Home আপডেট ‘বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় এলে টাটাকে পুনরায় বাংলার মাটিতে ফেরাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করব’~ নন্দীগ্রাম থেকে জানালেন মুকুল……

‘বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় এলে টাটাকে পুনরায় বাংলার মাটিতে ফেরাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করব’~ নন্দীগ্রাম থেকে জানালেন মুকুল……

‘বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় এলে টাটাকে পুনরায় বাংলার মাটিতে ফেরাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করব’~ নন্দীগ্রাম থেকে জানালেন মুকুল……

সিঙ্গুরের আন্দোলন ভুল হয়েছিল। বিজেপি ক্ষমতায় এলে প্রধানমন্ত্রীর কাছে টাটাকে ফেরাতে আবেদন করবে। নন্দীগ্রামের সভা থেকে বললেন মুকুল রায়।শুক্রবার পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামে বিজেপির সভা থেকে বাংলায় পরিবর্তনের পরিবর্তন চেয়ে সিঙ্গুরে টাটাদের ফিরিয়ে আনার কথা জানালেন মুকুল রায়।তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া শুভেন্দু অধিকারী  ছাড়াও রয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয়এবং সর্বভারতীয় বিজেপি সভাপতি মুকুল রায়।নিজের বক্তৃতায় মুকুল বলেন, “এ বার পরিবর্তনের হাওয়া উঠেছে। বাংলায় আরেকটা পরিবর্তন দেখতে চাই। টাটাদের সিঙ্গুরে ফিরিয়ে আনব। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করব”।একই সঙ্গে নন্দীগ্রামের আন্দোলনে শুভেন্দুর ভূমিকার কথা আরও এক বার স্মরণ করিয়ে দেন মুকুল। বলেন, “নন্দীগ্রামে জমি আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি এখনও নন্দীগ্রামের মানুষের সঙ্গেই আছেন”।এমন জনসভা আগে কখনো দেখেননি বলে দাবি করে কৈলাস বলেন, “এনডিএর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন মমতা। নন্দীগ্রামে যারা গুলিয়ে চালিয়েছিল, তারা কি জেলে গিয়েছে। যে পুলিশ অফিসাররা গুলি চালিয়েছিলেন, তাঁরা কি জেলে গিয়েছেন। এটা জনগণের সঙ্গে প্রতারণা নয়”?কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে রাজ্যের মানুষকে বঞ্চনার অভিসন্ধির কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “কিসান সম্মান নিধির আওতায় প্রতি কৃষকের হাতে ৬ হাজার টাকা তুলে দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু বাংলার কৃষকরা পাচ্ছেন না। দিদি বিদায় হলেই তা হাতে পাবেন আপনারা। এক সঙ্গে হাতে ১৮ হাজার টাকা আপনাদের হাতে পৌঁছে যাবে”।রীতি অনুযায়ী সভাপতির সভা শেষে বক্তব্য রাখার কথা। কিন্তু শুভেন্দুর আগেই বক্তব্য রাখতে উঠে দিলীপ বলেন, শুভেন্দু আমাকে বললেন, “দিলীপদা আপনি বক্তব্য রাখুন, আমি ধন্যবাদ জানাব”।দিলীপ বলেন, “করোনা নিয়ে আশঙ্কা রয়েছে। অনেকেই আমার কাছে জানতে চাইছেন, দাদা করোনা কবে যাবে। আমি বলেছি, আমি তো ডাক্তার নই, কী করে বলব। তবে করোনার থেকেও বড়ো ভাইরাস তৃণমূল। রাজ্য থেকে তৃণমূল ভাইরাস কবে যাবে, সেটা আমি বলতে পারব। আগামী মে মাসের ২০ তারিখের মধ্যেই তৃণমূল চলে যাবে”।