Home আপডেট গেরো আচারণ বিধি, উত্তরবঙ্গে ক্ষতিপূরণ কোন পথে? কমিশনকে চিঠি মুখ্যসচিবের

গেরো আচারণ বিধি, উত্তরবঙ্গে ক্ষতিপূরণ কোন পথে? কমিশনকে চিঠি মুখ্যসচিবের

গেরো আচারণ বিধি, উত্তরবঙ্গে ক্ষতিপূরণ কোন পথে? কমিশনকে চিঠি মুখ্যসচিবের

[ad_1]

রবিবার রাতের ঝড়ে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উত্তরবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলা। ক্ষতি হয়েছে কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তির। কিন্তু রাজ্য সরকার চাইলেও ক্ষতিপূরণ দেওয়া যাবে না। কারণ নির্বাচন বিধি লাগু রয়েছে। এই অবস্থায় ক্ষতিপূরণ দিতে চেয়ে জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে চিঠি লিখলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব। 

সরকারি তথ্য অনুযায়ী শুধু জলপাইগুড়িতে ১ কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বিদুৎ দফতরের। ক্ষতিগ্রস্ত সাড়ে পাঁচ হাজারেরও বেশি বাড়ি। মাত্র কিছুক্ষণের ঘূর্ণিঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছে উত্তরবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলা। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ময়নাগুড়ি, ধূপগুড়ি এবং জলপাইগুড়ির বিস্তৃর্ণ এলাকা। এই ঝড়ে মৃত্যু হয়েছে পাঁচ জনের। 

ঝড়ে ক্ষতিক্ষতির পরিমাণ দেখে রাতেই জলপাইগুড়ির উদ্দেশে রওনা হন। সেখানে পৌঁছে তিনি মধ্যরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে দেখাও করতে যান। সেখানে পৌঁছে তিনি বলেন, ‘ গত দু দিন ধরে এখানে বসে এই কাজটাই করছি। আমি যখন শুনলাম যে ঝড় হয়েছে তখন দেখার পর আমি ভেবেছিলাম মিশনারি অফ চ্যারিটিতে যাব।আমি ওখানকার প্রার্থনাতে অংশ নিই ২৪ এ ডিসেম্বর রাতে। কিন্তু নির্বাচনী বিধি চলছে। আমি পুরো মাথায় নিয়ে নিলাম। আপনাদের জন্য যেটা করতে পারি করব।’ এর পরই মুখ্যসচিব চিঠি লিখলেন নির্বাচন কমিশনকে।

আরও পড়ুন। মাসে প্রত্যেক পরিবারকে ৫০,০০০ টাকা দিয়ে দেখাও, চ্যালেঞ্জ মমতার

টর্নেডো বিধ্বস্ত জলপাইগুড়িতে মুখ্যমন্ত্রী

বৃহস্পতিবার টর্নেডো বিধ্বস্ত জলপাইগুড়িতে সভা করে মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে তিনি বলেন, ‘যখন ভুটানের জল এল নদীতে, বেশ কয়েকজন ভাইবোনেরা মারা যান আমি সঙ্গে সঙ্গে ছুটে এসেছিলাম, আর্তদের বাড়িতে সকলের সঙ্গে দেখা করেছিলাম। আশেপাশের সকল মানুষ, তাদের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। আমি যখন শুনলাম একটা ঘটনা ঘটেছে, মন কাঁদছিল। আমি জানতে চাইলাম বাগডোগরাতে ল্যান্ডিং ক’টা পর্যন্ত? গৌতম দেব বললেন, রাত ১০.৩০টা পর্যন্ত । আমি রাত ১২.৩০টায় এসে পৌঁছেছিলাম। যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের পরিবার এর সঙ্গে দেখা করি।’

 ঘুর্ণিঝড়ে প্রচুর মাটির বাড়ি পড়ে গিয়েছে। এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে আবাস যোজনার বাড়ি নিয়ে তিনি কেন্দ্রকে নিশানা করেন। মমতা বলেন, ‘কেউ ঘুমোননি, সবার চোখ-মুখে আতঙ্ক কাজ করছিল। আমি ভোর চারটের সময় চালসা এসে পৌঁছই। তারপর দিন আমি আলিপুরদুয়ার পৌঁছই। বেশিরভাগ মাটির বাড়ি, টিনের বাড়ি। এই জন্য বারবার বলেছিলাম প্রথম দফায় বাংলার বাড়ি করতে দাও। কোথাও কোথাও প্রধানমন্ত্রী বলে আমার নাম দেয় না কেন? তা হলে তুমি পুরো টাকাটা দাও তোমার নামটা থাকবে। শুধু রাজনীতি।’

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here