Home আপডেট বঙ্গোপসাগরে ভূমিকম্পের অ্যালার্ট! ভারত-বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় সুনামির আশঙ্কা, প্রিকশন নেওয়া সম্ভব?

বঙ্গোপসাগরে ভূমিকম্পের অ্যালার্ট! ভারত-বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় সুনামির আশঙ্কা, প্রিকশন নেওয়া সম্ভব?

বঙ্গোপসাগরে ভূমিকম্পের অ্যালার্ট! ভারত-বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় সুনামির আশঙ্কা, প্রিকশন নেওয়া সম্ভব?

[ad_1]

বঙ্গোপসাগরে ভূমিকম্পের রেড অ্যালার্ট! ভারত- বাংলাদেশে- শ্রীলঙ্কায় বড় সুনামির আশঙ্কা, সতর্কতা জারি হল? নেপাল থেকে বঙ্গোপসাগরের ওপর বিপর্যয় কেন? ২০০৪র সুনামির স্মৃতি কি আবার ফিরতে পারে? যেহেতু আগে থেকে সতর্ক করা হচ্ছে সেক্ষেত্রে ভারত কি কোনও ধরণের প্রিকশন নিতে পারবে? কারণ এবারের সমস্যাটা বেশ গুরুতর। কোন কোন দেশকে সতর্ক থাকার বার্তা দিচ্ছেন বিজ্ঞানীমহল? বঙ্গোপসাগর মানে তো তার চারপাশে ছড়িয়ে ভারত ও ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলো।

মঙ্গলবার সকালেই বঙ্গোপসাগরে তীব্র কম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল ৪.২। যে ভূমিকম্পের অবস্থান ছিল বঙ্গোপসাগরের ১০ কিলোমিটার গভীরে। এই কম্পনের উৎসস্থল ছিল ৮.৫৫ ডিগ্রি উত্তর এবং ৯০.৯৩ ডিগ্রি পূর্বে। আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ থেকে বেশ খানিকটা দূরেই ছিল ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল। তবে তারপর থেকেই ছড়াচ্ছে সুনামির আশঙ্কা। এটা কি তাহলে নেপালের ভুকম্পনেরই প্রভাব? শুক্রবার রাতেই নেপালে ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়। ভূমিকম্পের জেরে প্রাণ হারিয়েছেন কমপক্ষে ১৫৩ জন।

আজ থেকে ১৯ বছর আগে ২০০৪ সালে ভারতের আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ সাক্ষী হয়েছে। তাতে যে বীভত্সতা ছিল তার সাক্ষী যারা ছিলেন তারাই জানেন। বঙ্গোপসাগরের ক্ষেত্রে এমন কিছু হলে ভারত একা নয় রিস্ক জোনে রয়েছে আরও বেশ কটা দেশ। বঙ্গোপসাগর বিশ্বের বৃহত্তম উপসাগর
এর পশ্চিম দিকে রয়েছে ভারত ও শ্রীলঙ্কা। উত্তর দিকে রয়েছে ভারত ও বাংলাদেশ। পূর্ব দিকে রয়েছে মায়ানমার ও থাইল্যান্ড। বঙ্গোপসাগরের ঠিক মাঝখানে বিরাজ করছে ভারতের আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ। দীর্ঘদিন ধরে, বিজ্ঞানীরা নিয়মিত একটি ভয়াবহ সতর্কতা জারি করেছেন
যে হিমালয় অঞ্চলে ৮.৫ মাত্রার একটি বড় ভূমিকম্প হতে চলেছে। ভারতীয় সিসমোলজিস্টদের নেতৃত্বে ২০১৮ সালের একটি গবেষণায় পরামর্শ দেওয়া হয় যে উত্তরাখণ্ড থেকে পশ্চিম নেপাল পর্যন্ত বিস্তৃত মধ্য হিমালয় ভবিষ্যতে কোনো এক সময়ে প্রভাবিত হতে পারে।

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসেও ভারতীয় সময় ভোররাত ১টা ২৯ মিনিটে ভূমিকম্প হয় বঙ্গোপসাগরে। সেসময় ভূপৃষ্ঠ থেকে ৭০ কিমি গভীরে এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল। তীব্রতা ছিল রিখটার স্কেলে ৪.৪। তবে উপকূল থেকে বেশ অনেকটা দূরেই ভূমিকম্পটি হওয়ায় কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে বারবার এধরণের ভূমিকম্প যে রীতিমত আতঙ্ক বাড়াচ্ছে তেমনটাই মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল।

 

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here