Home আপডেট Jyotipriya Mallick: মন্ত্রীত্ব থাকলেও বালুকে জেলা কমিটিতে রাখল না তৃণমূল

Jyotipriya Mallick: মন্ত্রীত্ব থাকলেও বালুকে জেলা কমিটিতে রাখল না তৃণমূল

Jyotipriya Mallick: মন্ত্রীত্ব থাকলেও বালুকে জেলা কমিটিতে রাখল না তৃণমূল

[ad_1]

লোকাসভা নির্বাচনের আগে নয়া জেলা কমিটির তালিকা প্রকাশ করেছে তৃণমূল। একাধিক জেলা কমিটিতে রদবল করা হয়েছে। গ্রেফতার হওয়ার প্রায় ১৫ মাস পর অনুব্রত মণ্ডলকে জেলা সভাপতি থেকে সরিয়েছে তৃণমূল। তেমনি জেল বন্দি জ্যোতিপ্রিয়কে মন্ত্রীত্ব থেকে না সরালেও উত্তর ২৪ পরগনার নয়া জেলা কমিটিতে তাঁর নাম নেই।

পার্থ চট্টোপাধ্যায় গ্রেফতার হওয়ার সাতদিনের মাথায় তাঁকে মন্ত্রীত্ব এবং দলীয় পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু জ্যোতিপ্রিয়র গ্রেফতার হওয়ার পর একই অবস্থান নেয়নি তৃণমূল। খোদ দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর গ্রেফতারির বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। চিন্তিত হয়েছেন বনমন্ত্রী তথা প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীর স্বাস্থ্য নিয়ে।

দিন দুয়েক আগেই পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের গ্রেফতারিকে এক করে দেখছেন না তিনি। মন্ত্রী তাঁর বক্তব্যের পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেন, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতারির পর প্রচুর টাকা উদ্ধার হয়ছিল। এ ক্ষেত্রে তেমন কিছু পাওয়া যায়নি।

অন্য দিকে ‘টাকা নিয়ে সংসদে প্রশ্ন’ সংক্রান্ত অভিযোগে তৃণমূল সাংসদে মহুয়া মৈত্রকে নিয়ে বিতর্ক অব্যাহত। লোকসভার এথিক্স কমিটি ইতিমধ্যে তাদের তদন্তের খসড়া রিপোর্টে মহুয়ার সাংসদ পদ কেড়ে নেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছেন। সাংসদ নিজেই লাগাতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে।

(পড়তে পারেন। ‘দল যেমন বলবে!’ তমলুক জেলা সভাপতির পদ যেতেই বললেন সৌমেন মহাপাত্র)

(পড়তে পারেন। আর বীরভূমের জেলা সভাপতি নন অনুব্রত মণ্ডল, নতুন কে দায়িত্ব নিল সেখানে?‌)

সেই মহুয়ার উপরই আস্থা রেখে কৃষ্ণনগর সাংগঠনিক জেলার গুরু দায়িত্ব তুলে দিলেন মমতা ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে জেলার সভানেত্রী করা হয়েছে। এতদিন এই দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন কল্লোল খাঁ। তিনি অসুস্থ থাকায় মহুয়া মৈত্রকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়ে।

সে ক্ষেত্রে জ্যোতিপ্রিয়কে জেলা কমিটি না রাখা হলেও তাঁকে মন্ত্রী হিসাবে রেখে দেওয়া হয়েছে। জেলার এক তৃণমূল নেতার কথায়, সামনে লোকসভা ভোট। মন্ত্রী কবে ছাড়া পাবেন তার নিশ্চয়তা নেই। সে কারণেই তাঁকে সাংগঠনিক কাজকর্মে রাখা হয়নি হয়তো।

প্রসঙ্গত, এর আগে ২০২২ সালে জেলা কমিটির ঘোষণা করা হয়েছি। লোকসভা ভোটে জলে কমিটিগুলিতে ব্যাপক রদল আনা হল। সাধারণ নির্বাচনে দলের কাজে যাঁরা সক্রিয় ভাবে অংশ নিতে পারবেন, তাঁদের উপরই আস্থা রেখেছেন তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব।

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here