Home অফ-বিট চাঁদে জল তৈরি করবে ভারত! চন্দ্রযান ১ এখনও সক্রিয় কীভাবে ? রহস্য ঘনাচ্ছে

চাঁদে জল তৈরি করবে ভারত! চন্দ্রযান ১ এখনও সক্রিয় কীভাবে ? রহস্য ঘনাচ্ছে

চাঁদে জল তৈরি করবে ভারত! চন্দ্রযান ১ এখনও সক্রিয় কীভাবে ? রহস্য ঘনাচ্ছে

[ad_1]

চাঁদে জল তৈরি করবে ভারত! চন্দ্রযান ৩ বিগ আপডেট চাঁদের কোথায় কোথায় বরফের পাহাড়? কখন তৈরি হয় জলের ফোঁটা? চন্দ্রযান ১ এখন তথ্য পাঠাচ্ছে ভারতকে এমনটা কীভাবে সম্ভব? নতুন একাধিক চাঞ্চল্যকর রহস্যের উদঘাটন। অক্সিজেনের সন্ধান তো পাওয়া গেছে এবার চাঁদের মাটিতে তৈরি হবে জল। আর সেই অসম্ভবকে সম্ভব করবে একমাত্র ভারত। আমেরিকা-চীন-রাশিয়া যা ভেবেও করতে পারেনি দুনিয়ার সামনে সেটাই করে দেখাতে চলেছে চন্দ্রযান ৩। ২০০৯ পর্যন্ত সফলভাবে কাজ করেছিল চন্দ্রযান ১ কিন্তু এখনও তা ইসরোকে তথ্য কীভাবে পাঠাচ্ছে? চাঁদের পিঠে জলের ধারা না মিললেও যে অংশে সূর্যের আলো পড়ে না সেখানে রয়েছে সাদা বরফের চাদরের অস্তিত্ব। জল না থাকলে বরফ এল কোথা থেকে? যে তথ্য মিলেছে তা ভালো করে বুঝুন।

বড়সড় রহস্যের উন্মোচন করে দিল ইসরো। হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক দল বিজ্ঞানী তাঁদের গবেষণায় দাবি করেছেন পৃথিবীর বর্হিমণ্ডলে যে প্লাজ়মার চাদর রয়েছে তা থেকে নির্গত হওয়া ইলেকট্রন কণা চাঁদে আবহাওয়ার বিকার ঘটাতে সাহায্য করে। এই ইলেকট্রন কণার এর ফলে পাথর ভেঙে তৈরি হয় খনিজ এমনকি এ ভাবেই তৈরি হতে পারে জলকণাও। ‘নেচার অ্যাস্ট্রোনমি’ পত্রিকায় প্রকাশিত এই জার্নালে বলা হয়েছে এই ষ গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় সব তথ্য মিলেছে চন্দ্রযান-১ অভিযান থেকে। ২০০৯ পর্যন্ত সফলভাবে কাজ করা চন্দ্রযান ১। আজ বিশ্বকে দেখাচ্ছে নতুন দিশা ভারত কি তাহলে চাঁদের মাটিতে জল তৈরির কাজ শুরু করবে? গবেষকরা ২০০৮ থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে চন্দ্রযান -১ মিশনে মুন মিনারোলজি ম্যাপার দ্বারা সংগ্রহ করা দূরবর্তী সংবেদনশীল ডেটা বিশ্লেষণ করেছেন। প্রধানত পৃথিবীর ম্যাগনেটোটেলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় জল গঠনের পরিবর্তনগুলি দেখেছেন তাঁরা।

এরপরই হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক শুয়াই লি ও তাঁর টিম জানাচ্ছে চাঁদ যে সময়ে পৃথিবীর ম্যাগনেটোটেল এর মানে পৃথিবীর বর্হিমণ্ডলের স্তর ম্যাগনেটোস্ফিয়ারের প্রভাব পর্যায়ের বাইরে থাকে, সেই সময় তার উপরে সৌরজাগতিক ঝড় আছড়ে পড়ে। বিজ্ঞানীদের মতে সৌরবায়ু উচ্চ শক্তি সম্পন্ন প্রোটন কনার সমন্বয়ে গঠিত তার জেরে প্রবল শক্তিশালী প্রোটন কণার সঙ্গে চন্দ্রপৃষ্ঠের সংঘর্ষ হয়। এই আবহবিকারের ফলে চাঁদের পিঠে থাকা পাথর ভেঙে ধীরে ধীরে তা খনিজে পরিণত হয়। আর এই সময়ই তৈরি হয় জলকণাও। এই ঘটনা সবসময় ঘটে না যে সময়ে ম্যাগনেটোটেল পর্যায়ের মধ্যেই চাঁদ থাকে তখন সৌরঝড় চাঁদকে ছুঁতে পারে না সেই সময় জলকণা তৈরির সম্ভাবনাও শূন্যে নেমে যায়। বলা হচ্ছে একইভাবে পৃথিবীর বাইরের স্তরে প্লাজ়মার যে চাদর রয়েছে সেখান থেকে নির্গত শক্তিশালী ইলেকট্রন কণার জেরেও চন্দ্রপৃষ্ঠে জলকণা তৈরি হতে পারে। এর মানে ভবিষ্যতে চাঁদের মানুষ পাঠানোর ক্ষেত্রে জল খুঁজে পাওয়াটা বড় একটি পাওনা হবে মানবজাতির কাছে।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here