Home বিদেশ চীনা সাবমেরিন গভীর সমুদ্রে চরম ফাঁদে! নেপথ্য কার হাত ? বড় লস পিএলএ আর্মির

চীনা সাবমেরিন গভীর সমুদ্রে চরম ফাঁদে! নেপথ্য কার হাত ? বড় লস পিএলএ আর্মির

চীনা সাবমেরিন গভীর সমুদ্রে চরম ফাঁদে! নেপথ্য কার হাত ? বড় লস পিএলএ আর্মির

[ad_1]

চীনের সাবমেরিন ফাঁদে পড়ল গভীর সমুদ্রে, বড় লস পিএলএর। কারা ফাঁদ পেতেছিল চীনের জন্য? ৫৫ জন পিএলএ সেনার জীবন শেষের খবর। ভুল করেও খবর লিক হতে দেননি জিনপিং। এ ফাঁদ যে সে ফাঁদ নয় এই ফাঁদ সাবমেরিনের কাল। আর সেখানেই দুর্ঘটনার মুখে পড়ে গেল চীনা সাবমেরিন। বাঁচানো তো গেলনাই বরং উল্টে মুখ পুড়ল বেজিং সরকারের। তথ্য বলছে সরকারিভাবে একবারও এই ঘটনার কথা স্বীকার করেনি চীন। কিন্তু যে ইনফো উঠে আসছে তাতে বোঝা যাচ্ছে চীনের অতিচালাকির জেরেই ঘটেছে এমন কান্ড। কে ফাঁদ পেতেছিল পিএলএ আর্মির ডুবোজাহাজ ফাঁসাতে? আমেরিকা?

না এখানে বেজিং কারোর ওপর আঙুল তুলতে পারবে না। কারণ তারা এবার নিজেরাই ফেঁসেছে নিজেদের জালে। ব্রিটিশ গুপ্তচর সংস্থার রিপোর্ট বলছে আমেরিকা এবং কোয়াডভুক্ত দেশের নৌবাহিনীকে পূর্ব চীন সাগরের থেকে দূরে রাখতে সাবমেরিন ফাঁদ পেতে রেখেছিল বেজিং। সেই ফাঁদেই আটকে গেল তাদের নিজেদেরই সাবমেরিন। আর এটা কোনও যে সে সাবমেরিন নয়। জানা যাচ্ছে এটা ছিল নিউক্লিয়ার সাবমেরিন। চীনের ডুবোজাহাজ এত উন্নত হওয়া সত্ত্বেও বুঝতে পারল না কোথায় তাদেরই পাতা ফাঁদ রয়েছে। সাবমেরিন বহরের আধুনিকীকরণে পিছিয়ে পড়ছে চীন? ২০১৬র এক মার্কিন রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল নিউক্লিয়ার সাবমেরিনকে বলা হয় ‘স্টিল্থ ফাইটার’ অর্থাৎ ‘নীরব ঘাতক। ’চীনের তৈরি নিউক্লিয়ার সাবমেরিনগুলি নাকি যথেষ্ট শব্দ করে যাতায়াত করে।ফলে অনেক সময় রেডার ছাড়াও এই সব চীনা সাবমেরিনের উপস্থিতি টের পাওয়া সম্ভব। তাই মার্কিন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চীনা নিউক্লিয়ার সাবমেরিনকে কিছুতেই ‘স্টিল্থ ফাইটার’ বলা যাবে না।

এই কটা বছরে তার উন্নতি আদৌ হয়েছে কিনা কেউ জানে না ব্রিটিশ গুপ্তচর রিপোর্ট অনুযায়ী বিদেশি জাহাজের জন্য পূর্ব চীন সাগরে ‘চেন ও অ্যাঙ্কর’ ফাঁদ পেতে রেখেছিল চীন। সেই অঞ্চলে প্রায় ২০০-র বেশি চীনা সবমেরিন মোতায়েন করা রয়েছে। জাপান, আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়াকে ঠেকাতে সাবমেরিনের প্রাচীর তৈরি করে রেখেছে চীন। সেই ফাঁদেই পড়ে চীনের নিজেদেরই সাবমেরিন। সেটিকে ‘০৯৩-৪১৭’ হিসেবে চিহ্নিত করা হত। তবে এখানেই থামতে হয় কারণ ফাঁদে পড়লেও চীনা সাবমেরিনে থাকা নাবিকদের মৃত্যু হওয়ার কথা ছিল না। কিন্তু রিপোর্ট অনুযায়ী সাবমেরিনের অক্সিজেন সিস্টেম ঠিক ভাবে কাজ করেনি। এই আবহে সমুদ্রের নীচে বিষক্রিয়ায় প্রাণ হারান ৫৫ জন চীনা নাবিক। ২১ অগস্ট ওই ডুবোজাহাজটি ‘চেন অ্যান্ড অ্যাঙ্কর’ ফাঁদে পড়ে স্থানীয় সময় অনুযায়ী সকাল ৮টা ১২মিনিটে এই ঘটনাটি ঘটে এবার বোঝা যাচ্ছে ফাঁদ এমনই মজবুত ছিল যা থেকে বাঁচার মতো উন্নত প্রযুক্তি চীনেরও নেই।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here