Home আপডেট পরিযায়ী- গিগ শ্রমিকরাও হাজির থাকবেন, DYFI-এর ব্রিগেড আসলে যেন সিপিএমেরই

পরিযায়ী- গিগ শ্রমিকরাও হাজির থাকবেন, DYFI-এর ব্রিগেড আসলে যেন সিপিএমেরই

পরিযায়ী- গিগ শ্রমিকরাও হাজির থাকবেন, DYFI-এর ব্রিগেড আসলে যেন সিপিএমেরই

[ad_1]

দলের যুব সংগঠনের ডাকে ব্রিগেড সমাবেশ হলেও, লোকসভা ভোটের আগে আসলে এটা সিপিএমের ব্রিগেড। সেইমতো জমায়েত চেষ্টা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে ‘ইনসাফ যাত্রা’-র গোড়া থেকে। জেলা জেলায় যেখান যত কর্মী-সমর্থক রয়েছে তাদের এই জমায়েতে আসার আহ্বান জানানো হয়েছে। এই সমাবেশকে গিগ শ্রমিকদেরও হাজির করার চেষ্টা চলছে। কলকাতা, সল্টলেক, রাজারহাটে গিগ শ্রমিক (যাঁরা অ্যাপ বাইক বা ডেলিভারির  কাজ করেন) সংগঠিত করা হচ্ছে। সিপিএম নেতৃত্বের দাবি দল বেঁধে তাঁরা আসবেন এই সমাবেশ।

এছাড়া ২৪ পরগনা থেকেও পরিযায়ী শ্রমিকদের আনা হচ্ছে। গাড়ি ভাড়া করে তাঁরা এই সমাবেশে আসবেন বলে দাবি সিপিএমের । 

মহেশতলা, বাটা শিল্পাঞ্চলের শ্রমিকরাও আসবেন রবিবারের সমাবেশে। যদি পুলিশ বা অন্য আটকে দেয় তবে তাঁরা লুকিয়ে আসবেন এই সমাবেশে এমনটাই দাবি সিপিএম জেলা নেতৃত্বের।

 সিপিএমের আশঙ্কা ব্রিগেডের দিন ট্রেন চালচল ব্যাহত হতে পারেন। এই প্রসঙ্গে শুক্রবার সিপিএম-এর রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম বলেন, ‘রেল পরিষেবায় ব্যাঘাত হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে। ট্রেন চলাচলে দেরিও করানো হতে পারে। কিন্তু জনতার জেদ, তাঁরা আসবেনই। মানুষের ঢল নামবেই ব্রিগেডে। জনতা মনে করেলে কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারে না।’ দলের রাজ্য সভাপতি কথা থেকে স্পষ্ট এই সমাবেশ শুধু যুবদের থাকছে না। লোকসভা ভোটের আগে দলের কর্মীদের চাঙ্গা করতে প্রকারন্তরে এটি সিপিএমেরই ব্রিগেড। 

কলকাতা জেলার যুব নেতৃত্ব জানিয়েছে, পার্কসার্কাস, হাজরা মোড়, খিদিরপুর মাজার, শিয়ালদহ স্টেশান সহ ৭টি জায়গা থেকে হবে মিছিল আসবে ব্রিগেডে। জেলার ডিওয়াইএফআই কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি জেলার বামপন্থী কর্মী সমর্থকরাও সামিল হবেন সেদিন। 

রাজ্যে ‘শূন্য’ হয়ে যাওয়া সিপিএম যুব সংগঠনের মধ্যমেই অক্সিজেন পেতে চাইছে। যারা করোনাকালে বাড়ি বাড়ি অক্সিজেন, রক্ত সরবরাহ করে সিপিএমের অস্তিত্ব জানান দিয়েছে। সেই ছাত্র-যুবরাই এখন দলের পক্ক কেশেদের যষ্ঠি। 

কোনও ‘মুখ’ রাখার বিরোধী হলেও রাজ্য সম্পাদক সেলিম তো স্বীকার করে নিয়েছেন যুব নেত্রী মিনাক্ষী মুখোপাধ্যায় ‘মুখ’। তিনি বলেছেন, এটা সময়ের দাবি। আর প্রবীণ সিপিএম নেতা তথা বাম চেয়ারম্যান বিমান বসু তো প্রকাশ্যেই বলেছেন মিনাক্ষী হল ‘ক্যাপ্টেন’। 

সব মিলিয়ে এটা স্পষ্ট যে যুব উপর ভিত্তি করেই শূন্যের গোরো কাটিয়ে উঠতে চাইছে সিপিএম। তাই ডিওয়াইএফআই-এর ব্রিগেড হলেও একে সফল করতে ঝাঁপিয়েছে দলও।

জেলার যুব এবং বামপন্থী নেতৃত্বের দাবি অনুযায়ী, জেলা থেকে ১ হাজার বাস ভাড়া করা হয়েছে ব্রিগেডের জন্য। এর পাশাপাশি বিভিন্ন গ্রামীণ অঞ্চলে অসংখ্য ছোট গাড়ি ভাড়া করা হয়েছে। শিয়ালদহ শাখার রেল ব্যবহার করেও বড় অংশ ব্রিগেডে পৌঁছবে। 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here