Home আপডেট Bhangar: আরাবুলের গ্রেফতারির পরের সকালে ভাঙড়ে TMC – ISF সংঘর্ষ, লাঠি চালাল পুলিশ – TMC

Bhangar: আরাবুলের গ্রেফতারির পরের সকালে ভাঙড়ে TMC – ISF সংঘর্ষ, লাঠি চালাল পুলিশ – TMC

Bhangar: আরাবুলের গ্রেফতারির পরের সকালে ভাঙড়ে TMC – ISF সংঘর্ষ, লাঠি চালাল পুলিশ – TMC

[ad_1]

ISFএর পতাকা ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে আরাবুল ইসলামের গ্রেফতারির পরের সকালে ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠল দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়। তৃণমূল – ISFএর সংঘর্ষ রুখতে লাঠিচার্জ করতে হল পুলিশকে। শুক্রবার সকালে ভাঙড়ের চালতাবেড়িয়ার কোচপুকুরের ঘটনা। এদিনের সংঘর্ষের পর ভাঙড়কে কলকাতা পুলিশের আওতায় এনে কী লাভ হল, সেই প্রশ্ন ফের উঠছে।

আরও পড়ুন: কলকাতায় নির্বাচন কমিশনের ফুলবেঞ্চ আসছে ৪ মার্চ, লোকসভার নির্বাচনের প্রস্তুতি তুঙ্গে

শুক্রবার সকালে কোচপুকুরে দলীয় পতাকা লাগাচ্ছিলেন তৃণমূল কর্মীরা। অভিযোগ, ISF এর পতাকা ফেলে দিয়ে সেখানে তৃণমূলের পতাকা লাগাচ্ছিলেন তাঁরা। এই খবর ছড়াতেই সেখানে জড়ো হতে শুরু করেন স্থানীয় ISF সমর্থকরা। দলীয় পতাকা ছিঁড়ে ফেলার প্রতিবাদ করেন তাঁরা। এতেই দুপক্ষের সংঘর্ষ বেঁধে যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় উত্তর কাশীপুর থানার পুলিশ। লাঠি চার্জ করে দুপক্ষকে হঠিয়ে দেয় তারা। তৃণমূলের দাবি, তাদের কর্মীরা কোনও পতাকা ছেঁড়েনি। আগে থেকেই ISFএর পতাকা নীচে পড়ে ছিল।

আরও পড়ুন: চিকিৎসায় গাফিলতিতে মৃত্যু বিড়ালের, কেন্দ্র ও রাজ্যের কাছে তথ্য চাইল হাইকোর্ট

বলে রাখি, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা তথা ভাঙড় ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি আরাবুল ইসলামকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়ন পর্বে ISF কর্মী খুনের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। আরাবুলের পরিবারের দাবি চক্রান্ত করে ফাঁসানো হয়েছে আরাবুলকে। তবে খুনের ঘটনায় এর আগেও গ্রেফতার হয়েছেন আরাবুল। শুক্রবার রাতেই তাঁকে উত্তর কাশীপুর থানা থেকে লালবাজারে আনা হয়। তৃণমূলের দাবি, আরাবুলের গ্রেফতারি প্রশাসনের নিরপেক্ষতার প্রমাণ। পালটা বিজেপির দাবি, খুনের মামলায় নাম থাকায় লোকসভা ভোটের আগে গ্রেফতার করতেই হতো আরাবুলকে। এভাবে গ্রেফতার করে ভোটের আগে তাকে জামিন করিয়ে আনার পরিকল্পনা রয়েছে তৃণমূলের।

 

 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here