[ad_1]
চীন টানা ১০ দিন ঘুমোবে না কারণ শান্তি কেড়ে নিলেন নরেন্দ্র মোদী। মালাবার নৌ-মহড়ার কথা শুনে উত্তেজনা লালফৌজের হেডকোর্য়াটারে। ব্রিকসের আগেই বড় হুমকি আসতে পারে। বেজিংকে আর ভয় পাচ্ছে না অস্ট্রেলিয়া মোদী পাশে তাই। চীন এবার ব্রিকস বয়কট করে দেবে না তো? এবার এমন এক যুদ্ধের মহড়া হতে চলেছে যা বিশ্ব হা হয়ে দেখবে। মালাবার নৌ মহড়ায় এমন কি হয় যা চীন সহ্য করতে পারে না? অস্ট্রেলিয়া চীনের মিত্র থেকে রাতারাতি এত বড় শত্রু। নরেন্দ্র মোদীর এ কোন কূটনৈতিক খেলা যাতে বেজিং ভ্যাবাচ্যাকা খাচ্ছে। ২০২০ পর ফের মালাবার নৌ-মহড়ায় অংশ নিচ্ছে ইন্ডিয়া। যার নেতৃত্ব দিচ্ছেন চীনের বাণিজ্য বন্ধু অস্ট্রেলিয়া। হ্যাঁ গেম উল্টে গেছে। ১১ আগস্ট থেকে অস্ট্রেলীয় উপকূলে শুরু হচ্ছে এই নৌ-মহড়া। চলবে টানা ২১ আগস্ট পর্যন্ত। ব্রিকসের আগেই কেন রাখা হল এমন মহড়া?
মালাবার নৌ মহড়া কি? যার নাম শুনলেই চটে যায় চীন।
ভারত মহাসাগরে চীনে সব স্ট্র্যাটেজি ফেল হবে শুনে রাখুন লাদাখের গোগরা-হটস্প্রিং থেকে পিএলএ সেনা সরালেও দেপসাং সমতলে তো এখনও মজুত লালফৌজ। এই অগস্টেই ভারতবর্ষ বড় ওয়ার্নিং দিল বেজিংকে। সাবধান হও এখনি নয়ত পরিস্থিতি আউট অব কন্ট্রোল হয়ে যাবে। অস্ট্রেলিয়াকে ২০২০ সালে মালাবার নৌ মহড়ায় অংশ নিতে দেখে চীন বড়সড় ক্ষতি করে দিয়েছিল। অস্ট্রেলিয়ার মাল্টি বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য ব্যান করে দিয়েছিল চীন। চীনের ধারণা ভারত – প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নিজেদের ক্ষমতা জাহির করতেই এই মহড়া করা হয়। জেনে রাখুন অস্ট্রেলিয়ার সবথেকে বড় বিজনেজ পার্টনার হল বেজিং। এবার কি ভারত সেই জায়গাটাই নিতে চলেছে?
১৯৯২ থেকে সমুদ্র সুরক্ষার লক্ষ্যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি অনুসারে আমেরিকার সঙ্গে যৌথ নৌ মহড়া শুরু করেছিল ভারত। ২০১৫ সালে মালাবার মহড়ায় যুক্ত হয় জাপানের নৌবাহিনীও। কোয়াডের সদস্য হলেও চীনের ভয়ে ১৩ বছর পর ২০২০ সালে ফের মালাবার মহড়ায় অংশ নেয় অস্ট্রেলিয়া। ব্যাস তারপর আর অস্ট্রেলিয়াকে আটকানো যায়নি। সমুদ্রপথে বেজিংয়ের একাধিপত্য সীমান্তবর্তী দেশগুলির ভূখণ্ডের প্রতি চিনের আগ্রাসন রুখতেই একজোট হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কোয়াডের চার দেশ। এবার ব্রিকসের ঠিক আগেই চীনকে সতর্ক থাকার বার্তা। ভারত বুঝিয়ে দিল কোনও কূটকৌশল নিয়ে ময়দানে নামার আগে যাতে পুরোপুরি সতর্ক হয়ে যায় বেজিং।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়