[ad_1]
সুরজিৎ দে, জলপাইগুড়ি: ঘটি বাঙালের ঝগড়া বহুদিনের। তা ইলিশ-চিংড়ি হোক বা মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল… ইত্যাদি অনেক বিষয় নিয়েই বিস্তর তর্কাতর্কি। কিন্তু এটা সত্যি যে দেশের সীমানাকে লবডঙ্কা দেখিয়ে আপামর বাঙালি খেতে ও খাওয়াতে ভালবাসে। আর ইলিশ না চিংড়ি সেই নিয়ে মতান্তর হলেও বাংলার মিষ্টি নিয়ে কিন্তু কোনও বিরাগ নেই কারওর। বাড়িতে কোনও অতিথি এলে তাঁকে একটু প্রথমে মিষ্টি দিয়েই আপ্যায়ন করা হয় ।
এ বার উত্তরবঙ্গের ডুয়ার্সের পর্যটন অতিথিদের আমন্ত্রণ জানাতে লাটাগুড়ির বিভিন্ন দোকানে হল ফ্যামিলি চমচমের আবির্ভাব। এক কথায় বলাই বাহুল্য, জলপাইগুড়ি চমচমের নাম তো রয়েছে বেলাকোবার…এবার আরও একটি নতুন পালক শহর জলপাইগুড়ির মাথায় জুড়ছে। লাটাগুড়ি তথা গরুমারার পর্যটনদের মন জয় করার জন্য বিশাল আকৃতির এই চেরি চমচম নিয়ে এসেছেন ডুয়ার্সের বেশ কিছু দোকান । দেখতে যেমন সুন্দর, খেতেও সুস্বাদু।
উপকারিতা অঢেল, এই বিক্রেতার হাতে মাখা আনারস খেতে রোজ উপচে পড়ে ভিড়
এই চমচম মূলত লাটাগুড়ি, গরুমারা কিছু দোকানে পাওয়া যায়। দেখা যায় এই চমচম খেতে পর্যটকদের ভিড় উপচে পড়েছে। ইতিমধ্যেই এর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে, চাহিদাও প্রচুর । দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসছেন এই ফ্যামিলি চমচমের টানে। একা একটা চমচম খাওয়া খানিক অসম্ভব হয়ে পড়ে। এতটাই বড় আকার। তবে হ্যাঁ মিষ্টি প্রিয় বাঙালীর পক্ষে তা সম্ভব হলেও হতে পারে। একটা চমচম লম্বায় প্রায় সাত ইঞ্চির মতো এবং এর ওজন প্রায় সাড়ে ৬০০ গ্রামের মতো। দাম মাত্র ৫০ টাকা টাকা থেকে শুরু। হোলির কিছুদিনের জন্য জঙ্গলে ঢোকা বন্ধ হতে পারে কিন্তু চমচম খেতে বাধা নেই। এবার হোলির মিষ্টিমুখ জমে যাবে চমচমের মিষ্টি স্বাদে।
আপনার শহর থেকে (জলপাইগুড়ি)
জলপাইগুড়ি
জলপাইগুড়ি
Tags: Bengali Sweets, Dooars