[ad_1]
বর্ষায় মন উড়ু উড়ু
বর্ষা ঢুকে গিয়েছে রাজ্যে। সকাল থেকে আকাশে মেঘের আনাগোনা। তার সঙ্গে মাঝে মধ্যেই বৃষ্টি। কখনও ইলশেগুঁড়ি তো কখনও ঝমঝমিয়ে। এই চলছে দিন ভর। সপ্তাহান্তে এই মেঘ বৃষ্টির খেলা দেখতে দেখতে মন উড়ু উড়ু হয়ে যায়। মনে হয় এক্ষুনি বেড়িয়ে পড়ি। কিন্তু যাবার জায়গা বলতে কলকাতার কাছে সেই মন্দারমনি, দিঘা, শঙ্করপুর, বকখািল। সেখানে এতোটাই ভড়ি এখন হোটেল পাওয়াই দুষ্কর।
ভার্জিন বিচ
যাঁরা একটু নিরিবিলিতে সময় কাটাতে চাইছেন তাঁদের জন্য রইল নতুন সৈকতের ঠিকানা। বাঁকিপুট। একেবারে ভার্জিন বিচ এটি। কাঁথি শহরের খুব কাছেই রয়েছে এই বাঁকিপুট সমুদ্রসৈকত। নিরিিবলি। পর্যটকদের কাছে এখনো েকানকার তেমন পরিচিতি তৈরি হয়নি। সেকারণে ভিড় নেই বললেই চলে। গুটি কয়েক মানুষের দেখা পাবেন সৈকতে।
লাল কাঁকড়ার আনাগোনা
বাঁকিপুট সমুদ্র সৈকতে অসংখ্য লাল কাঁকড়ার আনাগোনা দেখা যায় বর্ষাকালে। জনপুটের খুব কাছেই রয়েছে বাঁকিপুট। গুগল সার্চেও ভার্জিন বিচ হিসেবে বাঁকিপুটের নাম সবার আগে দেখায়। ঝাউবন, লালকাঁকড়া আর বর্ষার ঝিরিঝিরি বৃষ্টিতে ছাতা মাথায় িদয়ে সৈকতেল বালিতে হেঁটে যেতে মন চাইবে। তার সঙ্গে একটা সুন্দর হাওয়া। বাঁকিপুটে পর্যটকদের তেমন আনাগোনা নেই বললেই চলে।
মোহনার কাছে
দিঘার মতো নয় বাঁকিপুট। মোহনার কাছের একটি সমুদ্র সৈকত। সেকারণে এখনকার সমুদ্র এবং তার সৌন্দর্য একেবারেই অন্যরকম। বাঁকিপুটে দেখার অনেক কিছুই রয়েছে। ভার্জিন বিচ ছাড়াও েখানে রয়েছে দরিয়াপুরের ৯৬ ফুট দীর্ঘ বাতিঘর। আর দরিয়াপুর থেকে কিছুটা দূরেই রয়েছে কপাল কুণ্ডলার মন্দির। ঋষি বঙ্কিমচন্দ্রের কপালকুন্ডলার মন্দির। রয়েছে মোহনা। কেমন ভাবে নদী সাগরে মেশে সেটা চাক্ষুস করতে পারবেন রসুলপুর নদী এসে মিশেছে সাগরে। রয়েছে পেটুয়াঘাট মৎস্যবন্দর।