Home বিদেশ ভারতের ওপর রেগে গেল ইজরায়েল! কড়া চিঠি জয়শঙ্করকে, একটা পোস্টে বড় অশান্তি

ভারতের ওপর রেগে গেল ইজরায়েল! কড়া চিঠি জয়শঙ্করকে, একটা পোস্টে বড় অশান্তি

ভারতের ওপর রেগে গেল ইজরায়েল! কড়া চিঠি জয়শঙ্করকে, একটা পোস্টে বড় অশান্তি

[ad_1]

ইজরায়েল রেগে গিয়ে চিঠি পাঠাল ভারতকে। যুদ্ধের মাঝে ভারতের অবস্থান নিয়ে বড় আপডেট। মুছে দেওয়া হল আগের সব পোস্ট, কী ঘটে গেল এমন? নয়াদিল্লি তরফ থেকে নেওয়া হল বড় স্টেপ। ইজরায়েল হামাস যুদ্ধে অতি সাবধানে পা রেখে এগোচ্ছিল ভারত। তাহলে কার বোকামিতে ঘটে গেল এত বড় ঘটনা। যুদ্ধবিরতি নিয়ে কি কোনও ধরণের বেহিসেবি মন্তব্য? যে সোজা ইজরায়েল থেকে ভারতের বিদেশমন্ত্রকের কাছে এল একেবারে কড়া ভাষাতে চিঠি। ভারতের স্বাধীন প্যালেস্টাইনকে সমর্থন নিয়ে কী গন্ডগোল?

তাহলে এতদিন পর কেন প্রতিক্রিয়া দিল ইজরায়েল না আসল খবর সেটা নয়। ভারতের প্রো প্যালেস্টাইন অবস্থান এখানে কোনও বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। জানা যাচ্ছে ইজরায়েলের তরফ থেকে একটা চিঠি গেছে ভারতের। বিদেশমন্ত্রকে ও অন্য চিঠি গিয়েছে ভারতের পার্লামেন্টের স্পিকার ওম বিড়লার কাছে। নেপথ্যে শিবসেনার সাংসদ সঞ্জয় রাউত। এক্স হ্যান্ডেলে করা তার একটা পোস্টের জেরেই তেল আভিভ রীতমত ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। আর এই চিঠির পরই নিজের পোস্ট মুছে ফেলেন শিবসেনা সাংসদ। আপনারা জানেন গাজার আল শিফা হাসপাতালে হামলা চালিয়েছিল ইজরায়েল। কারণ তাদের দাবি ছিল এই হাসপাতালের ঠিক নিচেই রয়েছে হামাসের গুপ্ত সুড়ঙ্গ। যদিও এরপরও হাসাপাতালের ওপর হামলা করায় বিশ্বজুড়ে ইজরায়েলের সমালোচনা করা হয়েছে।

এর পরই ভারতের সঞ্জয় রাউত এ বিষয়ে একটি টুইট করেন যেখান তিনি লেখেন এবার মানুষ বুঝতে পারবেয়কেন হিটলার ইহুদিদেরকে এত ঘৃণা করত। আর এই টুইটই আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়ে। কারণ হিটলার যেভাবে ইহুদিদের ওপর অত্যাচার করেছিল তা ইহুদিদের জীবনের কালো অধ্যায় এবং এই বিষয়টি তাদের জন্য মারাত্মক স্পর্শকাতর। অবশ্য এই নিয়ে বিতর্কিত টুইট করেছিলেন ইলন মাস্কও। যার প্রায়শ্চিত্ত করতেই বোধহয় ইজরায়েল যান ইলন মাস্ক, সেখানে দেখা করেন বেঞ্জামিন নেতানইয়াহুর সঙ্গে। প্রশ্ন উঠছে ইজরায়েলের তরফ থেকে চিঠি আসার পর ভারত এর কী প্রতিক্রিয়া দিল?

যদি বিতর্ক বাড়তেই সঞ্জয় রাউত নিজের ওই পোস্ট ডিলিট করে বলেন যেটা হয়েছে সেটা অমানবিক হয়েছে এটাই বলতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ইজরায়েলকে আঘাত করার কোনও তাঁর অভিপ্রায় ছিল না। অনেকেই মনে করছেন এধরণের বক্তব্য রাখার আগে ভারতের বিরোধী নেতাদের একটু বিবেচনা করা উচিত। কারণ যুদ্ধের আবহে ভারত সেভাবে কৌশলগত অবস্থান নিয়েছে তাতে ভারতের কোনও ক্ষতি হবে বলে মনে করেন না বিশ্লেষকেরা। আর সেই কৌশলি অবস্থানটাকে টিকিয়ে রাখাটা দেশাবাসীরই কর্তব্য বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here