Home বিদেশ ব্রিকসে প্রথম সিক্সার মোদীর! কেন বৈঠকে উপস্থিত থাকলেন না জিনপিং? জল্পনা ঘনাচ্ছে

ব্রিকসে প্রথম সিক্সার মোদীর! কেন বৈঠকে উপস্থিত থাকলেন না জিনপিং? জল্পনা ঘনাচ্ছে

ব্রিকসে প্রথম সিক্সার মোদীর! কেন বৈঠকে উপস্থিত থাকলেন না জিনপিং? জল্পনা ঘনাচ্ছে

[ad_1]

ব্রিকসে নরেন্দ্র মোদীর প্রথম সিক্সার। জিনপিং বুক ঠিকে যা দাবি করতে পারলেন না নমো করে দিলেন। কীভাবে সাউথ আফ্রিকা অভ্যর্থনা জানালো মোদীকে? চীন কী প্রথম থেকেই তাহলে কোনঠাসা হচ্ছে? ব্রিকসের প্রথম মিটিংয়েই উপস্থিত থাকলেন না চীনের প্রেসিডেন্ট। নমোর মুখোমুখি হতে কি লজ্জা পাচ্ছেন নাকি? চীনের বিস্তারবাদ, আগ্রাসন, অতিচালাকী সব ভোঁতা করবে এবার দিল্লির কূটনৈতিক স্ট্র্যাটেজি। দাঁড়ান সবে তো মোদী টিজার দেখালেন। ব্রিকসের প্রথম দিনই ধামাকা ঘোষণা। চীনের ইকোনমির ধুঁকতে থাকা হাল দেখেই এই গেম? নরেন্দ্র মোদী ঘোষণা করে দিলেন তাও আবার হিন্দিতে। ‘বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিতে অস্থিরতা সত্ত্বেও বিশ্বের সবথেকে বড় অর্থনীতির দেশগুলির মধ্যে সবথেকে দ্রুতহারে আর্থিক বৃদ্ধি হচ্ছে ভারত। শীঘ্রই পাঁচ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত। এটা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে আগামিদিনে বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধির ইঞ্জিন (গ্রোথ ইঞ্জিন) হয়ে উঠবে।

বিশ্বে যেখানে মূল্যস্ফীতি নিয়ে মাথাব্যাথা বাড়ছে জিডিপির ডাউনফল নিয়ে রীতিমত উদ্বেগে একের পর এক দেশ। সেখানে ভারতকে নিয়ে চরম আশার বাণী শোনালেন মোদী। সাউথ আফ্রিকা কোনও কমতি রাখেনি ভারতের প্রধানমন্ত্রীর অভ্যর্থনায় ভারতীয় প্রবাসীরা প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। কিন্তু চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং কেন ব্রিকসের ‘বিজনেস ফোরাম লিডার্স ডায়লগ’-এ উপস্থিত ছিলেন না তার কারণ এখনও পর্যন্ত জানতে পারা যায়নি। আন্তর্জাতিক অর্থ ভান্ডার (আইএমএফ)-এর একটি রিপোর্ট হাতিয়ার করে জুন মাসে নমোর মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা অনন্ত নাগেশ্বরণ দাবি করেছিলেন আগামী পাঁচ বছর অর্থাৎ ২০২৭ সালের মধ্যে ভারতীয় অর্থনীতি পাঁচ ট্রিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা ছুঁয়ে ফেলবে। তবে মোদী মঙ্গলবার এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনও সময়সীমা ঘোষণা করেননি।

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যে ভারত টক্কর দিতে কতটা তৈরি? ২০১৯ সালের ব্রিকসের পর যে প্রশ্ন উঠছিল ঘন ঘন এবারও কী তাহলে তেমনই প্রশ্ন উঠবে? তবে এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের দাবি বর্তমানে বেজিংয়ের অর্থনীতি রীতিমত ধসের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে। সেখানে ডিফ্লেশনের কোপে পড়ে উদ্বেগ বাড়ছে। তাদের সামনেই ভারতের এই সাফল্য কার্যত চোখের বালি হয়ে দাঁড়াতে পারে শি জিনপিংয়ের সামনে। তবে সেটা পরিস্কার হবে চীনের তরফ থেকে কোনও বক্তব্য সামনে এলে। এবারের ব্রিকস অনেক কূটনীতির খেলা বাকী৷ জাস্ট ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ৷

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here