Home আপডেট কে আপনাদের ভয় দেখিয়েছিলেন? প্রাক্তন উপাচার্যদের কাছে চিঠি শিক্ষাদফতরের, লড়াই চরমে

কে আপনাদের ভয় দেখিয়েছিলেন? প্রাক্তন উপাচার্যদের কাছে চিঠি শিক্ষাদফতরের, লড়াই চরমে

কে আপনাদের ভয় দেখিয়েছিলেন? প্রাক্তন উপাচার্যদের কাছে চিঠি শিক্ষাদফতরের, লড়াই চরমে

[ad_1]

সংঘাত একেবারে চরমে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত একেবারে চরমে। উভয়ই সরাসরি যুদ্ধং দেহি মনোভাব নিয়েছেন। তার মধ্য়েই রাজ্যপাল অভিযোগ তুলেছিলেন অন্তত পাঁচজন উপাচার্য পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। খোদ শিক্ষা দফতরের বিরুদ্ধে আঙুল তুলেছেন তিনি।

তিনি জানিয়েছিলেন, প্রাণের হুমকি দেওয়া হয়েছিল। আতঙ্কে পদত্যাগ করেছেন তাঁরা। সরকারি অফিসার, মুখ্যমন্ত্রী আইএএস অফিসার তাঁদের উপর চাপ তৈরি করেছিলেন। সেই সঙ্গেই নেতাজি, বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথের নামে শপথ করে একেবারে বাংলায় মুখ খুলেছিলেন রাজ্যপাল। তিনি বলেছিলেন, আমি শেষ পর্যন্ত এই লড়াই লড়ে যাব।

তবে রাজ্যপাল যে প্রথম শিক্ষা দফতরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেন এমনটা নয়। এর আগে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু নানা শব্দ উচ্চারণ করে রাজ্যপালকে কোণঠাসা করার চেষ্টা করেছিলেন। এবার সেই আক্রমণটাই কার্যত ফিরিয়ে দিলেন রাজ্যপাল।

এদিকে তাৎপর্যপূর্ণভাবে রাজ্যপাল কোনও উপাচার্যের নাম উল্লেখ করেননি। তবে শিক্ষা দফতর গোটা বিষয়টিকে হালকাভাবে দেখছে না বলেই খবর। তিন প্রাক্তন উপাচার্যের কাছে চিঠি পাঠিয়ে শিক্ষা দফতর গোটা ঘটনার ব্যাখা চেয়েছে। মূলত কারা হুমকি দিয়েছে, কাদের চাপে তারা পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন তা জানতে চেয়েছে শিক্ষা দফতর। সেই সঙ্গে রাজ্যপালের প্রসঙ্গও উল্লেখ করেছেন তারা।

রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস কারোর নাম উল্লেখ করেননি। কিন্তু তবুও তিন উপাচার্যের কাছে গিয়েছে রাজ্যপালের চিঠি। এই তিনজন উপাচার্যের মধ্যে দুজন হলেন মৌলনা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের( ম্যাকাউট) দুজন প্রাক্তন উপাচার্য ও নেতাজি সুভাষ মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য চন্দন বসু। সূত্রের খবর।

এদিকে সেই চিঠিতে রাজ্যেপালের বক্তব্যের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। শিক্ষা দফতর ও শিক্ষা দফতরের ভারপ্রাপ্ত আইএএসের হুমকিতে আতঙ্কিত হয়ে তারা পদত্যাগ করেছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু এটার সত্যতা কতটা রয়েছে তার ব্যাখা চাওয়া হয়েছে শিক্ষা দফতরের তরফে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, পদত্যাগী উপাচার্য ও রাজ্যপালকে চাপে রাখার জন্য এই বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে।

সেই সঙ্গেই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে যদি ওই উপাচার্যরা বলতে না পারেন, চিঠির যুক্তিসংগত ব্যাখা দিতে না পারেন তাহলে এটা ধরে নিতে হবে যে আচার্য যে দাবি করছেন সেটা সত্যি নয়। এবার দেখার আদৌ কী জবাব দেবেন প্রাক্তন উপাচার্যরা?

 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here