[ad_1]
জন্মাষ্টমী। গোটা দেশজুড়ে বন্দনা করা হচ্ছে শ্রীকৃষ্ণকে। সেই সময় তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ এক্স প্লাটফর্মে একটি ছবি পোস্ট করেছেন। সেখানে লেখা হয়েছে, জয় শ্রীকৃষ্ণ। শুধু পাশে থাকুন। বাকিটা বুঝে নেব!! শুভ জন্মদিন। Big Boss. লিখেছেন কুণাল।
হাসি হাসি মুখে গোপাল ঠাকুরকে কোলে নিয়ে পোস্ট করেছেন কুণাল ঘোষ। তবে শুধু কুণাল ঘোষই নন, বহু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
তবে কুণাল ঘোষের এই পোস্টকে ঘিরে কার্যত ঝাঁপিয়ে পড়েছেন নেটিজেনরা। একজন লিখেছেন, আমি আগরতলাবাসী। এলেন ত্রিপুরা জয়ে। কেউই প্রতিশ্রুতি রাখলেন না। কিছু লোককে বিপদে ফেলে চলে গেলেন। অসহায় মানুষের কথা ভাবুন। শুভ জন্মাষ্টমী। অপর একজন লিখেছেন, কোর্টে বিচারপতির বক্তব্যের পরে এখনও কি স্পেনে যাচ্ছেন? শ্রীকৃষ্ণ সহায় থাকলে বাকিটা বুঝে আবার সেই চিল চিৎকারে ঘোষণাসমূহ হবে নাকি…ওই যে কে কে যেন সারদার সর্বোচ্চ লাভকারী….
অপর এক নেটিজেন লিখেছেন, আরে আপনি কি পাগল!!! শ্রীকৃষ্ণ সবসময় ধর্মের পক্ষে থাকেন, চিটিংবাজদের শায়েস্তা করেন। কাছেই বুকের এত কাছে ধরবেন না। বলা যায় না, কংসের অবস্থা করে দিতে পারে আপনাকে।
অপর এক নেটিজেন লিখেছেন, একজন মাখন চোর, মানুষের হৃদয় চোর। আর অপরজন গরিবের জমানো সারদা চিটফান্ডের টাকা চোর। অপর এক নেটিজেনের মন্তব্য উনি অধর্মের এর বিনাশ করেন। আর ধর্ম রক্ষা করার কথা বলেন। আপনার হাল কৃষ্ণের মতো হবে।
কার্যত এই ছবি পোস্টের পর থেকেই নেটিজেনরা একেবারে বীর বিক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। একটা সময় বন্দি থাকাকালীন কুণাল ঘোষ যেভাবে চিৎকার করে তাঁর বক্তব্য পেশ করার চেষ্টা করতেন আর পুলিশ প্রিজন ভ্যান চাপড়ে সেই গলার আওয়াজকে দাবিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করত সেই প্রসঙ্গও মনে পড়ছে অনেকের।
এক নেটিজেন লিখেছেন, যতই কৃষ্ণমুর্তি বুকে রাখুন ডাক আপনার আসবেই। অপর এক নেটিজেনের প্রশ্ন সারদার টাকা চোর টু মাখন চোর। চুরির আঙ্গিকে বিগবসটা কে?