Home আপডেট খাস কলকাতায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু বৃদ্ধের, বছরের শুরুতেই প্রথম কোভিডে বলি

খাস কলকাতায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু বৃদ্ধের, বছরের শুরুতেই প্রথম কোভিডে বলি

খাস কলকাতায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু বৃদ্ধের, বছরের শুরুতেই প্রথম কোভিডে বলি

[ad_1]

২০২৪ সালে প্রথম কোনও ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই হইচই পড়ে গিয়েছে। কলকাতার বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। কারণ কসবার বাসিন্দা ৭৬ বছরের বৃদ্ধ সোমবার সকালে বেসরকারি নার্সিংহোমে করোনাভাইরাস রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। বাংলায় করোনাভাইরাসে শেষ মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটেছিল ২০২৩ সালের ২৮ ডিসেম্বর। এখন আক্রান্তের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। শিশু–সহ এখন ১৫জন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বলে জানা গিয়েছে।

এদিকে এই বৃদ্ধের লিভার ক্যানসার অসুখ ছিল। আর সেটার চিকিৎসা করতেই তিনি ভর্তি হয়েছিলেন কলকাতার প্রখ্যাত পিয়ারলেস হাসপাতালে। গত ৩১ ডিসেম্বর এই হাসপাতালে ভর্তি হন ওই বৃদ্ধ। এই বিষয়ে হাসপাতালের সিইও সুদীপ্ত মিত্র বলেন, ‘‌এই বৃদ্ধ ক্যানসারের অ্যাডভান্স স্টেজে ছিলেন। করোনাভাইরাসের সিম্পটম দেখা দিয়েছিল এবং শনিবার জ্বর বাড়তে পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার রিপোর্টে কোভিড পজিটিভ আসে। আর সোমবার সকালে মারা যান।’‌ এই ঘটনা বুঝিয়ে দিচ্ছে শহরে করোনাভাইরাসের জীবানু আছে। সুতরাং এখন থেকেই সাবধান হতে হবে নগরবাসীকে। তা না হলে হিতে বিপরীত।

অন্যদিকে এই হাসপাতালে আরও একজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী রয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, এই রোগী নিতান্তই শিশু। বয়স তিন মাস। এই শিশুকে রাখা হয়েছে আইসোলেশনে। শিশুটি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেও এখন অনেকটা স্থিতিশীল রয়েছে। অন্যান্য বেসরকারি হাসপাতালেও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে একাধিক রোগী ভর্তি রয়েছেন বলে খবর। বয়স বেশি এবং যাঁদের কোমর্বিডি আছে তাঁরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। সোমবার দু’‌জন ব্যক্তিকে পরীক্ষা করে জেএন ১ ভ্যারিয়েন্ট ধরা পড়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর।

আরও পড়ুন:‌ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্ট তৃণমূল, দ্বারস্থ ছাত্রনেতা

এছাড়া গত সপ্তাহে চারটি স্যাম্পেল পাঠিয়েছিল একটি বেসরকারি নার্সিংহোম। আমরি হাসপাতালে ১২জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি রয়েছেন। সিএমআরআই হাসপাতালে পাঁচজন ভর্তি আছেন এবং অন্য একটি হাসপাতালে দু’‌জন ভর্তি আছেন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। এই বিষয়ে আমরি হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সায়ন চক্রবর্তী বলেন, ‘আমরা সিম্পটন দেখেই পরীক্ষা করতে শুরু করি। এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। যা চিন্তার বিষয়। জেএন ১ ভ্যারিয়েন্ট দেখা যাচ্ছে। তবে এই রোগের প্রকোপ খুব বেশি নয়। যাঁদের বয়স বেশি বা কোমর্বিডি আছে তাঁদের সমস্যা বেশি হচ্ছে।’‌‌

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here