[ad_1]
বার্গার দেখলেই জিভে জল আসতে বাধ্য! তবে বার্গারে যদি বেশি পরিমাণে চিজ থাকে, তাহলে তো কথাই নেই! এমনই জাম্বো বার্গারের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশ জুড়ে। এর অবশ্য একটি বিশেষত্ব রয়েছে। এটি আকারে যেমন বড়, আর এর স্বাদও চূড়ান্ত! এমনকী এর স্বাদ ধরে রাখার জন্য এতে নানা রকম এক্সপেরিমেন্টও করা হয়েছে। তবে এই জাম্বো বার্গার খেতে হলে অবশ্যই আসতে হবে মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে।
এমনিতে বার্গার সুস্বাদু হলেও বার্গার স্বাস্থ্যের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়। এটা আমরা সকলেই জানি। অতিরিক্ত পরিমাণে বার্গার খাওয়া হলে ওজন বেড়ে যেতে পারে। ওবেসিটির মতো সমস্যা আসতে পারে। তবে এই জাম্বো বার্গার কিন্তু একেবারেই নিরাপদ। আসলে এটি বানাতে ব্যবহার করা হয়েছে স্বাস্থ্যকর সমস্ত উপাদান। শোনা যাচ্ছে, এই জাম্বো বার্গারটি সম্পূর্ণ রূপে সবজি আর পনির দিয়ে ঠাসা। রকমারি শাকসবজি আর পনিরের পুর তো থাকছেই, সঙ্গে থাকছে মাখনও। শুধু তা-ই নয়, বার্গারে ব্যবহার করা হয়েছে প্রাকৃতিক রঙও। কোনও ভাবেই ক্ষতিকর রঙ ব্যবহার করা হয়নি। বার্গার খেয়ে যাতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি না হয়, সেই কারণে রঙ আনতে বিটরুট ব্যবহার করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: বড় খবর! পঞ্চায়েত ভোটের আগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক, দফতর ভিত্তিক মন্ত্রীদের কাজের হিসেব নেবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়
ওই দোকানের মালিক ভূপেশ প্রজাপতি জানিয়েছেন যে, এই জাম্বো বার্গার তৈরির জন্য তিনি তিন মাস ধরে বাড়িতে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। অবশেষে বার্গারের জন্য সঠিক বান খুঁজে পাওয়ার পরে ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে জাম্বো বার্গারের দোকান শুরু করেন তাঁরা। ভূপেশ আরও যোগ করেন যে, “আমরা অতি অল্প সময়ের মধ্যেই মানুষের কাছ থেকে অনেক ভালবাসা পেয়েছি। আমাদের দোকানে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি বার্গার বিক্রি হয়।”
কিন্তু কেন এত জনপ্রিয় ভূপেশের দোকানের এই বার্গার? তিনি জানান, বার্গারে এমন অনেক ধরনের মশলা মেশানো হয়। যা তাঁদের নিজেদের তৈরি করা এবং যা সম্পূর্ণ রূপে প্রাকৃতিক। ভূপেশের কথায়, “যাঁরা আমার দোকানের বার্গার খান, তাঁরাই প্রচুর প্রশংসা করেন। আর এটা আমাদের উৎসাহকে আরও দ্বিগুণ করে দেয়।”
Tags: Fast Food