Home অফ-বিট জানেন কি, ভারতের বিত্তবান দশটি মন্দিরের কথা!! তবে জেনে নিন……

জানেন কি, ভারতের বিত্তবান দশটি মন্দিরের কথা!! তবে জেনে নিন……

জানেন কি, ভারতের বিত্তবান দশটি মন্দিরের কথা!! তবে জেনে নিন……

ওয়েব ডেস্কঃ  ভারতবর্ষে বিত্তশালী প্রচুর মন্দির রয়েছে। বিভিন্ন ধর্মালম্বীদের মধ্যেই দান করার প্রবনতা রয়েছে। তবে কিছু হিন্দু মন্দিরের নিজস্ব গুণাবলীতে অর্থ ও সম্পদে উপচে পড়ছে তাদের নিজস্ব ভাণ্ডার। বাস্তবেই কুবের সম্পদের মতো জমা হচ্ছে সেই সব ঐশর্য্য। প্রতি মুহূর্তে প্রণামীর টাকায় ভরে যাচ্ছে সেই দানবাক্স। সমস্ত ভক্তরা মন্দিরগুলোতে কেউ খালি হাতে প্রবেশ করেন না৷ ভক্তরা দান করেন অর্থ, স্বর্ণ-অলঙ্কারসহ অনেক বিত্তবান দ্রব্যাদি। সেই দানে ভারতের বেশ কিছু মন্দিরে তাই অগুণতি সম্পদের আতুরঘর। খবর২৪ ঘন্টার সাথেই ভারতের বিত্তবান দশটি মন্দিরের কথা জেনে নিন আজ।

Image result for kashi vishwanath temple

১০. কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (বারাণসী):

ভারতের  বিখ্যাত হিন্দু মন্দিরের নাম কাশী বিশ্বনাথ মন্দির। এটি উত্তরপ্রদেশের বারাণসী বা বেনারসে অবস্থিত। গঙ্গার পশ্চিম তীরে মন্দিরটি রয়েছে। হিন্দু বিশ্বাস অনুসারে, কাশী বিশ্বনাথ মন্দির শিবের অন্যতম “জ্যোতির্লিঙ্গ মন্দির” পবিত্রতম মন্দির। এখানে শিব মন্দিরের প্রধান দেবতা “বিশ্বনাথ” বা “বিশ্বেশ্বর” নামে পূজিত হয়ে থাকেন। বারাণসী শহরের অপর নাম হল “কাশী” সেই কারণেই মন্দিরটি “কাশী বিশ্বনাথ মন্দির” নামে বিশেষ ভাবে পরিচিত। মন্দিরের ১৫.৫ মিটার উঁচু চূড়াটি সোনায় মোড়া। তাই মন্দিরটিকে স্বর্ণমন্দিরও বলা হয়ে। তিনটি সোনার গম্বুজ দিয়ে তৈরি এই মন্দির। শিবের ৬৪টি রূপভেদ রয়েছে। তবে এগুলির সঙ্গে জ্যোতির্লিঙ্গের সাথে এক করা হয় না। প্রত্যেক জ্যোতির্লিঙ্গের নির্দিষ্ট নাম আছে – এগুলি শিবের এক একটি নির্দিষ্ট রূপ। প্রতিটি মন্দিরেই শিবলিঙ্গ শিবের অনন্ত প্রকৃতির প্রতীক এক আদি ও অন্তহীন স্তম্ভের প্রতিনিধিত্ব করে থাকে। প্রণামী বাবদ বার্ষিক আয় অন্তত ৪-৫ কোটি টাকা।

Image result for somnath temple images

৯. সোমনাথ মন্দির (গুজরাট):

গুজরাটের সোমনাথ মন্দির অন্যতম শ্রেষ্ঠ মন্দির। এটি প্রভাসক্ষেত্রে অবস্থিত৷ এই মন্দিরের সম্পর্কে বলা হয় যে, এর উল্লেখ ঋগবেদ-এ রয়েছে৷ মুসলিমদের শাসনকালে অন্তত ১৭ বার এই মন্দিরটিকে ভাঙা হলেও, পরে আবার পুনর্নিমাণ করা হয়৷ হিন্দুরাও এটি অনেকবার ধ্বংস করেন। স্বাধীন ভারতে এটি পুনর্নিমাণ করেন। ১৯৪৭ সালের নভেম্বর মাসে জুনাগড়কে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করার সময় এই অঞ্চল পরিদর্শন করে সর্দার বল্লভাই পাটেল বর্তমান মন্দিরটি নির্মাণের পরিকল্পনা করেন। তাঁর মৃত্যুর পর অপর এক মন্ত্রী কে. এম. মুন্সি মন্দিরের কাজ এগিয়ে নিয়ে যান। এটি শিবের মন্দির৷ পুরো মন্দিরটি পাথর দিয়ে তৈরি ও অনেক অংশ আজও সোনা দিয়ে মোড়া৷ ইতিহাসের পাতা থেকে জানা যায় প্রচুর পরিমাণে সোনা-রুপো ছিল বলেই এতটা ক্ষতিগ্রস্থ হতে হয়েছিল সোমনাথ মন্দিরকে বারংবার। সোমনাথ শব্দের অর্থ “চন্দ্র দেবতার রক্ষাকর্তা”। সোমনাথ মন্দিরটি ‘চিরন্তন পীঠ’ নামেও প্রসিদ্ধ। প্রণামী বাবদ বার্ষিক অন্তত ৩৩ কোটি টাকা আয় করে এই মন্দিরের ট্রাস্টি বোর্ড। রয়েছে আরও সম্পদ। গুজরাটের সব থেকে ধনশালী মন্দির হিসেবেই পরিচিত সোমনাথ।

Related image

৮. স্বর্ণ মন্দির (অমৃতসর):

শ্রী হরমন্দির সাহেব (যার অর্থ ঈশ্বরের মন্দির) নামেও অভিহিত স্বর্ণ মন্দির বা গোল্ডেন টেম্পল হল একটি শিখ গুরুদুয়ারা (প্রার্থনা ও পূজার্চনার স্থান), এটি শিখদের পঞ্চম গুরু, গুরু অর্জন দেব দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। মন্দিরটি 1588 থেকে 1604 খ্রীষ্টাব্দের মধ্যে স্থাপিত হয়েছিল, এটি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ, গুরু গ্রন্থ সাহেব-এর স্থাপনার সঙ্গে সঙ্গে সম্পন্ন হয়েছিল।অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে আফগান আক্রমণের পর মন্দিরের কিছু অংশ ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়, যা 1764 সালে পুর্নস্থাপিত হয়। ঊনবিংশ শতকের গোড়ার দিকে, মহারাজা রঞ্জিত সিং স্বর্ণের দ্বারা মন্দিরটিকে সজ্জিত এবং আবৃত করেছিলেন, যার থেকে মন্দিরটি “স্বর্ণ মন্দির” ডাক নামে পরিচিত। সোনা দিয়েই পুরো মন্দিরটি তৈরি। শিখ ধর্মের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাসনা কেন্দ্র। বহুমূল্য পাথর দিয়ে মোড়া মন্দিরটি। এরও সঞ্চিত অর্থ কম নয়। স্বর্ণ মন্দির, সরোবর নামক একটি হ্রদ দ্বারা পরিবেষ্টিত রয়েছে, যা পবিত্রময় জলধারা অমৃত সমন্বিত (অমর দেবসুধা হিসাবেও উল্লিখিত)। মন্দিরটির সরলতার প্রতীকস্বরূপ, মন্দিরটিতে চারটি প্রবেশপথ আছে; যা জীবনের সমস্ত দিক ও পথ থেকে আসা মানুষকে স্বাগত জানায়। গোল্ডেন টেম্পল বা স্বর্ণ মন্দিরটি শিখদের জন্য একটি পবিত্র স্থান ও উপাসনার একটি জায়গা। প্রতিদিন কমপক্ষে ৪০ হাজার ভক্ত মন্দিরটি পরিদর্শন করেন৷

Related image

৭. বৈষ্ণোদেবী মন্দির (জম্মু-কাশ্মীর):  

ভারতের জম্মু কাশ্মীরের এই তীর্থ স্থান প্রচন্ড জনপ্রিয়। এখানে সকলে যেতেও পারেন না। মিলিটারি পাহাড়া দিয়ে গ্রীষ্ম ও বর্ষার শুরুর সময় এই জুন, জুলাই মাসে এখানে তীর্থযাত্রীদের এখানে সমাগম হয়। এই শিবের গুহায় অবস্থান হলেও  তীর্থযাত্রী সমাগমের নিরিখে দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান এই মন্দিরের। আসলে এখানে প্রাকৃতিক নিয়মে শিবলিঙ্গ তৈরি হয়েছে বরফ থেকে। যদিও তা দূষণের কারণে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়েছে অনেকটাই। প্রণামী বাবদ বার্ষিক আয় এখানে অন্তত ৫০০ কোটি টাকারও বেশি।

Related image

৬. জগন্নাথ মন্দির (পুরী):

জগন্নাথ (অর্থাৎ, “জগতের নাথ” বা “জগতের প্রভু”) হলেন একজন হিন্দু দেবতা। পুরীর জগন্নাথ মন্দির আসলে ভারতের অন্যতম প্রসিদ্ধ মন্দির। জগন্নাথ-আরাধনার ইতিবৃত্ত এতই প্রাচীন যে এর কোনো ঐতিহাসিক রেকর্ড এখনও পাওয়া সম্ভব নয়। জগন্নাথ মন্দিরে অহিন্দুদের প্রবেশ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ আজও। কলিঙ্গ স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত এই মন্দিরটি শ্রীমন্দির নামে সমধিক পরিচিত রয়েছে। গর্ভগৃহের মাথায় রয়েছে একটি সুউচ্চ শিখর বা চূড়া। প্রদীপ উৎসর্গের জন্য রয়েছে ফসিল হয়ে যাওয়া কাঠের একটি স্তম্ভ। মন্দিরের প্রধান দ্বার সিংহদ্বারের রক্ষক দেবতা জয়া এবং বিজয়া। মূল প্রবেশপথের সামনে রয়েছে অরুণস্তম্ভ নামে একটি স্মৃতিস্তম্ভ রয়েছে। খুরদার রাজা কোনার্কের সূর্যমন্দির থেকে এটি নিয়ে এসেছিলেন বলে জানা যায়।

Related image

তিন দেবতাকে সাধারণত মন্দিরের অভ্যন্তরেই পুজো করা হয়ে থাকে। তবে প্রতি বছরেই আষাঢ় মাসে তাঁদের রাজপথে বের করে রথারূহ করে তিন কিলোমিটার দূরে মৌসিমা মন্দিরে নিয়ে যাওয়াকেই ভারতবর্ষে রথযাত্রা নামে পরিচিত। সেই সময় ভক্তরা দেবতাকে গণদর্শনের সুযোগ পান। এই বিরাট বিরাট রথগুলি প্রতি বছর কাঠ দিয়ে নির্মাণ করা হয় নতুন করে। দীর্ঘ বিচ্ছেদের পরে কৃষ্ণের বৃন্দাবন প্রত্যাবর্তনের প্রতীকী রূপে পালিত হয়ে এই রথযাত্রা উৎসব। রথযাত্রার সময় সারা পৃথিবী থেকে এখানে ভক্ত সমাগম হয়। পুরীর রাজা রথের সম্মুখে রাস্তা ঝাঁট দিয়ে সেবা করে সূচনা করেন যাত্রার।হিন্দুদের চার ধামের অন্যতম এই মন্দিরটি থেকে ১৭ টন রূপো উদ্ধার করা হয়েছিল এক সময়। এই মন্দিরের  ঠিক কত পরিমাণ সম্পদ রয়েছে সেটা আজও রহস্যের। অন্তত ১৩০ কেজি সোনা ও ২০০ কেজির বেশি রূপার থাকা তথ্য মিলেছে। এছাড়াও জমাকৃত প্রণামীর টাকাও অনেক।

Image result for meenakshi temple images

৫. মীনাক্ষী মন্দির (মাদুরাই):

১৬৩০ সালে নায়েক রাজাদের আমলে গড়ে উঠেছিল বিখ্যাত মীনাক্ষীমন্দির-দ্রাবিড়ীয় শিল্পশৈলীর এক অপূর্ব নিদর্শন । পাণ্ডিয়ান রাজারা এই স্থানটি নির্মাণ শুরু করলেও তা শেষ করেন নায়করাজ বিশ্বনাথ। মন্দিরে মোট বারটি ভাস্কর্যমণ্ডিত গোপুরম বা তোরণদ্বার রয়েছে। একেকটির উচ্চতা ৪৫-৫০ মিটারের বেশি। দক্ষিণদিকের গোপুরমটি সবচেয়ে বড় ও পূর্বদিকেরটি সবচেয়ে ছোটো হয়ে থাকে। একই মন্দিরে দুই অংশে দুই দেবতার আরাধনা করা হয়। দেবী মীনাক্ষী এবং শিব বা সুন্দরেশ্বর। মন্দির ঘিরে রয়েছে নানা ইতিহাস ও কিংবদন্তি। পুরোনো দ্রাবিড় স্থাপত্য শৈলীতে  মন্দিরের চারটি তোরণ নির্মিত হয়েছে। দক্ষিণ তোরণটির উচ্চতা ৫১.৯ মিটার। যা তামিল জনগোষ্ঠীর কাছে খুবই সম্মান ও গুরুত্বের প্রতীক। হাজারো মূর্তি দিয়ে তোরণগুলো তৈরি করা হয়েছে। হিন্দু ধর্মের এমন কোন চরিত্র নেই যার মূর্তি সে তোরণে নেই। আনুমানিক ৩৩ হাজার ভাস্কর্যের সমন্বয়ে গড়া মন্দিরটি আধুনিক সপ্তাশ্চর্য্যের তালিকায় ৩০টির মধ্যে একটি। এক মন্দিরেই বহু দেবতার আশ্রয়। পবিত্র পুকুরে গোল্ডেন লোটাস, কিলিকুনডু মন্ডপম বা তোতাপাখির খাঁচার বারান্দা, মীনাক্ষীর বিবাহ ভাস্কর্য সবই চোখ আটকে রাখে। ভেতরে পূজারীদের দীর্ঘলাইন। প্রতিদিন গড়ে ১৫ হাজার দর্শনার্থীর আনাগোনা এ মন্দিরে। এপ্রিল-মে মাসে ১০ দিন মীনাক্ষী ত্রিরুকাল্যানম উৎসব পালিত হয়ে থাকে। তামিলনাড়ুর বিশ্ব বিখ্যাত মীনাক্ষী মন্দির তার স্থাপত্য ও বৈভবে চমক তৈরি করে। বছরে ৬ কোটি টাকা আয় করে এই মন্দিরের ট্রাস্টি বোর্ড।

Image result for siddhivinayak temple images

৪. সিদ্ধি বিনায়ক মন্দির (মুম্বই):

সিদ্ধি বিনায়ক মন্দিরে ভারতের মুম্বইতে মন্দিরটি সিদ্ধিদাতা গণেশের পুজো করা হয়৷ এখানে আপেল কোম্পানির সিইও এক সময় পুজো দিয়েছেন। ধনসম্পদের রক্ষাকর্তা হিসেবে এই মন্দির বিশ্বখ্যাত। আর গণেশ তো সর্বদা বিপদ থেকে রক্ষা করেন। তাই এই মন্দির খুবই জাগ্রত। এই মন্দিরের সম্পদের মধ্যে আছে ৭২৭ কেজি সোনা, যার বাজার মূল্য ৬ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার৷ ধনশালী এই মন্দিরের প্রণামী বাবদ বার্ষিক আয় অন্তত ৪৮ কোটি টাকা থেকে ১২৫ কোটি টাকা।Related image

৩. সিরডি সাঁইবাবা শ্রাইন (মুম্বাই):

সাই বাবার প্রকৃত নাম জানা যায় না। সিরডিতে আগমনের পর তাঁকে “সাই” নাম দেওয়া হয়। তাঁর জন্ম বা জন্মস্থান সংক্রান্ত কোনো তথ্যও জানা যায় না। সাই বাবা তাঁর পূর্বাশ্রমের কথা জানিয়ে যাননি। সাই  শব্দটি সংস্কৃত ভাষা থেকে উৎসারিত। এই শব্দের অর্থ “সাক্ষাৎ ঈশ্বর” বা “দিব্য”। ভারতীয় ভাষাগুলিতে সাম্মানিক “বাবা” কথাটির অর্থ “পিতা”, “পিতামহ”, “বৃদ্ধ ব্যক্তি” বা “মহাশয়”। অর্থাৎ, সাই বাবা নামের অর্থ “দিব্য পিতা” বা “পিতৃরূপী সন্ত”। ভারতবর্ষের এই ধনশালী মন্দিরের সঞ্চয়ে রয়েছে সোনা ও রূপা বাবদ ৩২ কোটি টাকা। প্রণামী বাবদ বার্ষিক আয় এখানে অন্তত ৩৬০ কোটি টাকা।

Image result for tirupati balaji temple hd images

২. তিরুমালা তিরুপতি ভেঙ্কটেশ্বর মন্দির (অন্ধ্রপ্রদেশ):

মন্দির অন্ধ্রপ্রদেশের চিত্তুর জেলায় তিরুমালা পাহাড়ি এলাকায় এই মন্দিরের অবস্থান, যা কিনা বিশ্বের দ্বিতীয় প্রাচীন পর্বত বলে ধারণা করা হয়৷ এই মন্দিরে দেবতা বিষ্ণুর অবতার ভেঙ্কটেশ্বরের পুজো করা হয়৷ তিরুমালা ভেঙ্কটেশ্বর মন্দির তিরুপতি মন্দির, তিরুমালা মন্দির  তিরুপতি বালাজি মন্দির নামেও পরিচিত। এখানে মূলত ভক্তরা মাথার চুল দান করেন৷ প্রতিদিন এই মন্দিরে প্রায় ৭৫,০০০ তীর্থযাত্রী আসেন। ২০১৫-১৬ অর্থবর্ষে এই মন্দিরের বার্ষিক বাজেট ধরা হয়েছে ২৫৩০.১০ কোটি টাকা।এই বাজেট ও ভক্তদের দান থেকে দাতব্য অছি পরিষদগুলি চলে।সাধারণত মন্দিরের বার্ষিক বাজেট থেকেই মন্দিরের জনপ্রিয়তা অনুমান করা হয়ে থাকে।  শ্রীবারি হুন্ডি ভক্তদের দান থেকে মন্দিরের প্রধান আয় বলেই জানা যায়।এই মন্দিরে দান বাবদ বার্ষিক আয় ৬৫০ কোটি টাকা। ভোগ বাবদ লাড্ডু বিক্রি করেই ৭৫,০০,০০০ টাকা আয় হয় এখানে।

Image result for padmanabhaswamy temple

১. পদ্মনাভ স্বামী মন্দির (কেরল)

ভারতের অন্যতম ও সবচেয়ে ধনী মন্দিরটি কেরালার রাজধানী তিরুঅনন্তপুরমে অবস্থিত। এই মন্দিরে ভগবান বিষ্ণুর পুজো করা হয়৷ এই মন্দিরের ভূগর্ভস্থ কক্ষ থেকে সম্প্রতি এক লক্ষ কোটি টাকার সম্পদ উদ্ধার করা হয়েছে৷ এখানকার ট্রাস্টি বোর্ডের সঞ্চিত অর্থ প্রায় ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

Related image

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here