Home আপডেট সিল্ক হাবের জন্য জমি মাপতে গিয়ে চাষিদের বিক্ষোভের মুখে মমতার আধিকারিকরা

সিল্ক হাবের জন্য জমি মাপতে গিয়ে চাষিদের বিক্ষোভের মুখে মমতার আধিকারিকরা

সিল্ক হাবের জন্য জমি মাপতে গিয়ে চাষিদের বিক্ষোভের মুখে মমতার আধিকারিকরা

[ad_1]

সিল্ক হাবে আপত্তি নেই, তবে তাদের প্রাপ্য দিতে হবে, দাবি কৃষকদের। হুগলির শ্রীরামপুরে প্রস্তাবিত সিল্ক হাবের জমি মাপজোক করতে গিয়ে ক্ষোভের মুখে পড়লেন ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের আধিকারিকরা।

শ্রীরামপুর পুরসভার ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রভাস নগরে সিল্ক হাব হবে বলে ২০১৬ সালে ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জমি জটে সেই সিল্ক হাব তৈরির কাজ থমকে ছিল এতদিন। কয়েকদিন ধরে সেখানেই নীচু জমি ভরাট করতে মাটি ফেলা শুরু হয়েছে। প্রায় কুড়ি একর জমির উপর গড়ে উঠবে সিল্ক হাব।

বুধবার প্রস্তাবিত সিল্ক হাবের জায়গা মাপজোক করতে যান এসডিএলআরও দপ্তরের কর্মীরা। ছিলেন শ্রীরামপুর পুরসভার কাউন্সিলররা। তাঁরা চাষিদের বাধার মুখে পড়েন। সরকারি আধিকারিকদের ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন চাষিরা।

স্থানীয় চাষিদের দাবি, তাঁরা বহুদিন ধরে এই জমিতে চাষ করে আসছেন। সেই জমিতে সিল্ক হাব হলে তাঁদের উপার্জনের পথ বন্ধ হয়ে যাবে। তাই পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণ না দিলে জমির অধিকার ছাড়বেন না তাঁরা। যদিও প্রশাসনিক আধিকারিকদের দাবি, সরকারি কিছু খাস জমি পড়ে রয়েছে। সেখানেই মুখ্যমন্ত্রী সিল্ক হাব করার কথা বলেছিলেন। শ্রীরামপুর ও বৈদ্যবাটির সিল্ক প্রিন্টিং কে একছাতার তলায় আনা হবে এতে ফলে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে।

পুরভার কাউন্সিলর সন্তোষ সিং বলেন, সরকারি খাস জমিতে সিল্ক হাব তৈরি হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার কৃষক দরদী সরকার। কোনও কৃষককে বঞ্চিত করা হবে না। আমরা বলেছি, জমির কাগজ থাকলে নিয়ে আসুন। পুরসভায় দেখান। মুখের কথায় হবে না। যদি কাগজ থাকে কাজ বন্ধ থাকবে। আর কাগজ না থাকলে প্রশাসন তার মতো করে ব্যবস্থা নেবে।

চাষি নরেশ দাস বলেন, ‘সিল্ক হাব হলে আপত্তি নেই। কিন্তু এই জমি আমরা ৪০-৫০ বছর চাষ করি। এই জমিকে এখন খাস জমি বলে দাবি করছে সরকার। খাস জমি হলে সেই জমিতে আবাস যোজনার ঘর কী করে হয়? আমাদের জমির ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। না হলে আন্দোলন হবে।

 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here