Home আপডেট Suicide in hospital: হাসপাতালের মধ্যেই উদ্ধার রোগীর ঝুলন্ত দেহ, তদন্তের দাবি পরিবারের

Suicide in hospital: হাসপাতালের মধ্যেই উদ্ধার রোগীর ঝুলন্ত দেহ, তদন্তের দাবি পরিবারের

Suicide in hospital: হাসপাতালের মধ্যেই উদ্ধার রোগীর ঝুলন্ত দেহ, তদন্তের দাবি পরিবারের

[ad_1]

পেটের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন রোগী। কিন্তু, জীবনদায়ী হাসপাতালেই রোগীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল রোগীর। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির গৌরহাটি ইএসআই হাসপাতালে। এই ঘটনায় হাসপাতালের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখান রোগী পরিবারের সদস্যরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হাসপাতালে প্রচুর পুলিশ মোতায়ন করা হয়। এই ঘটনায় তাদের দাবি জানিয়েছে রোগী পরিবার।

আরও পড়ুন: দার্জিলিং জেলা হাসপাতালে একই দিনে দুটি মৃত্যু, সাসপেন্ড ২ চিকিৎসক, বদলি হল সুপার

পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম রবীন সিং(১৯)। তিনি ভদ্রেশ্বরের বাবুবাজার এলাকার বাসিন্দা। পেটে সংক্রমণ হওয়ায় গত ১২ নভেম্বর তাঁকে গৌরহাটি ইএসআই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাঁকে বজবজ জগন্নাথ মেমোরিয়াল হাসপাতালে রেফার করা হয়। ১৯ তারিখ রোগীর অস্ত্রপোচার হয়। পর্যবেক্ষণের জন্য রোগীকে আবার গৌরহাটিতে পাঠানো হয়। সোমবার রাত ৮টায় তাঁকে ভর্তি করা হয়।পরে রাত সাড়ে ১১টায় যুবকের পরিবারকে জানানো হয় তাঁর অবস্থা খারাপ। সেই মতো তারা হাসপাতালে ছুটে আসেন। কিন্তু হাসপাতালে এসে তারা জানতে পারেন রবীন আত্মঘাতী হয়েছেন। এইচ ডি ইউ–২ বেডে ভর্তি ছিলেন ওই যুবক। সেই বেডের পর্দা টাঙানোর অ্যালুমিয়ান বারে গামছা দিয়ে গলায় ফাঁস দেয় বলে দাবি করেন কর্তব্যরত নার্স ও হাসপাতাল কর্মীরা। রোগীর জন্য আয়া রাখা ছিল। কিন্তু তিনিও দেখেননি বলে দেখেননি বলে দাবি করেছেন। এইচ ডি ইউ–এর ভিতর যেখানে স্পেশাল কেয়ার থাকে সেখানে একজন রোগী কীভাবে আত্মহত্যা করলেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।মঙ্গলবার যুবকের পরিবার ও এলাকাবাসী হাসপাতালে জমায়েত করে বিক্ষোভ করেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। গোটা ঘটনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলেছে পরিবার। তারা তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

হাসপাতালের আয়া পার্বতী দাস জানান, তিনি ওয়ার্ডের মধ্যেই ছিলেন। এরপর টিফিনের কৌটো ধোয়ার জন্য বাইরে গিয়েছিলেন। ফিরে এসে দেখেন ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছেন রোগী। তড়িঘড়ি রোগীকে নামিয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। এছাড়াও হাসপাতালের আরও দুজন নার্স ওই ওয়ার্ডে ছিলেন। ফলে তাদের নজরে দিয়ে কীভাবে রোগী গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হলেন? তাই নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। এই ঘটনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলেছে পরিবার। তারা এই ঘটনার তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here