অনেকেরই গাড়ির শখ থাকে, নতুন নতুন গাড়ি পাল্টানোরও । কিন্তু বিএমডব্লু, অডি, লিমোজিন থেকে দামের দিকথেকে একধাপ এগিয়ে থাকা এই গাড়ি গুলির প্রাইস-ট্যাগ আপনার শখকে, শক্ দিতেই তৈরি… আসুন জেনেনিঃ-
৫~ বুগাত্তি ভেরন সুপার স্পোর্টস
সর্বোচ্চ স্পিড ৪০৮.৮৪ কিমি প্রতি ঘণ্টা। গাড়ি স্টার্ট দিলে ০ থেকে ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা স্পিড তোলা যায় মাত্র আড়াই সেকেন্ডের মাথায়। কম্পিউটার পরিচালিত এই গাড়ির দাম ২.৪ মিলিয়ন ডলার (১৫ কোটি ৪২ লক্ষ টাকা) ।
৪~ লাইকান হাইপারস্পোর্ট
সৌদি আরবে তৈরি এই মডেলের মাত্র ৭টি গাড়ি বানানো হয়। তার মধ্যে একটি কিনে নেয় এমিরেটস পুলিশ টহলদারি করার জন্য। সর্বোচ্চ স্পিড ৩৮৫ কিমি প্রতি ঘণ্টা। দাম ৩.৪ মিলিয়ন ডলার (২১কোটি ৮৫লক্ষ টাকা)। ৪২০টি ১৫ ক্যারাট হিরে বসানো আছে এ গাড়িতে। চাইলে এ গাড়ির হেডলাইটে আরও মণিমুক্তো বসাতে পারেন ক্রেতারা।
৩ ~ ল্যাম্বরঘিনি ভেনেনো
সর্বোচ্চ স্পিড ৩৫৫ কিমি প্রতি ঘণ্টা সমেত লাইকান হাইপারস্পোর্টের মতো এটির ইঞ্জিনও ৭৪০ হর্স পাওয়ার। মোট ৯টি গাড়ি বানানো হয়েছিল। আনুষ্ঠানিক লঞ্চের আগেই বিক্রি হয়ে যায় সবকটি। দাম ৪.৫ মিলিয়ন ডলার (২৯ কোটি টাকা) ।
২~ কোয়েনিগসেগ সিসিএক্সআর ট্রেভিটা
১০০৪ হর্স পাওয়ার ইঞ্জিনের এই গাড়ির সর্বোচ্চ স্পিড ৪০৮.৭৭ কিমি প্রতি ঘণ্টা। তবে এর আসল ক্যারিশমা অন্য জায়গায়। রেসিন, ডায়মন্ড ডাস্ট ও কার্বন ফাইবার মিশিয়ে কোয়েনিগসেগ তৈরি করেছে একটি বিশেষ ডায়মন্ড উইভ। পুরো গাড়িটাই মুড়ে দেওয়া হয়েছে সেই হিরের চাদরে। দাম ৪.৮ মিলিয়ন ডলার (৩১ কোটি টাকা) ।
১~ মেবাক এক্সেলেরো
এটি পুরোপুরি কাস্টম-মেড কার। মাত্র একটিই আছে এই পৃথিবীতে। নতুন টায়ারের বিজ্ঞাপনের জন্য ২০০৪ সালে অর্ডার দিয়ে এই গাড়িটি তৈরি করে ফুলডা টায়ার্স। ২০১১ সালে র্যাপার বার্ডম্যান কিনে নেয় ৭০০ হর্স পাওয়ার এবং টুইন-টার্বো ভি-১২ ইঞ্জিনের এই গাড়ি। দাম পড়েছিল ৮ মিলিয়ন ডলার (সাড়ে ৫১ কোটি)। সর্বোচ্চ স্পিড ৩৫০.৮৩৭ কিমি প্রতি ঘণ্টা।