Home আপডেট শ্রীলঙ্কাকে কচ্ছথিবু দ্বীপ হস্তান্তর নিয়ে ফের মোদীর নিশানায় কংগ্রেস, ‘ভারতের ঐক্য ও অখণ্ডতাকে দুর্বল’ করার অভিযোগ

শ্রীলঙ্কাকে কচ্ছথিবু দ্বীপ হস্তান্তর নিয়ে ফের মোদীর নিশানায় কংগ্রেস, ‘ভারতের ঐক্য ও অখণ্ডতাকে দুর্বল’ করার অভিযোগ

শ্রীলঙ্কাকে কচ্ছথিবু দ্বীপ হস্তান্তর নিয়ে ফের মোদীর নিশানায় কংগ্রেস, ‘ভারতের ঐক্য ও অখণ্ডতাকে দুর্বল’ করার অভিযোগ

[ad_1]

এ বার দ্বীপ হস্তান্তর নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় কংগ্রেস। সাতের দশকে শ্রীলঙ্কাকে কচ্ছথিবু দ্বীপ দেওয়ার জন্য কংগ্রেসের কড়া সমালোচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। একটি সংবাদ প্রতিবেদনের উল্লেখ করে এই ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ দেন তিনি। শ্রীলঙ্কাকে দ্বীপ দেওয়ার প্রসঙ্গ তুলে মোদী বলেন, “কংগ্রেস পার্টিকে বিশ্বাস করা যায় না।”

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে একটি মিডিয়া রিপোর্ট শেয়ার করে তাঁর মন্তব্য, “মানুষ বুঝে গেছে যে আমরা কখনোই কংগ্রেসকে বিশ্বাস করতে পারি না।” ভারতের ঐক্যকে দুর্বল করার অভিযোগে কংগ্রেসকে অভিযুক্ত করে প্রধানমন্ত্রী মোদী আরও বলেন, “ভারতের ঐক্য, অখণ্ডতা এবং স্বার্থকে দুর্বল করার কাজ ৭৫ বছর ধরে চালিয়ে আসছে কংগ্রেস।”

টাইমস অফ ইন্ডিয়া-য় প্রকাশিত একটি নিবন্ধে দ্বীপ হস্তান্তরের বিষয়টি নিয়ে শোরগোল বেঁধে গিয়েছে। যেখানে লেখা হয়েছে, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (প্রয়াত) জওহরলাল নেহেরু এই বিষয়টিকে গুরুত্বহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। ১৯৬১ সালের ১০ মে কচ্ছথিবু দ্বীপের বিষয়টি তুচ্ছ বলে অভিহিত করেছিলেন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু।

প্রসঙ্গত, একটি আরটিআইএর জবাবে জানা গিয়েছে, ১৯৭৪ সালে ইন্দো-শ্রীলঙ্কা সামুদ্রিক চুক্তির মাধ্যমে শ্রীলঙ্কার হাতে ১৬৩ একরের কচ্ছথিবু দ্বীপ তুলে দিয়েছিল ইন্দিরা গান্ধী সরকার। সেইসময় ভারত সরকারের তরফে বলা হয়েছিল, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতেই এই সিদ্ধান্ত।

এর আগেও, সংসদে এই দ্বীপের কথা উল্লেখ করার সময়, প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছিলেন যে দেশের গান্ধী সরকার ১৯৭৪ সালে কচ্ছথিবু দ্বীপটি শ্রীলঙ্কাকে দিয়েছিল। লোকসভায় মোদী বলেছিলেন, “এইসব লোক রাজনীতির জন্য ভারত মাতাকে তিন ভাগে ভাগ করেছে।” তিনি বলেছিলেন, “কচ্ছথিবু তামিলনাড়ু এবং শ্রীলঙ্কার মধ্যে একটি দ্বীপ। ভারতেই সেই দ্বীপকেই অন্য দেশকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে।”

আরও পড়ুন: রাত ১০টার পর ট্রেনে নিষিদ্ধ এসব জিনিস, জানুন নিয়ম

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here