Home আপডেট MLA Manoranjan Bapari: ‘চোরেদের সাম্রাজ্য শেষ করে দেবো’ দলের নেতৃত্বকেই কি নিশানা? বিতর্কে MLA মনোরঞ্জন

MLA Manoranjan Bapari: ‘চোরেদের সাম্রাজ্য শেষ করে দেবো’ দলের নেতৃত্বকেই কি নিশানা? বিতর্কে MLA মনোরঞ্জন

MLA Manoranjan Bapari: ‘চোরেদের সাম্রাজ্য শেষ করে দেবো’ দলের নেতৃত্বকেই কি নিশানা? বিতর্কে MLA মনোরঞ্জন

[ad_1]

আবারও বিতর্ক জড়ালেন বলাগড়ের তৃণমূল বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারী। তিনি নিজের ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট করেছেন, তাতে যেমন অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে তেমনিই দলের নেতৃত্বকে উদ্দেশ্য করেই তিনি পোস্ট করেছেন বলে মনে করেছেন অনেকেই। এই নিয়ে শুরু হয়েছে জোরচর্চা। মনোরঞ্জন ব্যাপারী লিখেছেন, ‘চোর, কাটমানিখোরদের সাম্রাজ্য আমি ধ্বংস করে দেবো।’ তা নিয়ে বিতর্কে জড়ালেন মনোরঞ্জন।

আরও পড়ুন: : ‘‌ঘিয়ের জন্য ঘেউ ঘেউ করছে একদল’‌, ডিএ আন্দোলনকারীদের বিঁধলেন মনোরঞ্জন

নিজের ফেসবুক পোস্টে মনোরঞ্জন লিখেছেন, ‘এটা শুধু ট্রেলার। পুরো ছবি এখনও বাকি আছে। অপেক্ষা করলেই সব জানতে পারবেন। চোর, কাটমানিখোরদের সাম্রাজ্য আমি ধ্বংস করে দেবো। দিদির আশীর্বাদ নিয়ে আমি ক্ষমতায় এসেছিম শালুদের ক্ষমা করা হবে না।’ শুধু তাই নয়, ফেসবুক পোস্টে মাটি, মাফিয়া জুয়া বোর্ডের মালিকদের ছাড়া হবে না বলেও তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। জানা গিয়েছে, এর আগে বিজয়কৃষ্ণ কলেজের সামনে তৃণমূল নেতৃত্বের তুলাধনা করেছেন মনোরঞ্জন। এক তৃণমূল নেত্রীকে নাম না করে সাপের সঙ্গে তুলনা করেছেন। পাশাপাশি, ২৩ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন।

প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় থেকে দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছেন তৃণমূল বিধায়ক। এর আগে দলের বিরুদ্ধে মন্তব্য করতে শোনা গিয়েছে তৃণমূল বিধায়ককে। যদিও স্থানীয় সূত্র জানা গিয়েছে, দলের নেত্রী রুনা খাতুনের সঙ্গে মনোরঞ্জনের অনেক পুরনো বিবাদ। বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতবিরোধ দেখা গিয়েছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের টিকিট বন্টনকে কেন্দ্র তা আরও প্রকাশ্যে এসেছিল। সেই সময় মনোরঞ্জন মোটা টাকায় টিকিট বিক্রির অভিযোগ তুলেছিলেন। তাছাড়া, বলাগড় কলেজ পরিচালন সমিতি বর্তমানে রয়েছেন মনোরঞ্জন ব্যপারীর হাতে। সেই কলেজে অন্য কারোর হস্তক্ষেপ পছন্দ নয় মনোরঞ্জনের। সেই কারণেই আক্রমণ।

স্থানীয় তৃণমূল কর্মীদের একাংশের অভিযোগ, দলের হয়ে ঠিকমতো কাজ করেন না তৃণমূল বিধায়ক। তাদের বক্তব্য, ভোটে জেতার পর থেকে বিধায়ককে সেভাবে কাজ করতে দেখা যায়নি। তাছাড়া ফেসবুকে এই সমস্ত অশ্লীল কথা লেখারও বিরোধিতা করেছেন। দলের কর্মীদের একাংশের মতে, কোনও অভাব অভিযোগ থাকলে তিনি সে ক্ষেত্রে দলকে জানাতে পারতেন। এইভাবে ফেসবুকে মন্তব্য করা ঠিক নয়। জিরাটের তৃণমূল প্রধান তপন দাস জানিয়েছেন,এইভাবে খোলা জায়গায় দলের ভিতরের কথা বলা ঠিক নয়। কোনও অভাব অভিযোগ তাহলে সেক্ষেত্রে তিনি দলকে জানাতে পারেন।

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here