Home ভুঁড়িভোজ ধাবা ভুলে যান! কাপুর-চোপড়াদের বাড়ির খাবার জিভে জল আনে! পঞ্জাবি আটপৌরে ভোজের আয়োজন এবার শহরের পাঁচতারায়

ধাবা ভুলে যান! কাপুর-চোপড়াদের বাড়ির খাবার জিভে জল আনে! পঞ্জাবি আটপৌরে ভোজের আয়োজন এবার শহরের পাঁচতারায়

ধাবা ভুলে যান! কাপুর-চোপড়াদের বাড়ির খাবার জিভে জল আনে! পঞ্জাবি আটপৌরে ভোজের আয়োজন এবার শহরের পাঁচতারায়

[ad_1]

কলকাতা: পঞ্জাবি ঘরানার নির্ভেজাল ঘরোয়া খাবারের স্বাদ কিন্তু মুখে লেগে থাকার মতো! বাংলায় বসে যাতে বাঙালিরাও এই ধরনের খাবার চেখে দেখতে পারেন, তার আয়োজন করা হয়েছে কলকাতার তাজ সিটি সেন্টার নিউটাউনে। অনন্য এই খাদ্যোৎসবের নাম দেওয়া হয়েছে ‘সাডা কসবা’। আগামী ১৯ মার্চ, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত শামিয়ানায় থাকবে খাঁটি পঞ্জাবি খানার ঢালাও আয়োজন। দুপুর ১২ টা ৩০ মিনিট থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত থাকবে লাঞ্চের বন্দোবস্ত। আর সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত থাকবে ডিনারের আয়োজন। আর বাছাই করা ঐতিহ্যবাহী আটপৌরে ঘরোয়া পঞ্জাবি খাবারের মেন্যু সাজানো হয়েছে পঞ্জাবের ভূমিপুত্র শ্যেফ সঞ্জীব চোপড়ার তত্ত্বাবধানে। প্রায় দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে এই পেশায় রয়েছেন তিনি।

কী কী থাকছে মেন্যুতে? প্রথমেই বলে রাখা ভাল যে, মেন্যু থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে তন্দুরি রুটি। কারণ এটা সাধারণত ঘরোয়া খাবারের তালিকায় পড়ে না। ফলে রকমারি রুটির তালিকায় থাকছে ‘মক্কি রোটি’, ‘দাদিওয়ালি তাওয়া পরাঠা’, ‘কাচ্চি-মেথি ওয়ালি রোটি’, ‘বেসন তে পিয়াজ হরি মির্চ পিয়াজ কা পুঢ়া’। এর সঙ্গে সঙ্গত দিতে মেইন কোর্সে রাখা হয়েছে ‘সরসোঁ সাগ মাধানি ওয়ালা’, ‘বচা কাঠাল ফ্রাই’, ‘বৈঙ্গন দা ভর্তা বড়িওয়ালা’, ‘গোবি-আলু দানথাল’, ‘আলু অমৃতসর দি ওয়াদিয়াঁ’, ‘মিট গোঙ্গলু বেলি রাম’, ‘সিংঘাড়া ফিশ ফ্রাই’, ‘মা ছোলেয়াঁ দি ডাল’, ‘জিরা পিয়াজ পোলাও’ এবং আরও অনেক কিছু।

এ-ছাড়া থাকছে ‘বুন্দি রায়তা’, ‘পাপড় অওর ফ্রায়েড ফুল ওয়াদিয়া’, ‘গ্রিন চাটনি’, ‘গোবি গাজর শালগম আচার’, ‘আম কা আচার’ এবং ‘মাক্কা পিয়াজ নিম্বু হরি মির্চ’। তবে এলাহি খাবারের শেষে মিষ্টি না-হলে কি চলে? গুরুদ্বারে যেমন আটার হালুয়া দেওয়া হয়, শ্যেফ এই মেন্যুতেও তেমন ভাবে রেখেছেন ‘আট্টে কা হালওয়া’। সেই সঙ্গে থাকবে মনভোলানো ‘গরম দুধ জলেবি-ও’।

Chef Sanjeev Chopra

এই প্রসঙ্গে তাজ সিটি সেন্টার নিউটাউনের জেনারেল ম্যানেজার সৌরভ ঘোষাল বলেন, “সিটি অফ জয় কলকাতা শহরে ‘সাডা কসবা’-র মতো উৎসবের আয়োজন করতে পেরে আমরা সত্যিই আনন্দিত। এখানে পঞ্জাবের আটপৌরে ঘরোয়া খানার স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন অতিথিরা। আমরা বিশ্বাস করি যে, ১০ দিন ব্যাপী চলা এই খাদ্য উৎসবের মাধ্যমে অতিথিদের এক অন্য ধারার খাবারের সম্পর্কে অভিজ্ঞতা হবে।”

Tags: Food, Local Food, Taj Bengal, Taj Hotels

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here