[ad_1]
সাবধান! বিশ্বজুড়ে ইমারজেন্সি অ্যালার্ট! গোটা দুনিয়াকে সেফ রেঞ্জে বাঁধলো যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন নাগরিকদের জন্য লোহার বর্ম বানালেন বাইডেন? যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের পায়ে বেড়ি? হামাস ইসরাইল যুদ্ধে বড় পদক্ষেপ আমেরিকার। ‘বৈশ্বিক নিরাপত্তা সতর্কতা’ কী? কোনও আন্দাজ আছে? স্মার্ট ট্রাভেলার এনরোলমেন্ট কী বড় কোনও ট্র্যাপ? আসল রহস্যটা কোথায়? মার্কিন নাগরিকদের লাইফ রিস্ক? সাঙ্ঘাতিক আশঙ্কা যুক্তরাষ্ট্রের। তাই বাইডেনের এবার আতশকাঁচের তলায় গোটা বিশ্ব। মার্কিন নাগরিকদের সেফটি সিকিউরিটি নিশ্চিত করতে “বৈশ্বিক নিরাপত্তা সতর্কতা” জারি করলো যুক্তরাষ্ট্র। সোজা কথা, বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিকদের ‘অতিরিক্ত সতর্ক’ থাকার পরামর্শ মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের। সতর্ক বার্তায় মার্কিন নাগরিকদের নিজ নিজ অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য তথ্য পেতে স্মার্ট ট্রাভেলার এনরোলমেন্ট প্রোগ্রামে জয়েন হতে বলা হয়েছে
যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বে নজর রাখছে। চোখ ঘুরছে। দেশের মানুষের নিরাপত্তা তাদের কাছে যে ফার্স্ট প্রায়োরিটি সেটা বুঝিয়ে দিয়েছে আমেরিকা। তবে, একটা ভুল ধারণা ভেঙে দিই এই বৈশ্বিক সতর্কবার্তা জারির মানে এই নয় যে, যুক্তরাষ্ট্র তার নাগরিকদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। বরং এটা মার্কিন নাগরিকদের ভ্রমণের সময় আরও বেশি করে সতর্ক থাকতে বলেছে। বুঝতে হবে কোন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে গোটা বিশ্ব। যুক্তরাষ্ট্র কোন সিচুয়েশনে ফেঁসে আছে। মনে রাখতে হবে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাসের মধ্যে চলমান সংঘাতের প্রতিক্রিয়ায় সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে শুরু হওয়া বিক্ষোভের মধ্যে এমন ইমারজেন্সি অ্যালার্ট জারি করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর।
বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা বাড়ছে, সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কা বাড়ছে, মার্কিন নাগরিক ও যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ চলছে। আর তাতেই মার্কিন নাগরিকদের রিস্ক বাড়ছে। সেই বিষয়টা মাথায় রেখেই এই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। এর আগে আফগানিস্তানের কাবুলে আল-কায়েদার নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির হত্যার পর ২০২২ সালের আগস্টে সবশেষ এ ধরনের বৈশ্বিক নিরাপত্তা সতর্কবার্তা জারি করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। আর ২০২৩ এর শেষের দিকে হামাস ইসরাইল যুদ্ধের মাঝে ফের একবার বৈশ্বিক নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করল বাইডেনের দেশ। আগামী দিনগুলোতে যুদ্ধ পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে যুক্তরাষ্ট্র তার নাগরিকদের সুরক্ষা নিয়ে নতুন কোন সিদ্ধান্তে উপনীত হয় কিনা এখন সেটাই দেখার অপেক্ষা।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়