Home আপডেট Monoranjan Byapari: বলাগড়ে মনোরঞ্জনের নো এন্ট্রি করে দিল TMC, বিধায়কের নামে থানায় দায়ের হল অভিযোগ

Monoranjan Byapari: বলাগড়ে মনোরঞ্জনের নো এন্ট্রি করে দিল TMC, বিধায়কের নামে থানায় দায়ের হল অভিযোগ

Monoranjan Byapari: বলাগড়ে মনোরঞ্জনের নো এন্ট্রি করে দিল TMC, বিধায়কের নামে থানায় দায়ের হল অভিযোগ

[ad_1]

আরও জটিল হল বলাগড়ে তৃণমূলের কোন্দল কেত্তন। বৃহস্পতিবার বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারীকে নিজের বিধানসভা কেন্দ্র এলাকায় ঢুকতেই বারণ করে দিল দিল। ওদিকে বুধবার রাতে হুগলির জিরাটে মনোরঞ্জনের কার্যালয় ভাঙচুর করে তৃণমূলেরই একাংশ। বৃহস্পতিবার বলাগড় থানায় বিধায়কের বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে কুকথা লেখার অভিযোগ করেন জেলা পরিষদের সদস্য রুনা খাতুন।

বৃহস্পতিবার বিধানসভার বাইরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে একের পর এক বিস্ফোরক অভিযোগ করতে থাকেন মনোরঞ্জন। বলেন, ‘দলের তরফে এক শুভানুধ্যায়ী ফোন করে বলেছেন, আপাতত আপনি কয়েকদিন বলাগড়ে যাবেন না’। প্রসঙ্গত বুধবারই মনোরঞ্জন জানিয়েছিলেন, নিরাপত্তারক্ষী ফেরত না পেলে বলাগড়ে যাবেন না তিনি। এমনকী রুনা খাতুন ও তাঁর স্বামী তাঁকে খুন করতে পারেন বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন।

ওদিকে মনোরঞ্জনের বিরুদ্ধে থানায় সোশ্যাল মিডিয়ায় কুকথা লেখার অভিযোগ দায়ের করেছেন রুনা। কুকথা লেখার অভিযোগ স্বীকার করে মনোরঞ্জন বলেন, ‘পোস্টটা ২০ সেকেন্ডের মতো ফোসবুকে ছিল। তার পর আমি মুছে দিই। কিছু লোক শকুনের মতো আমার পেইজের দিকে তাকিয়ে থাকে। তারা তার মধ্যেই স্ক্রিনশট নিয়ে রেখেছে। আমার স্ত্রী – কন্যা রয়েছে। ওই পোস্ট করার জন্য আমি দুঃখিত। এজন্য আমি রুনার কাছেও ক্ষমা চাইতে পারি।’

বুধবার রাতে জিরাটে মনোরঞ্জনের কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায় তৃণমূলের একাংশ। শাটার ভেঙে ঢুকে টেবিল চেয়ার সব গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। এব্যাপারে রুনা বলেন, গণরোষের শিকার হয়েছেন বিধায়ক। এর সঙ্গে তৃণমূলের যোগ নেই। একই সঙ্গে বিধায়কের অনুগামী এক পঞ্চায়েত সদস্যের বাড়িতেও হামলা হয়েছে। ভাঙা হয়েছে জানলার কাচ।

মনোরঞ্জন বলেন, ‘আমি বলাগড়ে থাকলে অনেকের সমস্যা হচ্ছে। বালি – মাটি থেকে টাকা তুলতে সমস্যা হচ্ছে। শীর্ষ নেতৃত্ব ও প্রশাসনের একাংশকে নিয়ে এতদিন লড়েছি। এবার এর একটা হেস্ত নেস্ত করব।’

পালটা রুনা খাতুন বলেন, বিধায়কের কাছে কোনও প্রমাণ থাকলে তিনি থানায় অভিযোগ করুন। উনি অযথা আমাকে আক্রমণ করছেন। বিধায়ক কোনও নীতি – নিয়ম মানেন না। আমাদের কাছে সমস্ত প্রমাণ রয়েছে। সময় হলেই বার করব।

রাজনৈতিক মহলের মতে, মনোরঞ্জনকে বলাগড়ের বাইরে থাকতে বলে কার্যত নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে দিল তৃণমূল।

 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here