Home অফ-বিট OYO Owner Ritesh Agarwal: ওয়ো হোটেলের মালিক রিতেশ কীভাবে পেলেন বিজনেস আইডিয়া?সিমকার্ড বেচে চলত খরচ 

OYO Owner Ritesh Agarwal: ওয়ো হোটেলের মালিক রিতেশ কীভাবে পেলেন বিজনেস আইডিয়া?সিমকার্ড বেচে চলত খরচ 

OYO Owner Ritesh Agarwal: ওয়ো হোটেলের মালিক রিতেশ কীভাবে পেলেন বিজনেস আইডিয়া?সিমকার্ড বেচে চলত খরচ 

[ad_1]

 

OYO Owner Ritesh Agarwal: OYOর মালিক রিতেশ আগরওয়ালকে চেনেন? মাত্র ২৯ বছর বয়সে কীভাবে কোটি টাকার সাম্রাজ্য বানালেন তিনি?একসময় সিমকার্ড বিক্রি করে পড়াশোনা চালাতে হত।কলেজ থেকে কেন ড্রপ আউট হয়েছিলেন রিতেশ। কারণ শুনলে বুঝতে পারবেন মনের জোর কাকে বলে। কীভাবে OYOর কনসেপ্ট মাথায় এল? OYO রুমের নাম শোনেননি এমন মানুষ খুব কমই আছেন। কিন্তু OYOর এই কনসেপ্ট যিনি আনলে তার কথা জেনে রাখাটা খুব জরুরী। তিনি কোনও আদানি আম্বানির ঘরের ছেলে নন। বরং খুব সাধারণ ঘর থেকে উঠে আসা রিতেশ আগরওয়াল। ওড়িশার খুব সাধারণ পরিবারের ছেলে। তবে পরিস্থিতি সাধারণ হলেও স্বপ্ন সাধারণ দেখতেন না রিতেশ। তবে ছেলের সাফল্য বেশিদিন ভোগ করার সুযোগ হয়নি রিতেশের বাবার। তাঁর পরিবারে ঘটে যায় বড়সড় দুর্ঘটনা। রায়গড়ে একটি ছোট দোকান ছিল রীতেশের পরিবারের। সেই দোকান থেকে যা রোজগার হত তা দিয়েই সংসার চলত তাঁদের। ১৩ বছর বয়সে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের জন্য ফোনের সিমকার্ডও বিক্রি করতে হয়েছে রীতেশকে। তবে ওই যে কথায় আছে চিরদিন কারোর সমান যায় না। ওড়িশাতেই স্কুলের পড়াশোনা শেষ করেন রীতেশ। তারপর রাজস্থানের কোটায় যান তিনি। ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়বেন বলে কোটায় পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন তিনি। ২০১১ সালে রাজস্থান থেকে কলেজে ভর্তি হবেন বলে নয়াদিল্লিতে আসেন রীতেশ। কিন্তু কলেজে বেশি দিন পড়তে পারেননি তিনি। মাঝপথেই কলেজের পড়াশোনা ছেড়ে দিয়ে একটি ‘ফেলোশিপ প্রোগ্রাম’-এর সঙ্গে যুক্ত হন তিনি।

সেখান থেকেই কি তাহলে oyo রুমের কনসেপ্ট? জার্মান-আমেরিকান শিল্পপতি পিটার থিয়েল একটি ফেলোশিপ প্রোগ্রামের আয়োজন করেছিলেন। যেখানে ২২ বছর বা তার কমবয়সি তরুণ-তরুণীরা নিজেদের ব্যবসার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে পারেন। আর এখান থেকে জীবনের মোড় ঘুরে যায়। রিতেশ কলেজ মাঝপথে ছেড়ে দিয়ে ‘ওরাভেল স্টেজ’ নামে নিজস্ব সংস্থার জন্য কাজ শুরু করেন। রীতেশ এই সংস্থার মাধ্যমে দেশের কোথায়, কোন হোটেল কম খরচে পাওয়া যাবে— তার সন্ধান পাওয়া সম্ভব। ফেলোশিপ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে ২০১২ সালে বিজয়ী হন রীতেশ। এক লক্ষ ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৮২ লক্ষ টাকা) পেয়েছিলেন তিনি। যার পুরো টাকাই ‘ওয়ো রুমস’ সংস্থা তৈরি করতে খরচ করে দেন রীতেশ। আজ এই oyo রুমের বিজনেস থেকে তিনি কোটি কোটি টাকার সাম্রাজ্য গড়ে ফেলেছেন। গোটা ভারত জুড়ে। তবে ২০২৩ সালেই নিজের বিয়ে ৩ দিন পর রহস্যজনক মৃত্যু হয় রিতেশের বাবার। তার বাবা তার ফ্ল্যাটের বারান্দা থেকে পড়ে যান বলেই খবর।

২০১৩ সালের মে মাসে ওয়ো রুমস প্রতিষ্ঠা করেন রিতেশ, তবে নিজের সংস্থা বাজারে চলবে কি না তা দেখার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বিভিন্ন হোটেলে গিয়ে কাটিয়েছিলেন রীতেশ। এমনকি, সে সব হোটেলে যাঁরা থাকতেন তাঁদের সঙ্গে কথাবার্তাও বলতেন রীতেশ। এখনও পর্যন্ত ইনস্টাগ্রামে তাঁর অনুরাগী সংখ্যা প্রায় ৭ লক্ষ ছুঁইছুঁই।

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here