Home বিদেশ আন্টার্কটিকায় গুপ্তধনের খোঁজ ? গোপনে ডেরা বাঁধছে ইরান! রিস্কে পশ্চিমা বিশ্ব

আন্টার্কটিকায় গুপ্তধনের খোঁজ ? গোপনে ডেরা বাঁধছে ইরান! রিস্কে পশ্চিমা বিশ্ব

আন্টার্কটিকায় গুপ্তধনের খোঁজ ? গোপনে ডেরা বাঁধছে ইরান! রিস্কে পশ্চিমা বিশ্ব

[ad_1]

মেরু অঞ্চলে হীরের খনির হদিস পেল ইরান? সাড়ে সর্বনাশ যুক্তরাষ্ট্রের। আন্টার্কটিকায় ইরান কেন গোপনে ডেরা বাঁধার প্ল্যান করছে? বাইডেনের সামনে এ কোন নতুন চ্যালেঞ্জ! কীসের গবেষণা চালাবে ইরান? যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলোর গবেষণাগার রয়েছে আন্টার্টিকায়। সেখানেই জাল বিছিয়ে দিচ্ছে ইরান। সামরিক নাকি বৈজ্ঞানিক? ঠিক কী হাসিল করতে চাইছে ইরান? পশ্চিমাদের চাপ বাড়ছে। মেরু অঞ্চলে ইরানের দ্রুত জাল বিস্তার, পশ্চিমাদের কাছে বিষয়টা বিশেষ সুবিধার ঠেকছে না। ইরান অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে তাদের স্থায়ী ঘাঁটি তৈরির প্ল্যান করে ফেলেছে?

ইরানের নৌবাহিনী প্রধানের ইঙ্গিত, যুক্তরাষ্ট্রের প্যালপিটিশন বাড়িয়ে দিচ্ছে। মেরু অঞ্চলে গবেষণাই কী মেইন টার্গেট ইরানের? না, শোনা যাচ্ছে অন্য কথা। শুধু সামরিক কর্মকাণ্ড নয়, বৈজ্ঞানিক কাজকর্ম চলবে ওই ঘাঁটি থাকে। ইরানের বিজ্ঞানীরা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রস্তুতি নিচ্ছে, তোড়জোড় চলছে। তাহলে কী ইরান যুক্তরাষ্ট্র ফেস টু ফেস হওয়ার চান্স বাড়ছে? কীসের টানে মেরু অঞ্চল নিয়ে দড়ি টানাটানি ইরান যুক্তরাষ্ট্রের?বুঝতে হবে অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে যুক্তরাষ্ট্রেরও গবেষণাকেন্দ্র রয়েছে সেখানে তিন বছর করে গিয়ে থাকেন বিজ্ঞানীরা, করেন নানা গবেষণা। আর তাই ইরানের এই ঘাঁটি তৈরির প্ল্যানে বিপদ দেখছে ওয়াশিংটন। বিশেষজ্ঞদের মতে ইরান যে নতুন ঘাঁটি তৈরি করছে, তা ওই এলাকায় গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের কাজে সাহায্য করবে। আর যদি সামরিক কর্মকাণ্ড বা খনিজ সম্পদ খনন করাই ইরানের টার্গেট হয়ে থাকে?

জানিয়ে রাখি ১৯৫৯ সালে ১২টি দেশের মধ্যে অ্যান্টার্কটিকা চুক্তি হয়। এই চুক্তির মাধ্যমে অ্যান্টার্কটিকায় সামরিক কর্মকাণ্ড এবং খনিজ সম্পদ খনন নিষিদ্ধ করা হয়। চুক্তিতে সই করা দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, চিলি, ফ্রান্স, জাপান, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, দক্ষিণ আফ্রিকা, সোভিয়েত ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এই দেশগুলো পরবর্তীতে অ্যান্টার্কটিকায় ৫৫টিরও বেশি গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে। ২০১৯ সাল পর্যন্ত ওই চুক্তিতে সই করা দেশের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫৪। অতএব, ইরান যে পথে এগোচ্ছে তাতে কিন্তু বিপদ আছে। যুক্তরাষ্ট্র কিন্তু ছেড়ে কথা বলবে না।

অ্যান্টার্কটিকায় যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ঘাঁটি ম্যাকমার্ডো স্টেশন থেকে যা ২০০ মাইল দূরে অবস্থিত। এদিকে ইরান ও এগোচ্ছে, থেমে নেই। তাহলে কী বৈজ্ঞানিক সুবিধার দোহাই দিয়ে সামরিক সক্ষমতা আরো বাড়িয়ে তোলার চেষ্টা চালাচ্ছে ইরান? এতে একটা বিষয় বেশ স্পষ্ট ইরানের গোপন ঘাঁটি তৈরির প্ল্যান ঘুম উড়িয়ে দিয়েছে পশ্চিমা বিশ্বের। তাহলে কী পুরোটাই আইওয়াস? সামরিক, বৈজ্ঞানিক সব দিক থেকে মেরু অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারই কি ইরানের লক্ষ্য? ইরানের এই পদক্ষেপ পশ্চিমা বিশ্বকে কতটা অস্বস্তিতে ফেলবে, তা বলবে সময়।

 

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here