Home আপডেট Suvendu Adhikari: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এখন শীতলকুচির মতো সংখ্যালঘু লাশ দরকার: শুভেন্দু অধিকারী

Suvendu Adhikari: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এখন শীতলকুচির মতো সংখ্যালঘু লাশ দরকার: শুভেন্দু অধিকারী

Suvendu Adhikari: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এখন শীতলকুচির মতো সংখ্যালঘু লাশ দরকার: শুভেন্দু অধিকারী

[ad_1]

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এখন সংখ্যালঘু লাশ দরকার। সন্দেশখালিতে ইডির ওপর শাহজাহান বাহিনীর হামলার ঘটনাকে এভাবেই ব্যাখ্যা করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শনিবার ঝালদায় বিজেপির জনসভার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘আমি ধন্যবাদ জানাব সিআরপিএফ জওয়ানদের। তারা নিজেরা মার খেয়েছেন কিন্তু গুলি করেননি’।

এদিন শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘বনগাঁয় ইডির ওপর হামলার জন্য দায়ী চোর মমতা। উনি এক দেড় বছর ধরে ইডি সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে মানুষকে ক্ষেপিয়েছেন। আমি ধন্যবাদ জানাব সিআরপিএফ জওয়ানদের। তারা নিজেরা মার খেয়েছেন কিন্তু গুলি করেননি। মমতা ব্যানার্জি এখন মুসলমান ভোট পাচ্ছেন না। বালিগঞ্জ, সাগরদিঘিতে পাননি। মুসলিমরা বুঝে গেছে ১০০টা ডাকাত বড়লোক হয়েছে। বাকি সবাই গরিব হয়েছে। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এখন সংখ্যালঘু লাশ দরকার। কাল যদি একটা ২টো লাশ পড়ত তাহলে শীতলকুচি ভোটের পরে যেমন এক করেছিল, তেমন এক করে ফেলত’।

শাহজাহানের অবস্থান নিয়ে প্রশ্নের মুখে শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘ওর সঙ্গে জুনেইদ বলে একটা ছেলে আছে। তাকে ফোন করে ভাইপোর PA বলেছিল, বাজার খারাপ পালিয়ে যাও। আমার কাছে প্রতি মুহূর্তের তথ্য আছে। কালকে ওখানে ধামাখালিতে পাখিরালয়ে লুকিয়ে ছিল। বরিশালে যাওয়ার টার্গেটে আছে। চিন্তার কিছু নেই। ওখানেও আমাদের বন্ধু সরকার রয়েছে’।

রেশন বণ্টন দুর্নীতির তদন্তে শুক্রবার সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে বনগাঁয় শংকর আঢ্যর একাধিক ঠিকানায় হানা দেয় ইডি। প্রায় ১৭ ঘণ্টা তল্লাশির পর রাত ১২টা নাগাদ গ্রেফতার হন শংকর আঢ্য। গাড়ি করে শংকর আঢ্যকে নিয়ে বেরনোর সময় ইডি আধিকারিকদের ওপর হামলা চালায় শংকরের অনুগামীরা। হামলায় ভাঙে ইডির গাড়ির কাচ। পরিস্থিতি সামাল দিতে লাঠি চালায় কেন্দ্রীয় বাহিনী। বাড়ি থেকে বেরনোর সময় শংকর আঢ্য বলেন, ‘আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। তদন্তকারীদের বলেছি যেন সুবিচার হয়।’

এদিন আদালতে ইডি বলে, শংকর আঢ্যর ১৯টি বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ের ব্যবসা রয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ের নামে তিনি দুর্নীতির ২০০০০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। এর মধ্যে ২৭০০ কোটি টাকা গিয়েছে দুবাইয়ে। এই টাকার মধ্যে ৯ – ১০ হাজার কোটি টাকা রেশন দুর্নীতির। সীমান্তবর্তী এলাকায় শংকর আঢ্যর নেতৃত্বে বিদেশে টাকা পাচারের একটি চক্র চলে বলে জানিয়েছে ইডি। হাওয়ালার মাধ্যমেও টাকা যায় বিদেশে। কলকাতায় শংকরের কোম্পানির মাধ্যমে ঘুরপথে সোনা কেনা হয়েছে বলে দাবি ইডির।

 

 

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here