[ad_1]
দার্জিলিং: বছরের শেষ দিনে তুষারপাত শুরু হয়ে গেল সান্দাকফু-সহ দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন এলাকায়। শনিবার বেলা ১টা নাগাদ স্নো-ফল হয়েছে।
দার্জিলিং শহর থেকে কিছুটা বেশি উচ্চতায় সান্দাকফু থেকে ফালুট যাওয়ার পথে চন্দুগ্রামে হালকা থেকে মাঝারি তুষারপাত হয়। তবে সান্দাকফুতে বরফপাত অবশ্য নতুন কিছু নয়, আকস্মিকও নয়। এখানকার যা উচ্চতা, তাতে এটাই এখানে স্বাভাবিক।
এমনিতে জাঁকিয়ে শীতও পড়েছে সান্দাকফুতে। বড়োদিন থেকেই পর্যটকে ঠাসা পাহাড়। যদিও কেউই আর হোটেলে বন্দি নেই। ইতিউতি চোখ পড়লেই দেখা মিলছে আগুন পোহানোর ছবি। এরই মধ্যে তুষারপাতের আবহে সান্দাকফু-সহ সন্নিহিত বিস্তীর্ণ এলাকায় খুশির মেজাজে পর্যটকেরা।
উল্লেখ্য, বুধবার বিকেলে বরফের চাদরে ঢেকে যায় উত্তর সিকিমের লাচুং, লাচেন-সহ বিস্তীর্ণ এলাকা। লাচুং ও লাচেন শহরে সবথেকে বেশি তুষারপাত হয়। রাস্তা ঢেকে যায় বরফে। বাড়ির ছাদে ছাদে বরফের চাদর। বড়োদিনের শুরুতে উত্তর সিকিমে তুষারপাতের পর দিন গুনছিল দার্জিলিং। এ দিন সেই আশা পূর্ণ হল।
আবহাওয়াবিদরা অবশ্য কয়েক দিন ধরেই বলে আসছিলেন, নতুন বছরের একেবারে গোড়াতেই তুষারপাত হতে পারে দার্জিলিংয়ে। সে রকমের পরিস্থিতিই তৈরি হয়েছিল আবহাওয়ায়। তবে তার আগেই প্রতিবছরের মতোই এ বারও বর্ষশেষে তুষারপাত দেখল দার্জিলিং।
বলে রাখা ভালো, সান্দাকফুতে ২-৩ ইঞ্চি পুরু বরফপাত নতুন কিছু নয়। তবে এ দিন দুপুরবেলা সবে বরফ পড়তে শুরু করেছে মাত্র। হাতে সময় রয়েছে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই এলাকা বরফের চাদরে ঢেকে যাওয়ায় অপেক্ষায়!
আরও পড়ুন: বর্ষবরণে কি জাঁকিয়ে শীত, কী বলছে আবহাওয়ার মতিগতি