Home বিদেশ চীনের নিউমো’নিয়ার থাবা ভারতে পড়বে ? করোনার মতই নাকি! প্রকাশ্যে তথ্য ফাঁস

চীনের নিউমো’নিয়ার থাবা ভারতে পড়বে ? করোনার মতই নাকি! প্রকাশ্যে তথ্য ফাঁস

চীনের নিউমো’নিয়ার থাবা ভারতে পড়বে ? করোনার মতই নাকি! প্রকাশ্যে তথ্য ফাঁস

[ad_1]

চীনের অজানা নিউমোনিয়া নিয়ে রহস্য ফাঁস। চীন নিজেই মুখ খুলল এবার, কী জানিয়ে দেওয়া হল? করোনার মতো এই নিউমোনিয়াও কি ছড়াতে শুরু করবে দুনিয়ায়? ভারত এ মূহুর্তে কতটা রিস্কজোনে জানা গেল আসল উত্তর।
বিভিন্ন পোর্টাল বা সোশ্যাল মিডিয়ায় হেডলাইন দেখে ঘাবড়ে যাবেন না। আসলে জেনে নিন যে চীনে যা ঘটছে তাতে ভারতের বা ভারতের বাইরে থাকা মানুষের এফেক্টেড হওয়ার কোনও সম্ভাবনা কি আদৌ আছে?
যদি থাকে তাহলে সেটা কতটা? করোনার পর এনিয়ে এমূহুর্তে কোন কোন দেশের সতর্ক হওয়া উচিত? ২২ নভেম্বর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে একটি বিবৃতি জারি করা হয়েছিল। সেখানে চীনের সরকারের কাছ থেকে এই অজানা নিউমোনিয়া সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য চাওয়া হয়েছিল। চীন এবার মুখ খুললো আর তারপর যা বলল তাতে কতটা ভরসা করা সম্ভব তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। চীন কি আবারও বিশ্ব থেকে কিছু লুকোচ্ছে যেমন নোবেল করোনা ভাইরাসের সময় লুকিয়েছিল?

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মিডিয়ার তথ্য বলছেন চীনের রাজধানী বেইজিং এবং চীনের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ লিয়াওনিংয়ের হাসপাতালগুলোতে রহস্যময় নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের ভিড় উপচে পড়ছে।প্রতিদিন হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিতে আসছে গড়ে ৭ হাজার শিশু। যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে এই অবস্থায় আশ্বস্ত করেছে চীন বেজিংয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে নতুন করে যে নিউমোনিয়া নিয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে সেটা মোটেই বাড়তি চিন্তার নয়। তার কারণও অজানা নয়। চীনা প্রশাসন হু-কে জানিয়েছে এই নিউমোনিয়া নিয়ে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই। এটা নতুন কোনও প্যাথোজেন বা কোনও নভেল ভাইরাসের মাধ্যমে ছড়ায়নি। সাধারণ জীবাণুর প্রকোপেই শিশুরা এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাছাড়া এর প্রাদুর্ভাবে স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে বলে যে দাবি করা হচ্ছে সেটাও সত্যি নয়। চীনের দাবি এখনও কোনও হাসপাতালেই রোগী ‘ওভারলোড’ হওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। চীনের এই জবাবে আপাতত সন্তুষ্ট হু। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে।

অনেক বিশেষজ্ঞরাই বলছেন এই পরিস্থিতি সামলে নেওয়ার জন্যয়বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) তরফে যে গাউডলাইন দেওয়া হয়েছে সেগুলো মেনে চলা উচিত। যেহেতু শিশুরা মূলত আক্রান্ত হচ্ছে সেজন্য।

১. ঠিক সময়ে টিকাকরণ প্রয়োজন।

২. অসুস্থদের থেকে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।

৩. অসুস্থ থাকলে Self Isolation- বজায় রাখুন।

৪. প্রয়োজন হলে যাবতীয় পরীক্ষা এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত সাহায্য নেওয়া উচিৎ।

৫. খোলা জায়গায় বেরোলে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে, কোভিডবিধি যা যা ছিল পালন করতে হবে।

সেই সঙ্গে একটা কথা মনে রাখুন এটা মহামারি বা অতিমারি হবে কিনা সেটা বলার মতো পরিস্থিতি এখনও আসেনি বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। চীন থেকে অন্য দেশে এমন সংক্রমণ ছড়িয়েছে বলেও এখনও পর্যন্ত শোনা যায়নি।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here