Home আপডেট WB Universities: সব বিশ্ববিদ্যালয় বৈঠক ডাকতে পারবে, জানিয়ে দিলেন রাজ্যপাল, আপত্তি শিক্ষা দফতরের

WB Universities: সব বিশ্ববিদ্যালয় বৈঠক ডাকতে পারবে, জানিয়ে দিলেন রাজ্যপাল, আপত্তি শিক্ষা দফতরের

WB Universities: সব বিশ্ববিদ্যালয় বৈঠক ডাকতে পারবে, জানিয়ে দিলেন রাজ্যপাল, আপত্তি শিক্ষা দফতরের

[ad_1]

বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগ করার পরেই রাজ্যপালের সঙ্গে রাজ্যের সংঘাত প্রকাশ্যে এসেছে। এর আগে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট বৈঠক এবং ইসি বৈঠক ডাকতে চেয়েছিল। কিন্তু, তাতে সম্মতি দেয়নি রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দফতর। তারফলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির কাজকর্ম চালানোর ক্ষেত্রে জট তৈরি হয়েছে। এবার রাজভবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে চিঠি দিয়ে জানানো হল, সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরাই ১৯৭৯ সালের আইন অনুযায়ী বৈঠক ডাকতে পারেন। তারফলে রাজ্যের সঙ্গে রাজ্যপালের সংঘাত অন্যমাত্রা পেল।

আরও পড়ুন: সরকারের নিষেধকে বুড়ো আঙুল! রাজ্যপালের অনুমতিতেই সিন্ডিকেট বৈঠক CU-তে

রাজভবনের তরফে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে ১৯৭৯ সালের আইন অনুযায়ী, রাজ্যপাল কোর্ট বা ইসির  বৈঠকে পৌরহিত্য করতে পারেন। অথবা প্রয়োজনে তিনি উপাচার্যকে বৈঠক ডাকার অনুমতি দিতে পারেন। প্রসঙ্গত, রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দফতরের নির্দেশ অমান্য করে রাজ্যপালের অনুমতি নিয়ে সিন্ডিকেট বৈঠক করেছিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তারপরে রাজভবন থেকে অন্তর্বর্তী উপাচার্যদের চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত আইন ১৯৭৯ সালের বিশ্ববিদ্যালয় আইনের বিরোধী বলে মনে করা হচ্ছে।

উচ্চশিক্ষা দফতরের দাবি, ২০১৯ সালের বিধি অনুযায়ী সিন্ডিকেট বা কর্ম সমিতির বৈঠক অস্থায়ী উপাচার্যরা ডাকতে পারেন না। ২০১৭ সালের আইন অনুযায়ী এই বিধি তৈরি হয়। সে ক্ষেত্রে অস্থায়ী উপাচার্যরা উচ্চশিক্ষা দফতরের নির্দেশ সামান্য করলে সমস্যায় পড়তে পারেন। তবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষা দফতরের নির্দেশ অমান্য করে সিন্ডিকেট বৈঠক করলেও সেই পথে হাঁটতে চাইছে না যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানের জন্য কর্ম সমিতির বৈঠক ডাকতে উচ্চশিক্ষা দফতরের কাছে দুবার অনুমতি চেয়েছিল। তবে দুবারই উচ্চশিক্ষা দফতর অনুমতি দেয়নি। দফতরের তরফে জানানো হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়ে যেহেতু স্থায়ী উপাচার্য নেই তাই এই বৈঠক ডাকার অনুমতি নেই। এই অবস্থায় জট কাটিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতে সমাবর্তন অনুষ্ঠান হয় তা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি (জুটা) রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস এবং শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে খোলা চিঠি দিয়েছে। চিঠিতে তারা লিখেছেন, যে কোনও ছাত্র-ছাত্রীর জীবনে সমাবর্তন অনুষ্ঠান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। তাই ছাত্র-ছাত্রীদের আবেগ এবং ভবিষ্যতের কথা ভেবে যাতে পদক্ষেপ করা হয় সে বিষয়ে তাদের তরফে আবেদন জানানো হয়েছে।

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here