Home বিদেশ মোদী-র সঙ্গে ট্রুডো একা মিটিং চাইছে! কানাডাকে ঘোল খাইয়ে ছাড়ল দিল্লি

মোদী-র সঙ্গে ট্রুডো একা মিটিং চাইছে! কানাডাকে ঘোল খাইয়ে ছাড়ল দিল্লি

মোদী-র সঙ্গে ট্রুডো একা মিটিং চাইছে! কানাডাকে ঘোল খাইয়ে ছাড়ল দিল্লি

[ad_1]

কানাডা দিল্লির সঙ্গে একান্তে মিটিং করতে চায় কেন?
ভারত যা পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিল ভাবতেও পারবেন ন! আমেরিকা ভুল শোধরাতে এখন খেলতে অন্য গেম। বল পুরোপুরি ভারতের কোর্টে বলছে কূটনৈতিক মহল। অপমান যখন প্রকাশ্যে হয়েছে ক্ষমাও চাইতে হবে প্রকাশ্যেই। কূটনীতি দিয়ে খেলা কীভাবে ঘোরাতে হয় আবারও বিশ্বের সামনে প্রমাণ করে দিল ভারত। জাস্টিন ট্রুডো এখন হারে হারে বুঝতে পারছেন তাঁর অ্যাকশন সমগ্র কানাডার ওপর কতটা ভারী পড়ছে।

কানাডা চাইছে ভারতের সঙ্গে একান্তে কথা বলতে। একেবারে ব্যক্তিগত বৈঠকে বসার প্রস্তাব। দিল্লিকে দিচ্ছে ওটাওয়া। সেই বৈঠক হলে কানাডা কী ক্ষমা চাইবে ভারতের থেকে? আমেরিকা এই অবস্থাতেই বুঝিয়ে দিল কানাডার জন্য ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে এতটুকু চির ধরেনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন টাইমিংটা লক্ষ্য করুন। এটা কিন্তু একতরফা ট্রুডোকে চাপেই রাখতে যুক্তরাষ্ট্র। কানাডার বিদেশমন্ত্রী মেলানি জোলি বলছেন আমরা ব্যক্তিগত স্তরে ভারতের সঙ্গে কথা চালিয়ে যাব। কারণ কানাডা মনে করে কূটনৈতিক আলোচনা ব্যক্তিগত স্তরে হলে সেটা সবচেয়ে ফলপ্রসূ হয়। ওয়াকিবহাল মহল বলছে এই কথাটা এতদিন মনে ছিল না কানাডার? প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে ব্যক্তিগত কূটনীতির কথা বলে প্রকৃত পক্ষে ভারতের সঙ্গে ঘরোয়া আলোচনায় বসে সমস্যা মেটাতে চাইছে কানাডা। ভারত কি সত্যি কানাডার সঙ্গে এমন পার্সোনাল আলোচনায় বসবে?

দিল্লি জানিয়ে দিয়েছে তারা সিদ্ধান্তে অনড়। ৪১ জন কানাডিয়ান কূটনৈতিককে দিল্লি যে দেশ থেকে সরানোর নির্দেশ দিয়েছে তার এতটুকুও এদিক ওদিক হবে না। বিদেশমন্ত্রকের দাবি প্রথমত, কানাডা ভারতের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাচ্ছে। দ্বিতীয়ত, ভারতে কানাডিয়ান কূটনৈতিকের সংখ্যা অনেক বেশি। এমূহুর্ত সেটা ভারতের জন্য রিস্ক হলেও হতে পারে এমন সময় আমেরিকার ভারতে থাকা রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি যুক্তরাষ্ট্রকে বার্তা পাঠিয়েছিলেন কানাডা-ভারত দ্বন্দ্বে ভারতের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতি হতে পারে। এমনকি গারসেটি এটাও বলেন। এই সময়ের কথা মাথায় রেখেই ভারতের সঙ্গে যোগাযোগও কমিয়ে দেওয়া উচিত মার্কিন কূটনীতিকদের। কিন্তু জানা যাচ্ছে সম্প্রতি সেই রিপোর্ট নাকি খারিজ করেছে হোয়াইট হাউজ।

এর মানে বাইডেন সরকার বোঝাতে চাইছে কানাডা ইস্যু নিয়ে কোনওভাবে তাদের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কে আঁচ আসতে দেবেন না তিনি। তবে কানাডার সঙ্গে ভারত আলোচনায় বসবে কিনা তা নিয়ে দিল্লির তরফ থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

 

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here