[ad_1]
কলকাতা: টোকিও অলিম্পিকে সোনার পদক জিতে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন নীরজ চোপড়া। আজ আবার তাঁর দিকে সারা দেশের নজর থাকবে। গোটা ভারতবাসী আজ আবার তাকিয়ে তাঁর দিকে।
আজ হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৩-এ নীরজ চোপড়ার সামনে একটি দুর্দান্ত রেকর্ড করার সুযোগ রয়েছে৷ নীরজ চোপড়া বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে জ্যাভলিন থ্রো-এর ফাইনালে সোনা জিতে আরও একবার ইতিহাস তৈরি করতে পারেন।
আরও পড়ুন- IND vs PAK: ‘ম্যাচের দিন দেখে নেব কী হয়’! কোহলি ও ভারতকে হুঁশিয়ারি শাদাব খানের
তার থেকেও বড় কথা আজ তাঁর লড়াই পাকিস্তানের আরশাদের বিরুদ্ধেও। এই আরশাদকে অবশ্য় অলিম্পিকে হারিয়েছেন তিনি।
নীরজ চোপড়া গত বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের জ্যাভলিন থ্রো ফাইনালে স্বর্ণপদক জয় থেকে বঞ্চিত হন। সেই সময়ে শুধুমাত্র রুপোর পদক জিতে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল নীরজ চোপড়াকে।
আজ বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে জ্যাভলিন থ্রো-এর ফাইনালে নীরজ চোপড়া সোনা জিতলে ইতিহাস গড়বেন। অলিম্পিক ও বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে স্বর্ণপদক জয়ী ভারতের দ্বিতীয় খেলোয়াড় হতে পারেন নীরজ চোপড়া। এর আগে ভারতের হয়ে এই রেকর্ড রয়েছে অভিনব বিন্দ্রার।
নীরজ চোপড়া ভারতের অন্যতম সফল ক্রীড়াবিদ। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৩ সালে নীরজ চোপড়ার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ছিল $ ৪.৫ মিলিয়ন। ভারতে ক্রিকেটারদের আধিপত্যের মধ্যে নীরজ চোপড়া নিজের আলাদা জায়গা তৈরি করেছেন। বিজ্ঞাপনের জগতেও এখন নীরজ চোপড়াকে দেখা যাচ্ছে।
জ্যাভলিন থ্রো একটি খুব কঠিন খেলা হিসাবে বিবেচিত হয়। খেলোয়াড়ের ফিটনেস অসাধারণ হওয়া প্রয়োজন। নীরজ চোপড়া তাঁর ফিটনেস নিয়ে প্রচন্ড সিরিয়াস। নীরজ চোপড়া তাঁর শরীরে ১০% চর্বি রাখার চেষ্টা করেন। একটি সাক্ষাত্কারে নীরজ চোপড়া বলেছিলেন, তাঁর দিন শুরু হয় জুস বা নারকেল জল দিয়ে। এছাড়া নীরজ চোপড়া সকালে তিন থেকে চারটি সাদা ডিম, দুটি পাউরুটি, এক বাটি পোরিজ এবং ফল খান।
নীরজ চোপড়ার সবচেয়ে প্রিয় ব্রেকফাস্ট হল ব্রেড অমলেট। তিনি সপ্তাহের যে কোনো দিন এটি খেতে পারেন। নীরজ চোপড়া দুপুরের খাবারে দই ও ভাতের সাথে ডাল, গ্রিলড চিকেন এবং স্যালাড খান।
নীরজ চোপড়া জিমের মাঝে শুকনো ফল, বিশেষ করে বাদাম এবং তাজা জুস খান। নীরজ চোপড়া তার ডিনারে বেশিরভাগ সময় স্যুপ, সেদ্ধ সবজি এবং ফল খান।
Tags: Neeraj Chopra