[ad_1]
পাকিস্তান এ – ২০৫
কলম্ব: দাদাদের খেলা দেরি আছে কয়েকদিন। সিনিয়র ভারত পাকিস্তান দল এশিয়া কাপে মুখোমুখি হবে সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে। তার আগে আজকে ছিল ভাইদের লড়াই। শ্রীলংকার মাঠে টস জিতে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। আয়ুব খাতা না খুলেই ফিরে যান। লড়াই চালান ফারহান। ওমর ইউসুফও খাতা খুলতে পারেননি। ভারতের দুই পেসার রাজ্যবর্ধন এবং হরষিত রানা দুর্দান্ত শুরু করেন। দুটি উইকেট নেন হাঙ্গারগেকর। রানা ইকনোমিকাল থাকলেও উইকেট পেলেন না।
তবে ভারতের হয়ে দুর্দান্ত বল করলেন বাঁহাতি স্পিনার মানব সুতার। তিনটি উইকেট তুলে নিলেন ৩৬ রান দিয়ে। গুলাম (১৫), হাসিবুল্লাহ (২৭) এবং হারিসকে (১৪) আউট করে পাকিস্তানের রান তোলার গতি কমিয়ে দিলেন। মুবাশির (২৮) লড়াকু ইনিংস খেললেন। তাকে ফিরিয়ে দিলেন সিন্ধু।সংযুক্ত আরব আমিরশাহি এবং নেপালকে হারিয়ে ইতিমধ্যেই এমার্জিং এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ওঠা নিশ্চিত করেছিল ভারতীয়-এ দল।
এবার গ্রুপ লিগের শেষ ম্যাচে ভারত লড়াই ছিল পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। পাকিস্তানও কিন্তু আমিরশাহি এবং নেপালকে তাদের প্রথম ২টি ম্যাচে পরাজিত করেছে। সুতরাং, শেষ চারের টিকিট হাতে পেয়েছে তারাও। দু’দল খাতায়-কমলে হয়তো চাপমুক্ত হয়ে মাঠে নামবে সেটা জানাই ছিল। তবে ভারত-পাক মানেই সম্মানরক্ষার লড়াইয়ের চাপটা থেকেই যাবে।
যে কারমে ব্যাট-বলের ধুন্ধুমার লড়াই দেখার অপেক্ষায় ছিলেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। পাকিস্তানের ভদ্রস্থ টোটাল হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখলেন অলরাউন্ডার কাসিম আক্রম। এর আগে পাকিস্তানের অনূর্ধ্ব ১৯ ক্যাপ্টেন ছিলেন তিনি। তাকে যোগ্য সহায়তা করলেন মেহরান। রান হয়তো খুব বেশি নয়। কিন্তু পাকিস্তানের বোলিং ভারতকে চ্যালেঞ্জ জানানোর পক্ষে যথেষ্ট। তাই সম্মানের লড়াই জিততে গেলে ভারতকে বুদ্ধি করে ব্যাট করতে হবে।
Tags: IND vs PAK, Yash Dhull