Home আপডেট লোকসভা ভোটে ‘ম্যাচ ফিক্সিং করা হচ্ছে’, বিরোধী সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে নিশানা রাহুল গান্ধীর

লোকসভা ভোটে ‘ম্যাচ ফিক্সিং করা হচ্ছে’, বিরোধী সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে নিশানা রাহুল গান্ধীর

লোকসভা ভোটে ‘ম্যাচ ফিক্সিং করা হচ্ছে’, বিরোধী সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে নিশানা রাহুল গান্ধীর

[ad_1]

নয়াদিল্লি: রবিবার (৩১ মার্চ) রামলীলা ময়দানে গণতন্ত্র বাঁচাও সমাবেশে বক্তৃতা করার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিশানা করলেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। বললেন, এই নির্বাচন কোনো সাধারণ নির্বাচন নয়। এই নির্বাচন গণতন্ত্র, সংবিধান, গরিব ও কৃষক বাঁচানোর নির্বাচন। তিনি অভিযোগ করেন যে এখানে ম্যাচ ফিক্সিং করা হচ্ছে এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নির্বাচনের আগে ম্যাচ ফিক্সিং করছেন।

দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের গ্রেফতারির প্রতিবাদে রবিবার পথে নেমেছে ইন্ডিয়া জোট। আম আদমি পার্টির নেতানেত্রীরা ছাড়াও ছিলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী, সমাজবাদী পার্টির সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব, বিহারের তেজস্বী যাদব, ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা ফারুক আবদুল্লার মতো নেতারা।

সেখানেই রাহুল গান্ধী বলেন, “দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন এখানে নেই, তবে তারা তাঁর হৃদয়ে রয়েছেন।” ‘ইন্ডিয়া অ্যালায়েন্স’-এর সকল কর্মীদের স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, “ম্যাচ ফিক্সিং শব্দটা অনেকেই শুনেছেন, আম্পায়ারকে কিনে নিয়ে, ক্যাপ্টেনকে ভয় দেখিয়ে ম্যাচ জিতে নেওয়া যায়। ম্যাচের আগে আমাদের দলের দুই খেলোয়াড়কে (কেজরিওয়াল-সোরেন) ম্যাচ ফিক্স করে জেলে পুরেছে।”

পাশাপাশি রাহুলের অভিযোগ, “আমাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টগুলি ফ্রিজ করা হয়েছে। আমাদের নির্বাচনে প্রচার করার মতো টাকা নেই। নেতাদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, সরকার পতনের চক্রান্ত করা হচ্ছে। এটি ম্যাচ ফিক্সিংয়ের একটি চেষ্টা। এই ম্যাচ ফিক্সিং নরেন্দ্র মোদী এবং কয়েকজন ব্যবসায়ী করছেন”।

এ দিনের সমাবেশে ইভিএম নিয়েও প্রশ্ন তোলেন রাহুল গান্ধী। প্রধানমন্ত্রী মোদীকে নিশানা করে রাহুল বলেন, “তিনি (নরেন্দ্র মোদী) এই নির্বাচনে ম্যাচ ফিক্সিং করার চেষ্টা করছেন। ইভিএম এবং সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়া এই ১৮০ আসন পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে ইভিএম ম্যানেজ না করলে ৪০০-এর গণ্ডি অতিক্রম করা যাবে না।”

অন্য দিকে, সমাবেশে বক্তৃতা করার সময় দিল্লির শাসকদল আপের মন্ত্রী গোপাল রাই বলেন, , “২১শে মার্চের পর সারা দেশে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। কেন একজন বর্তমান মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে তা কেউই বুঝতে পারছেন না। কিন্তু এটা শুধু অরবিন্দ কেজরিওয়াল নয়। ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।”

আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কাকে কচ্ছথিবু দ্বীপ হস্তান্তর নিয়ে ফের মোদীর নিশানায় কংগ্রেস, ‘ভারতের ঐক্য ও অখণ্ডতাকে দুর্বল’ করার অভিযোগ

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here