Home অফ-বিট Chandrayaan-3: চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অক্সিজেন! শীঘ্রই মানুষের বসতি গড়ে উঠবে?

Chandrayaan-3: চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অক্সিজেন! শীঘ্রই মানুষের বসতি গড়ে উঠবে?

Chandrayaan-3: চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অক্সিজেন! শীঘ্রই মানুষের বসতি গড়ে উঠবে?

[ad_1]

Chandrayaan-3: চাঁদের বুকে অক্সিজেন পেয়ে গেল চন্দ্রযান ৩, গোটা বিশ্ব তোলপাড়। এবার কি পৃথিবীর মত চাঁদে বাস করতে পারবে মানুষ? কী জানাচ্ছেন ISRO র বিজ্ঞানীরা? এ যেন সত্যি মিরাকেল! না শুধু অক্সিজেনেই থেমে থাকা নয় চাঁদে চলছে আরেক অমূল্য রতনের খোঁজ হদিশ পেলেই কেল্লাফতে। চাঁদে কার্যত চিরুনিতল্লাশি শুরু করেছে রোভার প্রজ্ঞান।  যে দক্ষিণ মেরু এতদিন অন্ধকারের তলায় ছিল। সেখানেই একের পর এক চমকে দেওয়া আবিষ্কার।

মঙ্গলবার রোভার প্রজ্ঞান জানিয়ে দিল চাঁদের মাটিতে অক্সিজেন রয়েছে। রোভার প্রজ্ঞানের গায়ে যুক্ত একটি বিশেষ যন্ত্র এই আবিষ্কারটি করেছে। শুধু তাই নয় আপনাকে চমকে দেবে আরও বড় আপডেট দক্ষিণ মেরুতে পাওয়া গিয়েছে সালফার, আয়রন, সিলিকন, ক্রোমিয়াম, টাইটেনিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, অ্যালুমিনয়ামের মতো একাধিক ধাতু। এবার হাইড্রোজেনের খোঁজে জোর তল্লাশি চালাচ্ছে চন্দ্রযান ৩।
অক্সিজেন আবিষ্কারের পর থেকেই সকলের মনে একটাই প্রশ্ন। তাহলে কি শীঘ্রই চাঁদে মানুষের বসতি গড়ে উঠবে? কী বলছেন ISRO র বিজ্ঞানীরা?

হাইড্রোজনের যদি সন্ধান পাওয়া যায় তাহলে জলের উপস্থিতির বিষয়ে ধারণা পাওয়া যাবে। চাঁদের কোনো হাওয়া নেই। সেই পরিস্থিতিতে এই ধাতুগুলি বিশেষ করে অক্সিজেনের হদিশ মহাকাশ গবেষণায় এক নতুন দিক
খুলে দিল বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। এর আগে চাঁদে অক্সিজেনের অস্তিত্ব মেলার দাবি করেছিল নাসা শুধু তাই নয়, চাঁদের মাটিতে নানা রকম ধাতুর উপস্থিতি রয়েছে বলেও জানানো হয়েছিল। সেই সময়ে নাসার দাবি ছিল এই অক্সিজেন কেবল নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের কাজে লাগবে তাই নয় ভবিষ্যতে পরিবহণের জ্বালানি হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। সেই দাবিকেই যেন উদাহরণ দিয়ে প্রমাণ করে দিল ভারতের চন্দ্রযান-৩। ইসরোর জন্য সত্যি বড় কৃতিত্ব। ৬০ থেকে ৭০-এর দশকের অভিযানে নমুনা পরীক্ষা করেও হাইড্রোজেন পাওয়া যায় বলে দাবি। এখন ইসরো হাইড্রোজেনের সন্ধান পায় কি না সেটাই দেখার।

কিছুদিন আগেই চন্দ্রযান-৩ চাঁদের মাটির তাপমাত্রা পরিমাপ করে ফেলেছে। চাঁদের মাটির খুঁটিনাটি তথ্য পাঠিয়েছে ইসরোকে। একটি গ্রাফ আকারে সেই তথ্য সকলের সামনে প্রকাশও করেছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। যেখানে দেখা যাচ্ছে মাত্র কয়েক সেন্টিমিটারের ব্যবধানে চন্দ্রপৃষ্ঠে এবং চাঁদের মাটির তলায় ৫০ থেকে ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার ফারাক দেখা যাচ্ছে। চাঁদের মাটির তাপমাত্রা নিয়ে ইসরো বলেছিল মাটির গভীরতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চন্দ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা কমতে থাকে। ইসরো সূত্রের খবর, সৌর চালিত প্রজ্ঞান রোভার ও বিক্রম ল্যান্ডারের পরীক্ষা চালিয়ে যাওয়ার জন্য এই মিশনটি আরও সাত দিন বাড়িয়ে দেওয়া হতে পারে। চন্দ্রযান ৩ মহাকাশে আর কী কী ইতিহাস লিখতে চলেছে এখন সেটাই দেখার।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here