Home বিদেশ China Police Station: ভারতে চীনের সিক্রেট পুলিশ স্টেশন! নিরাপত্তায় বড় হুমকি ? বেজিংয়ের বড় কীর্তি ফাঁস

China Police Station: ভারতে চীনের সিক্রেট পুলিশ স্টেশন! নিরাপত্তায় বড় হুমকি ? বেজিংয়ের বড় কীর্তি ফাঁস

China Police Station: ভারতে চীনের সিক্রেট পুলিশ স্টেশন! নিরাপত্তায় বড় হুমকি ? বেজিংয়ের বড় কীর্তি ফাঁস

[ad_1]

China Police Station: চীনের সিক্রেট পুলিশ স্টেশন ভারতে! নিরাপত্তায় বড় হুমকি। বিশ্বের ২১ দেশ ডি কোড- করল চাঞ্চল্যকর তথ্য। গোপন পুলিশ স্টেশন কী? চীন কী করে এখান থেকে? ঘুণাক্ষরেও টের পায় না কেন কোনও দেশের সরকার? গোপন কাজে বরাবরই চরম মাস্টারপিস বেজিং নিশ্চই জানেন? CIAর মতো চীনের গোয়েন্দারাও গা ঢাকা দিয়ে ইনফো পাঠায় তাদের শত্রুদেশ থেকে কিন্তু তাই বলে একটা আস্ত পুলিশ স্টেশন! কোনও দেশের আন্ডারগ্রাউন্ড নাকি সাধারণ জায়গায় কোথায় থাকে এমন স্টেশন? আর পুলিশ স্টেশন মানে সেদেশের পুলিশের সঙ্গেও যোগসাজশ থাকে নাকি? নাকি এখানেই গা ঢাকা দেন চীনের সিক্রেট এজেন্টরা। সাইবার হামলা থেকে শুরু করে কোন দেশের কূটনৈতিক গোপনীয়তা এখান থেকে কি ক্র্যাক করা হয়? হাতেগোনা কয়েক মাস আগেই নিউ ইয়র্ক থেকে খবর হয়েছিল যে এমন দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে যাঁদের সঙ্গে চীনের বিদেশে থাকা গোপন ‘পুলিশ স্টেশনের’ যোগাযোগ আছে। তারপরই আস্তে আস্তে ঝুলি থেকে বের হতে থাকে বেজিংয়ের বিড়াল।

কোন কোন দেশের কোন কোন লোকেশন এই পুলিশ স্টেশন আছে? সব সিক্রেট বেরিয়ে গেল? আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম ফর রাইট অ্যান্ড সিকিউরিটি জানিয়েছিল বিশ্বের ৫টি মহাদেশের অন্তত ২১টি দেশের ২৫ শহরে ৫৪টি পুলিশ স্টেশন রয়েছে চীনের। এদের মধ্যে কি রয়েছে ভারতও? নিরাপত্তা নিয়ে কত বড় উদ্বেগের কারণ তাহলে এবার! কেমন দেখতে হয় এই পুলিশ স্টেশন? কোনো বড় বিল্ডিংয়ে কোনও সংস্থার আড়ালে চলে কাজ নাকি কোনও ফ্ল্যাট ভাড়া করে বেআইনিভাবে চলে মিশন? চীনা সিক্রেট পুলিশ স্টেশন চীনা কমিউনিস্ট পার্টির (সিসিপি) নীতির সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করা বা যারা তাদের মতে বিশ্বাসী নন এমন প্রবাসী চীনাদের নজরদারির আওতায় রাখা ও হুমকি-ধমকি দেওয়া মূলত কাজ এই পুলিশ স্টেশনের। এছাড়াও প্রবাসী চীনাদের দেশে ফিরে যেতে রাজি করাতে এসব পুলিশ স্টেশন কাজ করছে। চীনের জননিরাপত্তা মন্ত্রণালয় জিয়াংসু, ঝেংজিয়াং ও ফুজিয়া এই তিনটি প্রদেশ থেকে পুলিশ সংস্থাগুলো বিদেশে থাকা এই চীনা সেন্টারগুলো চালায়।

এইটুকুই যে চীনের টার্গেট হতে পারে না সেটা নিশ্চিয় বুঝতে পারছেন। একটু গভীরে ঢুকে দেখলেই। যেসব দেশে বেজিংয়ের গোপন স্টেশন রয়েছে সেসব দেশের অনেক গোপন তথ্য চীনে পাচারের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। তার ফলে সেসব দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে যে কোনও মূহুর্তে এমনই আশঙ্কা প্রকাশ করছে আইএফএফআরএস। ২০০৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে চীনের এই ধরনের পুলিশ স্টেশনের কথা প্রথম জানা যায়। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া এর জাল ছড়িয়েছে অনেক দূর। যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া নেদারল্যান্ডস, আয়ারল্যান্ডের মতো শিল্পোন্নত ও ধনী দেশ যেমন আছে তেমনি রয়েছে নাইজেরিয়া, ইথিওপিয়ার মতো সংঘাতপূর্ণ দরিদ্র বিভিন্ন দেশও। তবে হ্যাঁ এই তালিকায় নেই ভারতবর্ষ। এখন শোনা যাচ্ছে চীনের এই কাজ চালিয়ে যাওয়ার রাশ টেনে ধরতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার বিষয়ক রীতিমতন ভাবতে হচ্ছে। আমেরিকা আর চীনকে কন্ট্রোল করতে পারছে না। তবে এমন স্টেশন খোলার সাহস চীন ভারতে করতে পারবে কি? এটাই সবথেকে বড় প্রশ্ন।

 

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

[ad_2]

খবরটি “খবর ২৪ ঘন্টা” অ্যাপে পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here