[ad_1]
তৃণমূলের কোন গোষ্ঠীর দখলে থাকবে পঞ্চায়েত। এই নিয়ে বিবাদের জেরে উত্তর দিনাজপুরে ফের চলল গুলি। ডালখোলার পর এবার গুলি চলল ইসলামপুরে। আর গুলিতে আহত হলেন তৃণমূলেরই ২ পঞ্চায়েত সদস্য। দলীয় কোন্দলের জেরেই যে এই ঘটনা তা স্বীকার করে নিয়েছেন স্থানীয় তৃণমূল নেতারা।
ইসলামপুরের গোবিন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েত তৃণমূলের কোন গোষ্ঠীর দখলে থাকবে তা নিয়ে পঞ্চায়েত ভোটের ফল প্রকাশের পর থেকেই বিবাদ চলছিল। অভিযোগ, চোপড়ার তৃণমূল বিধায়ক হামিদুল রহমানের অনুগামীরা জেলা সভাপতি কানহাইয়ালাল আগরওয়ালের অনুগামী ২ পঞ্চায়েত সদস্যকে অপহরণ করে কাপরাঙা গ্রামে গোপন ডেরায় রেখে দিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার সেখান থেকে পালানোর চেষ্টা করেন তাঁরা। তখন হামিদুলের অনুগামীরা তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। গুলিতে আহত হন মজিবুল হক ও বজরুল হল নামে ২ তৃণমূলি পঞ্চায়েত সদস্য। তাঁদের রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে একজনকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো হয়েছে।
এই ঘটনায় হামিদুলের গোষ্ঠীর দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছে কানহাইয়ালালের গোষ্ঠী। তাদের দাবি, দলীয় নির্দেশ অমান্য করে পঞ্চায়েত দখল করতেই অপহরণ করা হয়েছিল ২ পঞ্চায়েত সদস্যকে।