Home বিদেশ পুতিনকে বড় চ্যালেঞ্জ ছুঁড়লেন ইনি কে ? হতাশ জেলেনস্কি দিশা পেলেন কীভাবে

পুতিনকে বড় চ্যালেঞ্জ ছুঁড়লেন ইনি কে ? হতাশ জেলেনস্কি দিশা পেলেন কীভাবে

পুতিনকে বড় চ্যালেঞ্জ ছুঁড়লেন ইনি কে ? হতাশ জেলেনস্কি দিশা পেলেন কীভাবে

[ad_1]

পুতিনের কাল এলেন পশ্চিমে! জেলেনস্কির শক্তি বাড়তে পারে। ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রকের দায়িত্ব পেতেই ক্যামেরন কেন ছুটলেন ইউক্রেনে? ডেভিড ক্যামেরনকে কি ভয় পান ভ্লাদিমীর পুতিন? অতীত বড় খারাপ! জেলেনস্কির কূটনীতিতে ক্লান্ত আমেরিকা। ভ্লাদিমীর জেলেনস্কি বুঝতে পারছেন আমেরিকার হাত সরছে। তাই এখন ঢাল করতে হবে অন্য কাউকে। শীত এলেই রুশ বাহিনী ফের বিদ্যুৎ কেন্দ্রে হামলা চালাবে এক্ষেত্রে একেবারে নিশ্চিত ভ্লাদিমীর জেলেনস্কি। তাই এবার জো বাইডেনের থেকে মুখ ঘুরিয়ে জেলেনস্কির নতুন ঘুঁটি কি ডেভিড ক্যামেরন?
ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর ডেভিড ক্যামেরনকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক এভাবে ফিরিয়ে আনবেন ভাবতেও পারেনি কেউ। সুয়েলা ব্রেভারম্যানকে সরিয়ে ব্রিটিশ বিদেশমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করলেন তাঁকে। বিশ্ব-রাজনীতির ইতিহাসে সম্ভবত এত বড় ‘কামব্যাক’ দেখা যায়নি। আর তার থেকেও অবাক করা ঘটনা হল ক্যামেরন ফিরতে না ফিরতেই সোজা চলে গেলেন ইউক্রেন। প্রশ্ন উঠছে কেন? জেলেনস্কি তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন নাকি নিজের ব্যক্তিগত আগ্রহেই কিয়েভে পা রাখলেন ক্যামেরন! রুশ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক ক্যামেরনের এটাই হল জানার আসল বিষয়।

কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের বেশিরভাগেরই দাবি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইউক্রেনের হানিমুন পিরিয়ড পেরিয়ে গিয়েছে। বারবার পশ্চিমা মিডিয়ার সামনে এসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো দেশগুলোকে নৈতিক উস্কানি দিয়ে যে কূটনৈতিক খেলা জেলেনস্কির বারবার খেলেছেন। তাতে এবার আমেরিকা ক্লান্ত। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট নিজেও নিশ্চিত নন আমেরিকা আর ইউক্রেনকে আগের মতো সাপোর্ট করবে কিনা! তবে ব্রিটিশ বিদেশমন্ত্রী ক্যামেরন এসে হঠাৎ যেন বদলে দিলেন পটভূমি। তথ্য বলছে ক্যামেরন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ২০১১ সালে ভ্লাদিমীর পুতিন সফর করেছিলেন ব্রিটেনে। সেসময় তাদের মুখোমুখি বসে মিটিংও হয়। তবে ২০১৪ সালে ইউক্রেন নিয়ে পুতিনকে হুমকি দিয়েছিলেন এই ক্যামেরনই কিন্তু তাতে কি পুতিন ভয় পেয়েছেন? একেবারেই নয়। এবার ডেভিড ক্যামেরন ইউক্রেনের প্রতি যুক্তরাজ্যের নৈতিক, কূটনৈতিক, অর্থনৈতিক, সর্বোপরি সামরিক সমর্থন অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এই অবস্থায় ব্রিটেনের এই আশ্বাস পেয়ে কার্যত অনেকটাই খুশি জেলেনস্কি কিন্তু তাতে বাস্তবে কতটা লাভ হবে বা যুদ্ধে এফেক্ট পড়বে সেটা অবশ্যই দেখার।

বিশেষজ্ঞদের দাবি ক্যামেরন তাঁর অ্যান্টি রাশিয়া নীতির জন্যই বিশ্বের কাছে পরিচিত। এবার হয়ত মৃতপ্রায় ব্রিটিশ সরকারের অংশ হয়ে এই নীতি নিয়ে একটু বেশিই মাতামাতি করতে পারেন ক্যামেরন। তাতে রাশিয়ার ওপর বিশেষ এফেক্ট পড়ার কথা নয়। জানা যাচ্ছে অলরেডি এই শীতে ইউক্রেনের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে নিশানা করতে চলেছে রুশ ফৌজ। শীতে ইউক্রনের তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রির নিচে নেমে যায়। এই পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ধাক্কা খেলে সাধারণ মানুষের অবস্থা শোচনীয় হয়ে দাঁড়াবে। প্রবল শীতে বিদ্যুৎ ও হিটিং ব্যবস্থা ছাড়াই থাকতে হবে ইউক্রেনবাসীকে। এ অবস্থায় ব্রিটেন কি করতে পারে? কীভাবে উদ্ধার করতে পারবে ইউক্রেনকে
যদিও ক্যামেরন পুতিনকে হুমকি দিয়ে বলেন যতই সময় লাগুক না কেন ইউক্রেনকে ফেরাবেই ব্রিটেন। এবার দেখার এই হুমকি আদৌ বাস্তবে পরিণত হয় কিনা।

 

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here