Home আপডেট Building Sanction Nexus of KMC: কালি থেকে কল্যাণ, বিল্ডিং অনুমোদনের কাটমানি খায় কারা? হাঁড়ির খবর দিলেন শুভেন্দু

Building Sanction Nexus of KMC: কালি থেকে কল্যাণ, বিল্ডিং অনুমোদনের কাটমানি খায় কারা? হাঁড়ির খবর দিলেন শুভেন্দু

Building Sanction Nexus of KMC: কালি থেকে কল্যাণ, বিল্ডিং অনুমোদনের কাটমানি খায় কারা? হাঁড়ির খবর দিলেন শুভেন্দু

[ad_1]

গার্ডেনরিচে বিল্ডিং ভেঙে পড়ার ঘটনা কার্যত নাড়িয়ে দিয়েছে গোটা বাংলাকে। সেই সঙ্গে কাঁপুনি লেগেছে তৃণমূলের অন্দরে। তবে ইতিমধ্য়েই বিজেপি নেতৃত্ব এনিয়ে নানা কটাক্ষ করা শুরু করেছেন। তবে কোথাও যে একটা অসাধু চক্র কাজ করে সেটা নিয়ে অবশ্য় ইঙ্গিত দিয়েছেন তৃণমূলের একাধিক নেতৃত্ব। তবে এবার কলকাতা পুরসভা এলাকায় বিল্ডিংয়ের নকশা অনুমোদন নিয়ে বিস্ফোরক পোস্ট করেছেন শুভেন্দু। একেবারে নাম করে, ছবি এঁকে শুভেন্দু এই পোস্ট করেছেন।

শুভেন্দু অধিকারী তাঁর পোস্টে লিখেছেন, প্রথমে কালি অর্থাৎ মেয়রের পিএ। সেখান থেকে সৌভিক- কেএমসির কর্মী তথা উত্তর কলকাতার এক মহিলা কাউন্সিলরের পুত্র। এরপর কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায়। তবে তিনি এমপি নন। ভাইপোর লোক( ঠিকাদার)। এরপর এমবিসি সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় যায় কালির কাছে।( মেয়রের চেম্বারে)। এরপর সেই প্রকল্পটি কোথায় হচ্ছে তার উপর প্রজেক্টের কমিশন বা কাটমানির রেট নির্ভর করে। আর সেটা চূড়ান্ত করে কালি। এরপর কী হয়?

 

শুভেন্দু অধিকারীর দাবি, ‘এরপর সৌভিক সংশ্লিষ্ট আর্কিটেক্টের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।’ সেই কাটমানি কীসের উপর নির্ভর করে?

‘বহুতল ও কমপ্লেক্সের ক্ষেত্রে প্রতি কাঠায় হিসাব করা হয়। অপর ক্ষেত্রে বাড়তি এলাকার জন্য ২০ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশ দিতে হয় সেই প্রপার্টির মূল্যের উপর। প্রতিক্ষেত্রে নগদে লেনদেন হয়।

এরপর আর্কিটেক্ট গোটা বিষয়টি ভেভেলপারকে জানান। তাকে টাকা দেওয়ার জন্য বলা হয়। এরপর কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের কাছে পেমেন্ট দিতে হয়। কিন্তু তিনি এমপি নন।

কেএমসি চত্বরে কল্যাণ( এমপি নন) এর নাম করে অন্য কেউ টাকাটা নেন। পেমেন্ট পাওয়ার ১৫ মিনিটের মধ্যে আর্কিটেক্ট একটি কল পান। সেখানে নিশ্চিত করা হয় যে ফাইল তৈরি করা হচ্ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তা বোরো অফিসে পাঠানো হবে।’

একেবারে খোলাখুলি লিখে দিলেন শুভেন্দু অধিকারী। এই নামগুলি যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা। তবে গার্ডেনরিচ কাণ্ডের পরেই কলকাতার একাধিক বেআইনি নির্মাণ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। কীভাবে সেগুলি হল তা নিয়ে উঠছে বড় প্রশ্ন। কাদের প্রশয়ে এভাবে বেআইনি নির্মাণ হচ্ছে, কেন পুরকর্তৃপক্ষ এনিয়ে সচেতন নয় তা নিয়ে উঠছে নানা প্রশ্ন। সব মিলিয়ে কলকাতার একের পর এক বেআইনি নির্মাণ কার্যত আয়নার সামনে দাঁড় করিয়েছে গোটা রাজ্য সরকারকে।

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here