Home বিদেশ কানাডার অর্শ দাল্লার সঙ্গে ISI ওঠাবসা! ড্রোনে পাচার হত কী ? NIA মুখোশ খুলছে

কানাডার অর্শ দাল্লার সঙ্গে ISI ওঠাবসা! ড্রোনে পাচার হত কী ? NIA মুখোশ খুলছে

কানাডার অর্শ দাল্লার সঙ্গে ISI ওঠাবসা! ড্রোনে পাচার হত কী ? NIA মুখোশ খুলছে

[ad_1]

পাকিস্তানে থেকে ড্রোনে সোজা অস্ত্র পাচার কানাডায়। খালিস্তানিদের স্পেশাল এজেন্ট অর্শ দাল্লা আনত হাতিয়ার খোলসা করে দিল NIA, আর্শ দাল্লা খালিস্তানি নেতার সোজা যোগ। লস্করের সঙ্গে কোন কোন দেশ ফান্ডিং করত সব বের হবে এবার। জেনে রাখুন কেঁচো খুড়তে গিয়ে কেউটেও বেরিয়ে যেতে পারে। পাকিস্তান এক ঢিলে দুই পাখি মারতে চেয়েছিল হেডলাইন নিজ্জর ও পান্নুন ছাড়াও অর্শ দাল্লার নাম অর্শ দাল্লা ওরফে অর্শদীপ সিং। যোগাযোগ রাখত লস্কর ই তৈবার সঙ্গে কে এই অর্শ দাল্লা? কানাডার খালিস্তানিদের সঙ্গে এর কী যোগ? ভারতের পঞ্জাবের যুবকদের চাকরির টোপ দিয়ে কানাডায় আনা। আর তারপরই সোজা ব্রেনওয়াশ করে জঙ্গি কার্যকলাপে লিপ্ত করা। ভারত থেকে পাকিস্তান হয়ে নেটওয়ার্ক সোজা কানাডায় খালিস্তানি নেতাদের একের পর এক কীর্তিকলাপের মুখোশ খুলছে NIA, আর এবার জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার লিস্টে নাম অর্শ দাল্লার।

নিউজ ১৮র রিপোর্টে বলা হচ্ছে মাত্র ২৭ বছর বয়সী দাল্লা পঞ্জাবের মোগা জেলার বাসিন্দা ২০২০ সালে ভারত থেকে কানাডায় বসবাস শুরু করে। এই দাল্লার ্ক্রমিনাল রেকর্ড হরদীপ সিং নিজ্জরের থেকেও ভয়ঙ্কর। কানাডার খালিস্তানি নেতা অর্শ দাল্লা ছিল গোল্ডি ব্রারের ঘনিষ্ঠ। ভারতের সাধু, সন্ত, ধর্মীয় নেতাদের শেষ করাই টার্গেট ছিল এর। সোজা যোগাযোগ হত পাকিস্তানের ISIর থেকে তার ওপর দায়িত্ব ছিল পাকিস্তান থেকে অস্ত্র জোগান দেওয়ার। জানা যাচ্ছে জানুয়ারি মাসে দিল্লি পুলিশ জাহাঙ্গীরপুরী থেকে জগ্গা ও নৌসাদ নামে দুই সন্ত্রাসে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। তাদের থেকে জানা যায় এই জগ্গা আর্শ দাল্লার ঘনিষ্ঠ ছিল সুহেল নামে এক পাকিস্তানী চর টাকা ও অস্ত্র পাঠাত জগ্গার কাছে। সেখান থেকে কানাডায় সাপ্লাই হত সব অস্ত্র। এমনকি ড্রোনের মাধ্যমেও অস্ত্র পাচার করা হত বলে খবর। এক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠছে শুধুই কি পাকিস্তান ফান্ডিং করত খালিস্তানী গ্রুপগুলোকে নাকি অন্য কোনও দেশেরও হাত রয়েছে এতে ?

জানা যাচ্ছে খলিস্তানিদের সঙ্গে যুক্ত ব্রিটেন, কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স এবং জার্মানি থেকে আসা বিদেশী তহবিল যাচাই করা হবে। সূত্রের খবর এনআইএ, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি), এফআইইউ এবং আয়কর বিভাগ একসঙ্গে এই বিদেশি তহবিলের বিরুদ্ধে অপারেশন চালাবে। গোয়েন্দা রিপোর্ট অনুসারে, খালিস্তানি সংগঠনগুলি বিদেশী অর্থ ব্যবহার করে দেশের যুবকদের উস্কে দিচ্ছে। বিদেশ থেকে হাওয়ালা টাকা পাচারের সব রুট খতিয়ে দেখা হবে। তাই এর নেপথ্যেও বেশ কিছু সংগঠনের নাম সামনে এসেছে। সেই সংগঠনগুলির বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার পথে ভারতীয় গোয়েন্দারা। হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যার ঘটনায় কানাডা পুলিস জানিয়েছে মামলার তদন্ত এখনও শেষ হয়নি। আরও তথ্য-প্রমাণ অনুসন্ধানের কাজ এখনও চলছে। এবার দেখার এরমাঝেই ঠিক কোন অ্যাকশন নেয় দিল্লি।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here