Home বিদেশ Cyclone Michaung: মিগজাউমের সফ্ট টার্গেটে বাংলাদেশ? রুপ বদলেই ভয়, কতটা সেফ ভারত

Cyclone Michaung: মিগজাউমের সফ্ট টার্গেটে বাংলাদেশ? রুপ বদলেই ভয়, কতটা সেফ ভারত

Cyclone Michaung: মিগজাউমের সফ্ট টার্গেটে বাংলাদেশ? রুপ বদলেই ভয়, কতটা সেফ ভারত

[ad_1]

Cyclone Michaung: মিগজাউমের সফ্ট টার্গেট! ডেঞ্জার জোনে বাংলাদেশ? কোথায় কোন বিপদ সংকেত? ল্যান্ডফলের পরেই কি রুপ বদলাবে মিগজাউম? বাংলাতেও সাঙ্ঘাতিক এফেক্ট। ৯ টা জেলা বিপদের মুখে, রেড অ্যালার্ট জারি। সুপার সাইক্লোন হলেই বিপদ, অন্ধ্রপ্রদেশ নিয়ে বাড়ছে চিন্তা। ল্যান্ডফলের আগেই ঘটবে ম্যাসিভ পরিবর্তন। সিস্টেমেই ফল্ট? দুই বাংলায় কিভাবে দাপট দেখাবে মিগজাউম। বাংলাদেশ মিগজাউম মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিচ্ছে? নেক্সাউন কিন্তু ঘূর্ণিঝড় হামন মিডিলের থেকেও বেশি পাওয়ারফুল হওয়ার আশঙ্কা। পরিস্থিতি বুঝেই কি এই সেনসিটিভ জায়গা গুলোতে বাংলাদেশ বিপদ সংকেত জারি করে দিল? নাকি বাংলার ওপরই আসলে কোপটা পড়ছে?সাগরের বুকে ফুঁসছে, গভীর নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড় তৈরির প্রসেসে আছে মিগজাউম। বাংলাদেশে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা বন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সমস্ত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি যেতে বারণ করা হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশের এই পোস্ট সত্যি হয়ে গেলে? বাংলাদেশের বিপদ কেটে যাবে! তবে, ঘূর্ণিঝড় “মিগজাউম” এর প্রভাবে বাংলাদেশের খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রামের জেলাগুলোর উপরে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কিভাবে সেফ জোনে এলো বাংলাদেশ? নিম্নচাপের জেটস্ট্রিমের অবস্থান ভারত ও পাকিস্তান সীমান্তের উপরে। আগামী ২ দিন যদি হঠাৎ করা জেটস্ট্রিমের পূর্বমুখী চালার গতি না বেড়ে যায় তাহলে ঘূর্ণিঝড় “মিগজাউম” ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের চেন্নাই কিংবা ভিশাখাপত্তম সমুদ্র বন্দরের উপর দিয়ে স্থলভাগে আঘাত করবে কিন্তু সেক্ষেত্রে রিস্ক কতটা?আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর তামিলনাড়ু ও অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে তাণ্ডব চালাবে সেটি। ৫ তারিখ, ভাইটাল টাইম। অর্থাৎ মঙ্গলবার দুপুরে ল্যান্ডফল হবে মিগজাউমের। সেই সময় বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় সর্বচ্চ ৯০-১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে।

তাহলে নেক্সজাউমের কোপ ডিরেক্ট ভারতে? বাংলার সিচুয়েশন কি হবে? ঘূর্ণিঝড়ের কারণে তামিলনাড়ু এবং অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলবর্তী এলাকায় সোমবার থেকেই ভারী বৃষ্টি শুরু হয়ে যাবে। মঙ্গলবার ল্যান্ডফলের সময় ওড়িশাতেও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। ফনীর সময় ওড়িশায় যা ঘটেছিল এবার যাতে আর না ঘটে সেই সম্ভাব্য দুর্যোগের কথা মাথায় রেখে সাত জেলাকে সতর্ক করেছে ওড়িশা প্রশাসন। বালেশ্বর, ভদ্রক, কেন্দ্রাপাড়া, জগতসিংহপুর, পুরী, খুরদা এবং গঞ্জামকে সতর্ক করা হয়েছে আর এপার বাংলা? আলিপুর সূত্রে খবর, বুধ বৃহস্পতিবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, হাওড়া, হুগলি, কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, নদীয়া, পূর্ব বর্ধমান জেলায়। তাহলে কি হাওয়া অফিসের রিসেন্ট আপডেট অনুযায়ী এযাত্রায় বেঁচে গেল দুই বাংলা? হ্যাঁ, এটা ঠিক মিগজাউমের বিশেষ কোনও এফেক্ট এপার বাংলাতেও পড়বেনা। দক্ষিণের বাকি জেলাগুলোতে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। তবে ওই জেলাগুলোতে বৃষ্টির ফলে শীত শীত ভাব কিছুটা কমতে পারে। তাপমাত্রায় বিরাট কোনও বদল আসবে না বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

উত্তরবঙ্গেও আপাতত নতুন করে পারদ পতনের সম্ভাবনা নেই। তবে, মিগজাউমের এফেক্টে বৃষ্টি হলে কৃষিকাজে বিরূপ প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা থেকেই যাচ্ছে। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে এখনও চলছে ধান কাটার কাজ। বৃষ্টি হলে তা বাধা পাবে। ধান উঠলেই শুরু হয় যায় আলুচাষ। আলুর বীজতলার জন্য শুকনো মাটির প্রয়োজন হয়। কিন্তু বৃষ্টি হলে মাটি যাবে ভিজে। তখন আলুর বীজ বপনের কাজ পিছিয়ে যাবে বলে মত বিশেষজ্ঞদের।এছাড়াও এই ঘুর্ণিঝড়ের প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গে জলীয় বাস্প ঢুকবে। যত তা পশ্চিমবঙ্গের উপকূলের দিকে এগিয়ে আসবে ততই বঙ্গে জলীয় বাস্পের ঢোকা বৃদ্ধি পাবে। এর জেরে উত্তুরে হাওয়া ব্যাপক ভাবে বাধাপ্রাপ্ত হবে। ঠান্ডা যে আগামী কয়েক দিনে বাড়বে না তা নিশ্চিত ভাবে। ফলে জাঁকিয়ে শীত এখনই যে পড়ছে না, সেটা স্পষ্ট।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here