Home আপডেট Paddy selling: অনলাইনে আবেদনের পরেও মিলছে না তারিখ, সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি নিয়ে সমস্যা

Paddy selling: অনলাইনে আবেদনের পরেও মিলছে না তারিখ, সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি নিয়ে সমস্যা

Paddy selling: অনলাইনে আবেদনের পরেও মিলছে না তারিখ, সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি নিয়ে সমস্যা

[ad_1]

চাষিরা যাতে ন্যায্যমূল্যে ধান বিক্রি করতে পারে তার জন্য সহায়ক মূল্যে ধান কিনে থাকে রাজ্য সরকার। ধান ক্রয় কেন্দ্রে সহায়ক মূল্য ধান বিক্রি করতে গেলে এর জন্য অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করে নির্দিষ্ট তারিখ ঠিক করতে হয়। সেই তারিখ পাওয়ার পর তবে ধান বিক্রি করা যায়। কিন্তু, অভিযোগ বর্ধমানে রেজিস্ট্রেশনের পরেও ধান বিক্রির জন্য তারিখ পাচ্ছেন না ভাগচাষিরা। এরফলে তারা সমস্যায় পড়েছেন। ইতিমধ্যেই বিষয়টি জানানো হয়েছে জেলা প্রশাসনের কাছে।

আরও পড়ুন: ধান ক্রয় কেন্দ্রে ফড়েদের বাড়বাড়ন্ত, খোলা বাজারেই বিক্রি করছেন চাষিরা

প্রসঙ্গত, বর্ধমানে প্রায় এক মাসের বেশি সময় ধরে সহায়ক মূল্যে কৃষকদের কাছ থেকে ধান কিনছে রাজ্য সরকার। গত বছর সহায়ক মূল্যে চাষিদের কাছ থেকে ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬৬ হাজার টন। তবে চলতি অর্ধবর্ষে ৬৯ হাজার টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে সরকারের। এক্ষেত্রে প্রতি কুইন্টালে ২৮১৮ টাকা করে দিচ্ছে সরকার। সেই সঙ্গে কেন্দ্রীয় ধান ক্রয় কেন্দ্রে কোনও কৃষক ধান বিক্রি করলে সেক্ষেত্রে প্রতি কুইণ্ঠালে ২০ টাকা করে উৎসাহ ভাতা দেওয়া হচ্ছে । এখনও পর্যন্ত ৬,৮৭০ টন ধান কেনা হয়েছে এখানে।

সাধারণত যে কেউ ধান ক্রয় কেন্দ্রে গিয়ে ধান বিক্রি করতে পারেন না। এর জন্য আগে নির্দিষ্ট দিনক্ষণ পেতে হয়। সেক্ষেত্রে প্রথমে অনলাইনে একটি আবেদন জমা দিতে হয়। এরপর চাষিরা ধান বিক্রয়ের সুযোগ পান। ভাগচাষিদের ক্ষেত্রে তারা কোন জমিতে চাষ করছেন? কার জমিতে চাষ করছেন? কতটা জমিতে চাষ করছেন? এই সমস্ত তথ্য জানাতে হয়। সেই তথ্য যাচাই করার পরে ভাগচাষিদের ধান বিক্রি করার সুযোগ দেওয়া হয়।

চাষীদের অনেকের অভিযোগ, তারা প্রায় ১০ থেকে ১৫ দিন আগে ধান বিক্রির জন্য আবেদন করেছেন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও তারিখ তারা পাননি। তারা অনলাইনে আবেদন করেছেন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তাদের আবেদন পত্র যাচাই করা হয়নি। ফলে ধান বিক্রি করার সুযোগ পাচ্ছে না। চাষিদের আরও বক্তব্য, সম্প্রতি ভাঙাল এলাকায় দুয়ারে সরকারের শিবিরে ধান বিক্রি নিয়ে নিজেদের সমস্যার কথা জানিয়েছিলেন তারা। কিন্তু তারপরও সেই সমস্যার সমাধান হয়নি। অন্যদিকে, এ বিষয়ে খাদ্য দফতরের বক্তব্য, সংশ্লিষ্ট ব্লক প্রশাসন এই বিষয়গুলি যাচাইয়ের দায়িত্বে থাকে। সে ক্ষেত্রে ভাগ চাষিদের বিষয়গুলি ভালো করে যাচাই করে দেখা হয়। তাতে সমস্যা রয়েছে কিনা খতিয়ে দেখতে গেলে কিছুটা সময় লাগে। অন্যদিকে, জেলা প্রশাসনের বক্তব্য, অনলাইন পোর্টালে কিছুটা সমস্যা ছিল। তবে বর্তমানে সেই সমস্যা মিটে গিয়েছে। চাষিদের সুবিধার জন্য সবকিছু খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here