়া হত দুবাইয়ে। সরাসরি সেই কাজেও সহযোগিতা করতেন বিশ্বজিৎ দাস। ইডির দাবি, বালুর যে ২০০০ কোটি টাকা শঙ্করের মাধ্যমে দুবাই পাঠানো হয়েছে তার একটা অংশ দুবাইয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন বিশ্বজিৎ।

আরও পড়ুন। অর্ধেক কমে যেতে পারে কলকাতার বেসরকারি বাস, অফিস যাবেন কীভাবে? মাথায় হাত!

কমিশনেই আয়

গত মার্চ মাসে রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে প্রথম চার্জশিট জমা দেয় ইডি। ইডির দাবি, বালুর বিপুল পরিমাণ টাকা হাওয়ালার মাধ্যমে বিদেশি মুদ্রায় রূপান্তরিত করতেন শঙ্কর। তার জন্য ০.৫ শতাংশ করে কমিশন পেয়েছেন তিনি। সেই থেকেই কোটি টাকা ‘আয়’ করেন শঙ্কর আঢ্য।

আরও পড়ুন। ‘কেস খেতে হলে খাব, হাজার বার খাব!’ সামনে ভোট, ঝড়ে দুর্গতদের পাশে থাকতে মরিয়া মমতা

আরও পড়ুন। দূষণ বাড়ছে টাইগার হিলে, পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে বলে অভিযোগ, মামলা গড়াল আদালতে

 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here